Скачать с ютуб Sundarban tour || সুন্দরবন ভ্রমণ || কলাগাছিয়া ইকোপার্ক || সুন্দরবনের কলাগাছিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য | в хорошем качестве

Sundarban tour || সুন্দরবন ভ্রমণ || কলাগাছিয়া ইকোপার্ক || সুন্দরবনের কলাগাছিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য |

Sundarban tour, সুন্দরবন ভ্রমণ। কলাগাছিয়া ইকোপার্ক, সুন্দরবনের কলাগাছিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। সুন্দরবনের কলাগাছি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এক অসাধারণ পর্যটনকেন্দ্র, বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্বলিত এই অভয়ারণ্যে কাছ থেকে বনের হরিণ, বানর হাতে ধরা যায় এবং তাদেরকে খাবার দিলে বনের ভেতর থেকে অসংখ্য হরিনের দল ছুটে আসে মানুষের সান্নিধ্যে, যা সুন্দরবনের অন্য কোথাও সম্ভব নয় বাকিটুক ভিডিওতে দেখে নিন, #sundarban_tour #travel_vlog #travel সাতক্ষীরা রেঞ্জের অধীনে সুন্দরবনের পশ্চিম অংশে অবস্থিত কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক ও টহল ফাঁড়ি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত একটি পর্যটন কেন্দ্র। কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রটির একদিকে লোকালয় ও আরেক পাশে সুন্দরবন, আর মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে খোলপেটুয়া নদী। বন পেরিয়ে নদী পথে খাল পার হয়ে কলাগাছিয়া যেতে হয়। লোকালয় পার হয়ে সুন্দরবনের পশ্চিম বনের ভিতর দিয়ে কলাগাছিয়া যাওয়ার সময় দুই ধারের সারি সারি বন মুগ্ধ করে। ইকোট্যুরিজম ঘাটে ট্রলার ভিড়লেই অসংখ্য বানরের দেখা মিলে। মূল অংশে ঢোকার পথে আছে লোহার তৈরি একটি ব্রিজ। এই ব্রিজ পার হলে একটি রেস্ট হাউজ ও কাঠের তৈরি আরেকটি ব্রিজ নজরে আসে। কাঠের সেতুর দুই পাশে আছে খলিশা, হরকোচা ও বাইন গাছের সারি। আর বনের ভিতরে আছে বানর ও হরিণের দল। ওয়াকওয়ে দিয়ে সামনে এগিয়ে পাঁচতলা ওয়াচ টাওয়ার থেকে পাখির চোখে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সুন্দরবনের কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রে যেতে হলে প্রথমে শ্যামনগরে আসতে হবে। ঢাকা থেকে সোহাগ, এসপি গোল্ডেন লাইন, হানিফ পরিবহন সহ ৩০/৩৫টি বাস ঢাকা থেকে শ্যামনগরে আসে। ভাড়া পরবে বাসের মানভেদে নন এসি৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, এসি ১০০০ থেকে ১৫০০০ টাকা। সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ অথবা নীলডুমুর ঘাট থেকে ট্রলারে কলাগাছিয়া যেতে হয়। নীলডুমুর খেয়া ঘাট থেকে ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে কলাগাছিয়া যেতে ৩০-৪০ মিনিট সময় লাগে। ২০-২৫ জনের একটি ট্রলারের ভাড়া ১২০০-১৫০০ টাকা। শ্যামনগর শহরে বাস থেকে নেমে পাবেন গ্রামীণ হোটেল, ঠিকানা হোটেল, আল আমিন হোটেল, সৈাদিয়া হোটেল সহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। সুন্দরবনের নদীর মাছ, গলদা ও বাগদা চিংড়ি, সাতক্ষীরা সন্দেশ, সুন্দরবনের খাঁটি মধু ও চুই ঝালের খ্যাতি রয়েছে বিশ্বজোড়া। নির্ধারিত ট্রেইল ধরে হাঁটুন।প্রয়োজনেএকজন ইকো গাইডের সাহায্য নিন। পশু পাখীদের বিরক্ত করা থেকে বিরত থাকুন।বানরদের আক্রমণ থেকে নিরাপদে থাকতে সাথে একটি লাঠি রাখুন।ফাস্ট এইড বক্স, শুকনো খাবার ও পানির বোতল সঙ্গে রাখুন। এছাড়া শ্যামনগরে আরও কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে যশোরেশ্বরী কালী মন্দির, হাম্মাম খানা, মান্দারবাড়ী সমুদ্র সৈকত, ঈশ্বরীপুর শাহী মসজিদ, নকিপুর জমিদার বাড়ী সেগুলো ও উপভোগ করতে পারবেন যাওয়া আসার পথে। সন্ধ্যার আগেই সুন্দরবন ভ্রমণ করে ঢাকা বা অন্যান্য স্থানে ফিরে যাওয়া সম্ভব। তথ্য ফেসবুক হতে সংগৃহীত