Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб কালাদান নিয়ে ভারতের মাথা ব্যথা !! বাংলাদেশের স্বার্থেই আরাকান স্বাধীন জরুরী !! Kaladan Project в хорошем качестве

কালাদান নিয়ে ভারতের মাথা ব্যথা !! বাংলাদেশের স্বার্থেই আরাকান স্বাধীন জরুরী !! Kaladan Project 4 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



কালাদান নিয়ে ভারতের মাথা ব্যথা !! বাংলাদেশের স্বার্থেই আরাকান স্বাধীন জরুরী !! Kaladan Project

বঙ্গোপসাগর ( Bay of Bengal ) ও মিয়ানমারের কালাদান নদী পথে ‘সেভেন সিস্টার্স’ এর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি ট্রানজিট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয় (১৯৬৬-৬৯) সালে । পরে এ প্রকল্পটিই কালাদান মাল্টিমডেল ‘ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট’ হিসেবে পরিচিতি পায়। কালাদান প্রকল্পটি রাখাইন ও চিন প্রদেশের উন্নয়ন ও বিদ্রো-হ দমনে সহায়ক হবে ভেবে জেনারেল উইনও সেসময় প্রস্তাবটি গুরুত্বের সাথে বিবেচনার আশ্বাস দেন। কিন্তু ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ভারত কালাদান প্রকল্পের ব্যাপারে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। স্বাধীনতার পর থেকে ভারত বাংলাদেশের সাথে সুসম্পর্কের কারণে ট্রানজিটসহ বিভিন্ন সুবিধা পায়। ২০০১ সালের পর এ সম্পর্কে কিছুটা ভাটা পড়ে। বিএনপি ক্ষমতায় এসে ভারতের সাথে ট্রানজিট চুক্তি ও মিয়ানমার-বাংলাদেশ-ভারত গ্যাস পাইপলাইন চুক্তি বাতিল করে। মূলত সে থেকেই দিল্লী কালাদান প্রকল্পের ব্যাপারে পুনরায় আগ্রহী হয়ে উঠে। দীর্ঘ আলোচনার পর ২০০৮ সালে তারা মিয়ানমারের সাথে কালাদান প্রকল্পের চুক্তি সই করে ২০১০ সালে প্রকল্পের কাজ শুরু করে। কালাদান মাল্টি মডেল ট্রানজিট প্রকল্পটি মূলত কলকাতা হলদিয়া বন্দর থেকে আরাকানের সিতওয়ে বন্দর পর্যন্ত ৫৩৯ কি.মি. সমুদ্র পথ, সিতওয়ে বন্দর থেকে কালাদান নদী বেয়ে মিয়ানমারের চিন রাজ্যের পালেতওয়া শহর পর্যন্ত ১৫৮ কি.মি. নৌপথ পথ, সেখান থেকে মিজোরাম রাজ্যের আইজাওয়াল পর্যন্ত ১৯৭ কি.মি. সড়ক পথ। প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে কলকাতা থেকে আইজাওয়াল পৌঁছাতে মাত্র ৮৯৫ কি.মি. পথ পাড়ি দিতে হবে। বর্তমানে কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি করিডোর দিয়ে মিজোরাম এর আইজাওয়াল শহরে পৌঁছাতে ১৮৮০ কি.মি. পথ পাড়ি দিতে হয়। কালাদান প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে শুধু শিলিগুড়ি করিডরের উপর নির্ভরতা কমবে না, দূরত্ব ও ভ্রমণ সময়ও অর্ধেকের কমে নেমে আসবে। ধারণা করা হচ্ছে, আরাকানের পরিবেশ শান্ত থাকলে ২০২৩ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হবে। ⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না। ⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM ✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন। ☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢ #INDIA #BANGLADESH #MYANMAR

Comments