Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно পীরগঞ্জে মাদক নিমূলে শক্ত অবস্থানে এলাকাবাসী, ভূমিকায় নেই প্রশাসন কিংবা ইউপি চেয়ারম্যান или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড়দরগাহ ইউনিয়নে মাদক নিমূলে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর কোন ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি মাফিয়া আক্তার শিলা। বর্তমানে ইউনিয়নে যত্রতত্র মাদকসেবনকারী এবং মাদকব্যবসায়ীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাদক নিমূলে নিজের সন্তান ও এলাকাকে নিরাপত্তা দিতে গ্রামের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে অবস্থান করছেন এলাকাবাসী। সরেজমিনে ইউনিয়নের ছোট মির্জাপুর গ্রাম ঘুরে জানা যায়- গ্রামে মাদকব্যবসায়ী ও স্কুল,কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরাসহ মাদকসেবীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এবং পীরগঞ্জের বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পার্শ্ববর্তী মিঠাপুকুর উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মাদকসেবীরা নেশা গ্রহণ করা জন্য আসেন দিনে কিংবা রাতে। স্থানীয় তরুণ যুব সমাজের উদ্যোগে ও অভিভাবকদের সহযোগিতায় মাদক নিমূলে গ্রামের প্রবেশ পথে অপরিচিত জনদের আটক করে জিঙ্গাসাবাদ করছেন। এতে গত মাস থেকে এলাকায় অপরিচিত লোকজনের প্রবেশ বন্ধ হয়েছে। এমনকি হাতের নাগালে মাদকদ্রব্য না পাওয়ায় এলাকায় কমেছে মাদক সেবনের আড্ডা কিংবা মাদকসেবীর সংখ্যা,পাশাপাশি বন্ধ হয়েছে জুয়া খেলা । গ্রামে বসবাসরত বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ও হাকিম সরকার জানায়- এলাকার যুব সমাজ মাদক নিমূলে যে ভূমিকা বা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তা প্রশংসার দাবীদার।বর্তমানে গ্রামে অপরিচিত মোটরসাইকেল আরোহী আসেন মাদক সেবন করতে তা বন্ধ হয়েছে। তারা নেশাগ্রস্থ হয়ে যাওয়ার পথে যদি কোন নারীর শালীনতাহানী করেন তা মানসম্মানের ব্যাপার। এছাড়া যেভাবে মাদক বিক্রি হয় আমরা বিক্রেতাদের নাম প্রকাশ করতে চাই না তারাও নিজে থেকে ব্যবসা বাদ দিয়ে ভালো হবেন। এমন প্রত্যাশা করি। মাদকসক্ত ও মাদক বিক্রি এলাকায় কেউ সম্পর্ক স্থাপন করতে চায় না । আমাদের এলাকার যুবদের সাথে আমরাও আছি যাতে মাদক নামক এই ভয়ানক নেশায় আসক্ত হতে না পারেন। নামপ্রকাশে একজন বৃদ্ধা জানান- তিনি তার পরিবার নিয়ে খুবই টেনশনে আছেন এবং বাবা হিসাবে তিনি নিজেকে অযোগ্য দাবী করছেন। কারণ তার ছেলে মাদক নামক ভয়ানক নেশায় আসক্ত হওয়ার কারণে পরিবারে নেমে এসেছে অশান্তি। তিনি নিজেই চরম বিপদে আছেন। নাম প্রকাশে অনিশ্চুক কয়েকজন জানান- মাদক নিমূলে একাধিকবার প্রশাসনকে অবগত করা হয়েছে কিন্তু তারা কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নি। বরং আমরা তথ্য দিলে সেইসব মাদক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে তারা গোপনে মাসোয়ারা টাকা গ্রহণ করেন। ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও গ্রামের বাসিন্দা নুরুল হক জানান- পূর্বে গ্রামে কিংবা ইউনিয়নে এতো মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকসেবী ছিলো না কিন্তু বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি ভয়াভবহ। প্রশাসনের শক্ত ভূমিকা ও এলাকাবাসী সহযোগিতা করলে মাদক নিমূল করা সম্ভব বলে তিনি করছেন। এই বিষয়ে বড়দরগা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাফিয়া আক্তার শিলার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান- মাদক নিমূলে প্রশাসন কোন ভূমিকা পালন করেনা এবং তাদের ডাকলেও তারা আসে না ।এগুলো বিষয়ে সাক্ষাৎকার দিয়ে কি লাভ বলে তিনি ফোন কেটে দেন।