Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষার কাজ করছে যে প্রাণীগুলো или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
পরিবেশ রক্ষায় জাতীয় পর্যায় থেকে শুরু করে বিশ্ব মোড়লদের কার্যক্রমের কমতি নেই। প্রতি বছরই কনফারেন্স, জনসচেতনতা, বিশ্ব নেতাদের বৈঠকের সঙ্গে হচ্ছে নানা ধরনের চুক্তি। পরিবেশ রক্ষার প্রচেষ্টায় আছে রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের নেয়া বিভিন্ন উদ্যোগ। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না, আমাদের চারপাশে থাকা বিভিন্ন প্রাণী কীভাবে পরিবেশ সংরক্ষণ বা প্রকৃতির পরিচর্যা করে থাকে। আর প্রাণীগুলো নিধনের মাধ্যমে আমরা প্রকৃতি ও নিজেদের কতটা ক্ষতি করছি। এই প্রাণীগুলো রক্ষায় এগিয়ে না এলে ভবিষ্যতে আমরাই বিপন্ন হয়ে যেতে পারি..তাহলে আসুন জানি ও সচেতন হই প্রাণীগুলো সম্পর্কে। ০১. চড়ুই পাখি পাখিটি আকারে ছোট হলেও আমাদের কতটা প্রয়োজন, তা জেনে সত্যিই অবাক হয়ে যাবেন। তবে একে অপকারী ভেবে প্রতিনিয়ত হত্যা করি, তাড়িয়ে দিই। চড়ুই প্রধানত শস্যদানা, ঘাসের বিচির পাশাপাশি অসংখ্য পোকামাকড় খেয়ে থাকে। বিশেষ করে পোকার শুককীট, মুককীট বা লেদাপোকা যারা শস্য উৎপাদনের অন্তরায়। এরা যেসব প্রজাতির পোকামাকড় খায় তাদের মধ্যে বিটল পোকা, ছাড়পোকা, পিঁপড়া, মাছি উল্লেখযোগ্য। চড়ুই এসব পোকার ক্ষতিকর আক্রমণ থেকে ফসল, সবজির ক্ষেত, বনাঞ্চল বাঁচিয়ে পরিবেশ ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ০২. শকুন প্রকৃতির পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে শকুন একটি পরিচিত পাখি। এরা মরা-পচা প্রাণী খেয়ে বেঁচে থাকে। মরা-পচা প্রাণীর দেহ থেকে দুর্গন্ধ ও জীবাণু ছড়ায়। সেক্ষেত্রে এগুলো খেয়ে রোগ-জীবাণু ও দুর্গন্ধ থেকে আমাদের রক্ষা করে শকুন। নিরাপদ শ্বাস নিতে সাহায্য করে, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় এর অবদান অনস্বীকার্য। ০৩. ব্যাঙ সারাবিশ্বে এখন পর্যন্ত ৪,৭৪০ প্রজাতির ব্যাঙের দেখা মিলেছে। এর মধ্যে ১৯৮০ সালের পর প্রায় দুইশ’ প্রজাতির ব্যাঙ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বাংলাদেশে ব্যাঙের প্রজাতি মাত্র ৬৩টি। জল অথবা স্থল- উভয় ক্ষেত্রেই ব্যাঙের অবাধ বিচরণ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যাঙ পোকা-মাকড় খেয়ে ফসলের সুরক্ষা করে। ফলে জমিতে অতিরিক্ত কিটনাশক দিতে হয় না। তাই জমির উর্বরতা নষ্ট হয়না। বিভিন্ন জটিল রোগ ছড়ায় এমন পোকা-মাকড় এরা খায়। বিশেষ করে ম্যালেরিয়ার বিস্তার ঘটায় এমন মশাও খেয়ে ফেলে। ব্যাঙ ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিতে সক্ষম। ০৪. গুই সাপ গুই সাপকে শত্রু বলে গণ্য করে এদের প্রাণে মেরে ফেলার প্রবণতা বেশি গ্রামীণ জনপদে। কিন্তু গুই সাপ পরিবেশ রক্ষায় অনন্য ভূমিকা রাখছে। প্রাণী গবেষকদের মতে, পরিবেশের একটি মাংসাশী প্রাণী হিসেবে বস্তুসংস্থানে অথবা প্রকৃতির খাদ্য শৃঙ্খলে অনন্য ভূমিকা রাখছে গুই সাপ। এছাড়া বিভিন্ন পঁচা ময়লা- আবর্জনা, মৃত প্রাণী ভক্ষণ করে এটি পরিবেশ দূষণের হাত থেকে প্রকৃতিকে রক্ষা করে। ০৫. মৌমাছি আদিকাল থেকে মৌমাছি মানুষের নিকট অতি পরিচিত এক প্রকার ক্ষুদ্র, পরিশ্রমী ও উপকারী পতঙ্গ। সাধারণত দলবদ্ধভাবে বাস করে বলে এদেরকে সামাজিক পতঙ্গ বলা হয়। মৌমাছি থেকে আমরা মধু ও মোম পাই। কোনো কোনো প্রকার মৌমাছি বাক্সবন্দী করে চাষ করে মধু উৎপাদন করা হয়। দেশে খাটি মধুর চাহিদা পূরণ করে পুষ্টিহীনতা রোধে মৌমাছি সাহায্য করে। মোম, মোমবাতি, প্রসাধনী যেমন- কোল্ড ক্রিম, সেভিং ক্রিম, স্নো ইত্যাদিসহ বিভিন্ন প্রকার ঔষধ তৈরিতে মধু ব্যবহার করা হয়। ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ানোর সময় মৌমাছিরা তাদের পা, বুক, এবং লোমে ফুলের অসংখ্য পরাগরেণু বয়ে বেড়ায়। এক ফুলের পরাগরেণু অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়লে পরাগায়ণ ঘটে। ০৬. প্রজাপতি সকালে সূর্যি মামা পূবাকাশে উঁকি দেয়ার আগেই ঘুম ভাঙে প্রজাপতির। দল বেঁধে আহারের খোঁজে ছুটে চলে। ঝোঁপে-ঝাড়ে, বনে-জঙ্গলে, এ গাছ থেকে ও গাছে। সবুজ বনানী, ফুলে ও গাসের ডগায় দিনভর চলে এদের ওড়াউড়ি। এ ধরনের প্রাণী বেঁচে না থাকলে গাছে ফুলই হবে, কখনও আর ফল জন্মাবে না। ফল না জন্মালে পৃথিবীব্যাপী ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেবে। হুমকির মুখে পড়তে হবে আমাদের। ০৭. কেঁচো কেঁচোকে প্রকৃতির লাঙল বলা হয়। কেঁচো মাটি খুঁড়ে মলত্যাগের সঙ্গে রাসায়নিক পদার্থ বের করে ‘কেঁচো কম্পোস্ট’ তৈরি করে। এই সার সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব; যা ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন এবং মাটির উর্বরতা বাড়ানো যায়। রাসায়নিক পদার্থ ও কীটনাশকের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। যার কারণে পরিবেশসহ মানুষ ও জলজপ্রাণীর স্বাস্থ্য ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। কেঁচো কম্পোস্ট ব্যবহার করলে একদিকে পরিবেশ রক্ষা পাবে, অন্যদিকে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ====== Email Us : [email protected] Website : https://www.gnewsbd.com ================ FAIR USE COPYRIGHT NOTICE The Copyright Laws of the United States recognizes a “fair use” of copyrighted content. Section 107 of the U.S. Copyright Act states: “Notwithstanding the provisions of sections 106 and 106A, the fair use of a copyrighted work, including such use by reproduction in copies or phonorecords or by any other means specified by that section, for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching (including multiple copies for classroom use), scholarship, or research, is not an infringement of copyright.” This video and our youtube channel in general may contain certain copyrighted works that were not specifically authorized to be used by the copyright holder(s), but which we believe in good faith are protected by federal law and the fair use doctrine for one or more of the reasons noted above. If you have any specific concerns about this video or our position on the fair use defense, please contact us at [email protected] so we can discuss amicably. Thank you.