Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালি ll Sajek Valley Bandarban ll yes bangla или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের নাগাল পাওয়া দায়। তবে মেঘের রাজ্যে হারিয়ে যেতে এবং মেঘের ভেলায় ভেসে যেতে চাইলে আমাদের দেশেই রয়েছে অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা একটি স্থান। যেখানে আপনি শুধু মেঘের দেখাই পাবেন না বরং প্রকৃতির সকল অপরূপ মহিমার নাগাল পাবেন একসাথে। বলছিলাম মেঘের রাজ্য খ্যাত বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম সাজেক ভ্যালির কথা। সাজেক ভ্যালিকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী সৌন্দর্যে ঘেরা স্থান বলা হয়। বলা হবেই বা না কেনো! প্রকৃতির সকল সৌন্দর্য যেন একস্থানে চলে এসেছে। সাজেক ভ্যালি সবচেয়ে সুন্দর হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়নও। চলুন জেনে নেই কিভাবে যাবেন মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালিতে। সাজেক ভ্যালি রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত। এটি মিজোরাম সীমান্তের উত্তরে অবস্থিত সর্ববৃহৎ একটি ইউনিয়ন। এর আয়তন প্রায় ৭০২ বর্গকিলোমিটার। সাজেক ভ্যালির উত্তর-দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা ও লংগদু এবং পূর্ব-পশ্চিমে ভারতের মিজোরাম ও খাগড়াছড়ি অবস্থিত। রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও খাগড়াছড়ির দীঘিনালা হয়ে সাজেক ভ্যালি পৌঁছাতে হয়। তবে রাঙ্গামাটি হয়ে যেতে চাইলে নৌপথে যেতে হবে। সেক্ষেত্রে কাপ্তাই হয়ে হাঁটাপথে সাজেক পৌঁছাতে হবে। খাগড়াছড়ি থেকে সাজেকের দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার। খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা হয়ে সাজেক যেতে চাইলে এর দূরত্ব হবে ৪৫-৫০ কিলোমিটার। দীঘিনালা থেকে সাজেক যাওয়ার পথে আর্মি ক্যাম্প পরে। আর্মি ক্যাম্প অথবা ১০নং বাঘাইহাট পুলিশ ক্যাম্প থেকে সাজেক যাওয়ার অনুমতি নিতে হয়। সাজেকের সবচেয়ে প্রথম গ্রাম রুইলুই পাড়া পৌঁছানোর আগে কাসালং ব্রিজ ও কাসালং নদী পাড়ি দিতে হবে। রুইলুই পাড়া সমতলভূমি থেকে ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। এ থেকেই সাজেকের মনোরম পাহাড়ের শুরু। রুইলুই পাড়া সাজেক ভ্যালির সবচেয়ে প্রবীণতম একটি গ্রাম। এটি ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আদিবাসীদের মধ্যে লুসাই, পাংকুয়া এবং ত্রিপুরা উল্ল্যেখযোগ্য হলেও রুইলুই পাড়ার গোড়াপত্তন হয় লুসাইদের হাতেই। রুইলুই পাড়ার প্রধান লাল থাংগা লুসাই। রুইলুই পাড়া থেকে অল্প দূরেই অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। তবে সাজেক এবং রুইলুই পাড়ার মাঝে কমলক ঝর্ণা নামে একটি ঝর্ণা আছে। কমলক ঝর্ণাটি স্থানীয়দের কাছে পিদাম তৈসা ঝর্ণা কিংবা সিকাম তৈসা ঝর্ণা নামেও পরিচিত। এটি পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষনীয় একটি ঝর্ণা। কংলক পাড়া সাজেকের সবচেয়ে শেষ গ্রাম। এই গ্রামটির প্রধানও লুসাই সম্প্রদায়। কংলক পাড়ার প্রধানের নাম চৌমিংথাই লুসাই। কংলাক পাড়াও সমতলভূমি হতে বেশ উপরে অবস্থিত। তবে এর উচ্চতা মাপা হয়নি আজও। কংলাক পাড়া সাজেক ভ্যালির শেষপ্রান্তে অবস্থিত বলে এর উপর থেকে ভারতের লুসাই পাহাড়সহ অন্যান্য পাহাড়গুলো খুব সহজেই দেখা যায়। এই গ্রামের পরপরই সাজেক বিজিবি ক্যাম্প অবস্থিত এবং এটিই শেষ ক্যাম্প বলে নিরাপত্তাজনিত কারণে সেখানে যাওয়ার অনুমতি সবসময় পাওয়া যায় না। তবে যদি সেখানে যাওয়া যায় তবে অবশ্যই লুসাই পাহাড় দেখে আসা উচিত। কেননা সেখান থেকেই কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি। সেখানে রয়েছে প্রকৃতির এক অপরূপ মায়াবী সৌন্দর্য যা আপনি কখনোই মিস করতে চাইবেন না। সাজেক ভ্যালি থেকে এর শেষ গ্রাম কংলাক পাড়ার মাঝে রয়েছে হাজাছড়া ঝর্ণা এবং এটিও পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ফেরার পথে দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রিজ ও দীঘিনালা বনবিহার পরে। এদের রয়েছে মায়াবী এক ঝর্ণা ও সবুজ গাছগাছালীর মিশ্রণ। তাই প্রকৃতির খুব কাছাকাছি যেতে চাইলে এই দু’টি স্থান অবশ্যই ঘুরে আসতে পারেন। আমাদের দেশে এমন সুন্দর জায়গা আছে চোখে না দেখলে কারো বিশ্বাস হবে না। একবারের জন্য হলেও সবার এই জায়গাটা দেখা উচিত। বাংলাদেশ যে কতো সুন্দর ! #sajek_valley_travel_guide