Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно তিনটি কবরের বিস্ময়কর সত্য ঘটনা |তিন ভাইয়ের করুন কাহিনী |কবরের আজাব,, или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
তিনটি কবরের বিস্ময়কর সত্য ঘটনা |তিন ভাইয়ের করুন কাহিনী |কবরের আজাব,, আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আশাকরি আপনারা সকলেই ভালো আছেন! সাথে আছি আমি মোঃ জাকির একদা এক ব্যক্তি একটি উঁচু পাহাড়ি এলাকায় একটি কবরস্থানের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। বেশ কিছুক্ষন যাওয়ার পর হঠাৎ তার চোখে পড়লো তিনটি কবর। এবং তিনি লক্ষ্য করলেন যে, প্রত্যেকটি কবরে যেন কিছু একটা লেখা আছে। তাই তিনি গভীর আগ্রহে কবরগুলির কাছে গেলেন লেখাগুলি পড়ার জন্য। সেখানে গিয়ে তিনি যা দেখলেন তাতে তিনি বিস্মিত হয়ে গিয়েছিলেন। কারন প্রথম কবরে লেখা ছিলো পার্থিব বা দেনন্দিন জিবনের সফলতা কি কোনো কাজে আসতে পারে। নামাজ ব্যতিত পৃথিবীর সফলতা আখিরাতের কোনো কাজে আসবে না। কারন আল্লাহ তালা ইহকালে এবং পরকালে পৃথিবীর সকল কাজের হিসাব নিবেন। যদি ভালো কর্ম করে থাকেন তাহলে ভালো ফল পাবেন আর যদি খারাপ কর্ম করে থাকেন তাহলে খারাপ ফল পাবেন। দ্বিতীয় কবরে লেখা ছিলো, প্রকৃতপক্ষে আসল মানুষ তো সে, যে চিন্তা করে যেকোনো সময় তার মৃত্যু হয়ে যেতে পারে। যে কোনো সময় তার ক্ষনিকের বসবাস স্থান এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে তার আখিরাতের যাত্রার সাথী তার কবরে শায়িত হতে হবে। তৃতীয় কবরে লেখা ছিলো, ভয় হয় না কেন সেই সব মানুষদের যারা বুঝতে চায় না কিছুদিন পরেই তার যৌবন বৃদ্ধে পরিনত হবে। শরীরের সকল সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যাবে এবং চামড়া কুচকে যাবে। কবরের এই লেখাগুলো পড়ে সেগুলোর সঠিক অর্থ খুজে বের করার জন্য তিনি ওই এলাকার একজন বৃদ্ধ জ্ঞানী আলেমের কাছে গেলেন। এবং তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কি এদের অর্থাৎ এই কবরগুলির কাহিনী জানেন? তখন সেই বৃদ্ধ ব্যক্তিটি বললেন হ্যা, আমি এই তিন ব্যক্তির কাহিনী জানি। তবে তুমি যদি জানতে চাও তাহলে আমি তা বলতে পারি। তখন সেই ব্যক্তিটি বললো, আমি তাদের কাহিনী জানতে রাজি আছি। তার সেই কথা শুনে বৃদ্ধ ব্যক্তিটি বললো, চলো আমি আজ তোমাকে এই তিন ব্যক্তির কাহিনী শোনায়। এই তিনটি কবর হল তিন ভায়ের। তাদের মধ্যে এক ভাই যে বাদশার সকল কাজের দেখাশোনা করতো। দ্বিতীয় ভাই একজন বড় ব্যবসায়ী ছিলেন এবং প্রচুর টাকার মালিক ছিলেন, আর তৃতীয় ভাই অনেক ইমানদার বান্দা ছিলেন। তিনি তার সারাটা জীবন আল্লাহর পথে ইবাদত করে কাটিয়েছেন। হঠাৎ একদিন দুই ভায়ের কাছে তাদের ইমানদার ভাইয়ের অসুস্থের খবর এসে পৌছালো। ফলে তার দুই ভাই তাদের ইমানদার ভাইয়ের কাছে তাড়াতাড়ি চলে গেলেন। সেখানে গিয়ে তারা দেখলেন, তাদের ভাই শেষ নিঃস্বাস গুনছে। তারা তাদের ভাইকে জিজ্ঞাস করলেন তোমার কি কোনো শেষ ইচ্ছা আছে বা তুমি তোমার সম্পতি গুলোকে তোমার ছেলেমেয়েদের মধ্যে কিভাবে ভাগ করতে চাও, আমাদেরকে বলো, আমরা তাই করবো। তখন তার মৃত্যু শয্যা কালীন ভাই বলেন, তাদের দেওয়ার মত আমার কাছে কিছুই নেই।