Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно সিলেট তাকওয়া মসজিদে তারাবি পর বিতির নামাজের দৃশ্য মাশাহআল্লাহ সুন্দর তেলোয়াত ও দোয়া । или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
কাঠমুল্লা বিদাতি মাজার পূজারী কবর পূজারী ও পীর পূজারী দেওবন্দি আজ ঐক্য বদ্ধ হয়েছে । মসজিদ নিয়ে আল্টিমেটাম দেওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়, বরং ইংরেজ আমলে প্রতিষ্ঠিত দেওবন্দীদের পুরনো বদ খাসলতঃ সম্প্রতি এই রমাদান মাসে সিলেটে অবস্থিত দুটো সালাফী মসজিদ উচ্ছেদের জন্য ৭২ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছিল ও কিশোরগঞ্জের একটি হামলা করে ভাঙচুর করা হয়েছে। নিকট অতীতে খুলনার একটি সালাফী মসজিদও ভাঙচুর করা হয়েছিল। দুঃখজনক ব্যাপার হল এগুলো যারা করেছে, তারা কোন ইহুদী-খৃস্টান বা মুশরিক নয়, বরং ঈমানের দাবীদার মুসলিম! অথচ আমরা মুশরিকদের মাধ্যমে বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার বিষয়ে আন্দোলন করি, মাসজিদুল আকসার মধ্যে ইয়াহুদী নিয়ন্ত্রনের বিরোধিতা করি! অনেকেই এই ধরনের ঘটনা শুনে হয়তো চোখ ছানাবড়া করে ফেলেছেন! তারা ভাবছেন এ ধরনের ঘৃণিত কাজ কীভাবে সম্ভব! তবে যারা ইতিহাস সম্পর্কে সম্যক ধারনা রাখেন তারা এই সমস্ত ঘটনা নিয়ে অবশ্যই দুঃখিত, কিন্তু মোটেই বিস্মিত নন। কারণ তারা বেশ ভালভাবেই জানেন যে, ভারতীয় উপমহাদেশে আহলে হাদীসের বিরুদ্ধে মসজিদ নিয়ে হানাফী মুকাল্লিদদের মামলা-হামলা এবং মসজিদ থেকে বলপূর্বক বের করে দেওয়ার ঘটনা সেই ইংরেজ আমল থেকেই অহরহ ব্যাপার। জোরে আমীন বলা, রফঊল ইয়াদাইন করা, সূরা ফাতিহা পড়ার কারণে তারা আহলে হাদীসের বিরুদ্ধে শত শত মামলা করেছে। নিম্নে আহলে হাদীসদের বিরুদ্ধে এরুপ দশটা মামলা তুলে ধরা হলঃ ১) মুকাদ্দামা অমৃতসর ১৮৭০, ১৮৭৫। ২) উলূ মাসজিদ মদনপুর, বানারাস। ৩) কাসগঞ্জ জেলা ইটা, ১৯২৯। ৪) দিল্লী, ১৮৮৩। ৫) পাটনা, ১৮৯৭। ৬) দুমারো, আরাহ, ১৮৯৭। ৭) যোধপুর, মারুওয়ার, ১৯০৩। ৮) মধুপুর, জীপুর, ১৯১১। ৯) রতনপুর, মুরাদাবাদ, ১৯১২। ১০) কাটপাহ, ১৯১২। মুকাল্লিদ ভাইয়েরা শুধু মামলা করেই ক্ষান্ত হয়নি, বরং মিথ্যা সব অভিযোগের পসরা সাজিয়ে কিতাব লিখেছে, যেন এর মাধ্যমে জনসাধারণকে খেপিয়ে তুলে আহলে হাদীসদেরকে মসজিদ থেকে বের করে দেয়া সহজ হয়। সেসব কিতাবে তারা এতোটাই হীন মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে যা ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে। তারা সেসব কিতাবে আহলে হাদীসদেরকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার ফাতওয়া প্রদান করে। তারা এও লিখে যে, আহলে হাদীস কুকুরের চেয়েও নিকৃষ্ট। কুকুর মসজিদে প্রবেশ করলে নাপাক হয় না। কিন্তু আহলে হাদীসেরা মসজিদে প্রবেশ করলে মসজিদ নাপাক হয়ে যায়। মসজিদে ধৌত করলেও নাপাকী দূর হবেনা। বরং মসজিদের কার্পেট বাইরে ফেলে দিতে হবে।