Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб বর্ষার মৌসুমে গাঁদা ফুলের চাষ করলে কি হয় জেনে নিন в хорошем качестве

বর্ষার মৌসুমে গাঁদা ফুলের চাষ করলে কি হয় জেনে নিন 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



বর্ষার মৌসুমে গাঁদা ফুলের চাষ করলে কি হয় জেনে নিন

বর্ষার মৌসুমে গাঁদা ফুলের চাষ করলে কি হয় জেনে নিন। #bolokolkatatv #agriculture পশ্চিমবঙ্গে একটি কৃষি প্রধান রাজ্য। চাষীরা ধান, পাট, আখ, গম ও বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষাবাদ করে সারা বছর তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। কিন্তু এসবের বাইরে কিছু ফসল আছে যা চাষ করে চাষীরা ব্যাপক সফলতা অর্জন করতে পারে। ফুল তার মধ্যে অন্যতম সম্ভাবনাময় ফসল। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতে বিভিন্ন প্রকার ফুলের চাষ হচ্ছে। গাঁদা, গোলাপ, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস ইত্যাদি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করে প্রচুর সফলতা অর্জন করেছে এ দেশের ফুল চাষীরা। পশ্চিমবঙ্গে এক সময় ফুলের উৎপাদন ছিল বাড়ীর উঠোন কিংবা ছাদের কোণায় টবের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু বর্তমানে সৌখিন উৎপাদকের গন্ডী পেরিয়ে ফুলের ব্যাপক চাষাবাদ হচ্ছে। শুধু আবাদই নয় পশ্চিমবঙ্গের ফুল এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে। তাই যে কেউ-ই নিজেকে একজন আর্দশ ফুল চাষী হিসেবে গড়ে তুলে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে। আমাদের চাষীরা আরও ব্যাপকভাবে ফুল চাষের দিকে এগিয়ে আসুক এবং আর্থিক ভাবে সফলতা অর্জন করবে এই আমাদের আশা। বর্তমানে ঋতু ভিত্তিক তিন জাতের গাঁদা ফুলের চাষ করা হয়। এগুলো হলো গরম, বর্ষা এবং শীত এই তিন জাতের। ফুলের চাষ এবং অন্যান্য ফসলের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় ফুল চাষই অধিক লাভজনক। গাঁদা ফুল চাষে প্রয়োজনীয় আবহাওয়া জলবায়ু ক) গাঁদা ফুলের বৃদ্ধি এবং ফুলের বিকাশের জন্য হালকা জলবায়ুর প্রয়োজন। খ) এর প্রসারমান বৃদ্ধির জন্য সর্বোত্তম তাপমাত্রার পরিসীমা ১৮-২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গ) ৩৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের উপরে তাপমাত্রা গাছগুলির বৃদ্ধিকে হ্রাস করে, যা ফুলের আকার এবং সংখ্যায় প্রভাব ফেলে। ঘ) প্রচন্ড শীতে গাছপালা এবং ফুলগুলি শৈত্য দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এই রাজ্যগুলিতে গাঁদা ফুলের চাষ করা হয়। যদিও বিশ্বে গাঁদা ফুলের ৫০ টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র তিনটি প্রজাতি বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু এবং মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যগুলিতে গাঁদা ফুলের চাষ হয় ব্যাপকভাবে। বপন পদ্ধতি রোপণের ১ মাস পরে, গাঁদা ফসলে চিমটি করুন। এতে করে অতিরিক্ত ডাল বের হতে থাকে। এতে ফুলের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং আগের তুলনায় ফলন বৃদ্ধি পায়। আপনি এই ফুল ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে ছিঁড়ে ফেলতে পারেন। সার প্রয়োগ- সর্বাধিক ফলন পাওয়ার জন্য নাইট্রোজেন, ফসফেট ও পটাশ নিম্নলিখিত মাত্রায় প্রয়োগ করুন | দু’মাসে দু’বার এই সব সার প্রয়োগ করবেন| জমিতে হেক্টর প্রতি ২০০ কেজি নাইট্রোজেন, ১০০ কেজি ফসফেট এবং ১০০ কেজি পটাশ সার প্রয়োগ করুন | জমি তৈরীর সময় অর্ধেকটা নাইট্রোজেন প্রয়োগ করুন | পরে বাকি অর্ধেক নাইট্রোজেন প্রয়োগ করুন | এরপর প্রায় এক মাস পরে গাঁদা ফুলের চারা গাছগুলো জমিতে রোপন করুন | ফসফেট ও পটাশ জমি তৈরীর সময় প্রয়োগ করলেই ভালো হয় |

Comments