Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно বসুধৈব কুটুম্বকম্-পৃথিবী এক পরিবার।ভারতীয় সংস্কৃতি-উদার, সহানুভূতিশীল, মানবিক Vasudhaiva Kutumbakam или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
From time immemorial, India's message to the world has been Vasudhaiva Kutumbakam - the whole world is one family. Since ancient times, this has been the Indian culture and heritage - a liberal, compassionate and humanitarian perspective. The effort being made today to build an India that is anti-diversity, narrow-minded and aggressive is alien to this ancient Indian culture. In these trying times, the kindness of Jamsaheb Digvijay Singh of Jamnagar towards Polish Refugees in WW II becomes even more relevant. সময়টা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রারম্ভ, হিটলার পোল্যান্ড আক্রমণ করলেন। জার্মানদের হাত থেকে বাঁচাতে 500 জন মহিলা ও 200 জন শিশুকে জাহাজে তুলে দেওয়া হল। পোল্যান্ডের সেনাবাহিনীর বাহিনীর সহায়তায় জাহাজ সমুদ্রে ভেসে পরলো। জাহাজের ক্যাপ্টেন কে বলে দেওয়া হল যে দেশ তাদের আশ্রয় দিতে রাজি হবে সেখানেই ওই মহিলা ও শিশুদের নিয়ে যেতে। "যদি আমরা বেঁচে থাকি তাহলে আবার আমাদের দেখা হবে" এই ছিল পরিবারের সঙ্গে তাদের শেষ বার্তা। 500 মহিলা ও 200 জন শিশু সহ জাহাজটিকে ইউরোপ ও এশিয়ার কোনো দেশ আশ্রয় দিল না! সমুদ্রে ভেসে ভেসে জাহাজ অবশেষে ইরানের বন্দরে এসে ভিড়লো। কিন্তু ইরানও অনুমতি দিলনা। হতাশ ক্যাপ্টেন 700 জন শরণার্থীকে নিয়ে আবারও অকূল সমুদ্রে অনিশ্চিত যাত্রা শুরু করতে বাধ্য হলেন এবং পরিশেষে ভারতে এসে পৌছলেন। মুম্বাই বন্দর নোঙর করতেই ব্রিটিশ সরকারও মুখ ফিরিয়ে নিল। কিন্তু খবরটা খুব শীঘ্রই গুজরাটের জামনগরের মহারাজা জাম সাহেব দ্বিগবিজয় সিং এর কানে পৌঁছল। শোনামাত্রই দ্বিগবিজয় সিং জামনগরের কাছে একটি বন্দরে জাহাজটিকে নোঙর করার অনুমতি দেন। এবং ওই মহিলা ও শিশু শরণার্থীদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেন । শুধু তাই নয়, 200 জন শরণার্থী শিশুকে আর্মি স্কুলে ভর্তিও করে দিলেন। ওই শরণার্থীরা দীর্ঘ নয় বছর জামনগরে বসবাস করেন যতদিন না দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পরিসমাপ্তি হয় । জাম সাহেব মহারাজ দ্বিগবিজয় সিং নিয়মিত তাদের পরিদর্শন করতেন এবং তারাও মহারাজ কে বাপু বলে সম্বোধন করতেন। যুদ্ধ শেষে দেশে ফিরে যাওয়া শিশুদের মধ্যে একজন পরবর্তী কালে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিল। আজও শরণার্থীদের উত্তর পুরুষরা প্রতিবছর এদেশে আসেন তাদের পূর্বপুরুষের স্মৃতিচারণার জন্য ।পোল্যান্ড জামসাহেবের মহানুভবতা কথা ভোলেনি। সে দেশের রাজধানী ' ওয়ারশো ' তে জামসাহেবের নামে রাস্তার নামকরণ করা হয়েছে। আজও পোল্যান্ডের সরকারি প্রকল্প তার নামে চালু রয়েছে। প্রতিবছর সংবাদপত্রে মহারাজ জাম সাহেবের নামে আর্টিকেল লেখা হয়। সেই সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতের বার্তা হলো বসুধৈব কুটুম্বকম্ অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবী একটা পরিবার। সুপ্রাচীন কাল থেকে এটাই ভারতীয় সংস্কৃতি যার অর্থ একটি উদার, সহানুভূতিশীল মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি। আজকের বহুত্ববাদ বিরোধী সংকীর্ণ আগ্রাসী যে ভারত নির্মাণের প্রচেষ্টা হচ্ছে তা আসলে ভারতীয় সংস্কৃতি বিরোধী এক ভারতবর্ষ। তাই এই সময়ের প্রেক্ষিতে এই ঘটনাটা ভীষণ ভাবে প্রাসঙ্গিক।