Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео




Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



আনোয়ারার দিয়াং পাহাড়ে রহস্যময় মাদার মরিয়ম আশ্রম । Mother Moriom Monastery ,KEPZ Anowara

জায়গাটা চট্টগ্রামের প্রাচীন জনপদ মরিয়ম আশ্রম দিয়াং। এ এলাকা টি চট্টগ্রাম আনোয়ারা থানা কেইপিজেড (Kepz) সংলগ্ন। দিয়াংয়ের গৌরবগাথা এখনো লোকমুখে ফেরে। ১৫১৮ সালে পর্তুগিজ বণিকরা চট্টগ্রামে আসেন। দিয়াংয়ে বসতি গড়েন ১৫৩৭ সালে। আজকে আমাদের পর্বে থাকবে দিয়াং এর নির্জন স্থান মরিয়ম আশ্রম নিয়ে। শুনবো মরিয়ম আশ্রমের ঘিরে নানা রকম আত্মত্যাগের গল্প। নির্জনতার গল্প।কর্ণফুলি নদী পারি দিয়ে, একটি পাহাড়কে পিছনে ফেলে আমাদের যেতে মরিয়ম আশ্রমে। মরিয়ম আশ্রম দিয়াং-এলাকা টি লুর্দের রানী ধন্য মা মারিয়া তীর্থ স্নান হিসাবে খুবই পরিচিত। প্রতি বৎসর ফেব্রুয়ারী মাসে বাংলাদেশের সকল খৃস্ট ভক্তদের উপস্থিতি তে অনুষ্ঠিত হয় এ তীর্থ উৎসব। দিয়াংয়ের রানি মা মারিয়া --------------------------------------- রাস্তার দক্ষিণ ধারে মরিয়ম আশ্রম আর মা মারিয়ার গ্রোটো (কৃত্রিমভাবে নির্মিত গুহা)। সরু ইট বিছানো পথ। একটি বেশ বড় ক্রুশ মাটিতে পোঁতা। ছোট লোহার গেট ঠেলে ভেতরে ঢুকতে হয়। মাঝখানে বড় একটি মাঠ রেখে তিন দিকেই পাহাড়। মাঠের বাঁ দিকে আশ্রম। আশ্রমটি তৈরি হয় ১৬০০ সালে। সবুজ টিনের ছাউনি দেওয়া কয়েকটি ঘর দেখলাম। এগুলো প্রার্থনাগৃহ। মা মারিয়ার গ্রোটোটি পাহাড়ের ওপর। কয়েক ধাপ সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হয়। কংক্রিট ঢালাই দিয়ে তৈরি গ্রোটোর ভেতরে প্রার্থনারত মা মারিয়ার মূর্তি। তাঁর গলায় জপমালা। দুই পাশে দানবাক্সও আছে। ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতি ও শুক্রবার এখানে তীর্থ দর্শনে আসে সারা দেশের মানুষ। আশ্রম প্রাঙ্গণ তখন লোকারণ্য। পেছন ফিরে দেখা আরাকান রাজাদের রাজধানী ছিল দিয়াং। কবি আলাওল সতীময়না কাব্যে দিয়াংয়ের কথা বলেছেন এভাবে— কর্ণফুলী নদী পূর্বে আছে এক পুরী। রোসাঙ্গ নগর নাম স্বর্গাবতারি। আরাকানিদের চাটিগাঁ দুর্গ আর দিয়াং কারাগার ছিল এখানে। কবি আলাওল এই কারাগারে বন্দিও ছিলেন। অনেক গবেষকের মতে, চট্টগ্রামের প্রাচীন পণ্ডিত বিহার বিশ্ববিদ্যালয় এই দিয়াং পাহাড়েই ছিল। দিয়াং একসময় ত্রিপুরা রাজাদের অধীনেও ছিল। ইতিহাস বলে, সুলতান গিয়াসউদ্দিন মাহমুদ শাহ সামরিক সাহায্যের বিনিময়ে ১৫৩৭ সালে পর্তুগিজ বণিকদের কুঠি ও গির্জা নির্মাণের অনুমতি দেন। মোগল আমলে আরাকানি সৈন্যরা ফিরিঙ্গি বন্দর ও ফিরিঙ্গি পল্লীর কাছে তিনটি ঘর তৈরি করে। মোগল সেনারা আরাকানিদের পরাজিত করে দিয়াংয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। বলা হয়, পণ্ডিত বিহারটিও তখনই ধ্বংস হয়। মোগলদের ইতিহাসবিদ শিহাব উদ্দিন তালিশ তাঁর ফাতিয়া-ই-ইব্রিয়ায় আরাকানিদের চাটিগাঁ দুর্গ, মগঘাট, মগবাজার ও সেনাছাউনির বিশদ বিবরণ লিখে গেছেন। সম্রাট আকবরের মন্ত্রী আবুল ফজল আইন-ই-আকবরীতে লিখেছেন, চট্টগ্রাম সমুদ্র তীরবর্তী এবং পর্বত মধ্যস্থিত একটি বৃহৎ বন্দর। এটা খ্রিস্টান ও অন্য বৈদেশিক বণিকদের একটি প্রধান বাণিজ্য স্থান। এই বন্দর মগরাজাদের অধিকারভুক্ত। ================================= আনোয়ারার দিয়াং পাহাড়ে রহস্যময় মাদার মরিয়ম আশ্রম । Mother Moriom Monastery ,KEPZ Anowara #Vlog51 ===================================== facebook :   / traveltogobd  

Comments