Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно প্রাইজবন্ডে লভ্যাংশের হার কত? প্রাইজবন্ডে বিনিয়োগের যৌক্তিকতা। или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
প্রাইজবন্ডে লভ্যাংশের হার কত? আপনি শুনলে অবাক হবেন যে সরকার প্রাইজবন্ডের উপড় ৬.৫% হারে লভ্যাংশ দেয়। এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত থাকছে এই ভিডিওতে। ✅সমাজের সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে সঞ্চয় প্রবণতা বৃদ্ধির কথা বিবেচনা করেই এই প্রকল্পের প্রবর্তন করা হয়েছে। প্রাইজবন্ড বিক্রি করে সরকার সরাসরি জনগণের কাছ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয় আহরণের মাধ্যমে ঋণ সংগ্রহ করে এবং বড় কোন প্রকল্প ব্যস্তবায়নে কাজে লাগায়। সেই অর্থে প্রাইজবন্ড কিনে জনগণ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অংশগ্রহন করতে পারে। ✅বিদেশী ঋণ সংগ্রহ করা অনেক কষ্টসাধ্য, সেই বিবেচনায় অভ্যন্তরীন উৎস হতে অর্থ আহরন করা অনেকটাই সহজতর। ✅এই প্রকল্পের মাধ্যমে মূল্য স্ফীতিও রোধ করা যায়, যা বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের মুদ্রানীতির একটি হাতিয়ার। ✅ঋণ শব্দের সাথে লভ্যাংশের সম্পর্ক আছে। প্রাইজবন্ড বিক্রয়ের মাধ্যমে সরকার জনগণের কাছ থেকে যে ঋণ সংগ্রহ করে, তিন মাস পর ড্র ঘোষনার মাধ্যমে এই ঋণের লভ্যাংশ প্রদান করে থাকে। এখন প্রশ্ন হল, কত পার্সেন্ট হারে লভ্যাংশ প্রদান করে? অথবা সরকার তাঁর ইচ্ছেমতো লভ্যাংশ দেয়? এর সঠিক ব্যাখ্যা কি? সরকার তাঁর ইচ্ছেমতো লভ্যাংশ প্রদান করে না। এই লভ্যাংশ প্রদানের হার নির্ধারণ করা হয়েছে সুনিদির্ষ্ট বা সায়েন্টেফিক ভাবে। ✅ প্রতি সিরিজে প্রাইজবন্ডের সংখ্যা ১০লাখ, যার বাজার মূল্য ১০ কোটি টাকা। তিন মাস পর পর প্রতি সিরিজের জন্য পূরস্কার দেয়া হয় ৪৬টি নাম্বারকে। এই ৪৬টি নাম্বারের মধ্যে ১ম পুরস্কার ১টি , ২য় পুরস্কার ১টি, ৩য় পুরস্কার ২টি, ৪র্থ পুরস্কার ২টি এবং ৫ম পুরস্কার ৪০টি। এই ৪৬টি পুরস্কারের মূল্যমান ১৬ লাখ পঁচিশ হাজার টাকা। প্রতি তিন মাসে ১০ কোটি টাকায় ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা লভ্যাংশ দিলে, বছরে প্রতি সিরিজে লভ্যাংশ আসে ৬৫লাখ টাকা। বছরে ১০কোটি টাকায় ৬৫ লাখ টাকা লভ্যাংশ দিলে এর পার্সেন্টেজ দাড়ায় ৬.৫০। এই লভ্যাংশ ড্র’তে বিজয়ী প্রাইজবন্ডকে পুরস্কারের মূল্য অনুযায়ী বন্টন করে দেয়া হয়। ব্যাংকে জামানতের উপড় লভ্যাংশের হার কমতে বাড়তে পারে, কিন্তু প্রাইজবন্ডের লভ্যাংশের হার কমে না বা বাড়ে না। সেই ১৯৯৫ সাল থেকে এই লভ্যাংশের হার একই রয়েছে। আশাকরি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। প্রাইজবন্ডে বিনিয়োগের যৌক্তিকতা। আমাদের সাথে যোগাযোগঃ ঠিকানা : হাউস নং ১৯, রোড নং ১৯, সেক্টর ১৪, উত্তরা, ঢাকা। ফোন : +৮৮০ ১৬৩০ ৭০০০০৭ Website : https://prachurja.com/ অ্যাপস লিংক : https://play.google.com/store/apps/de... E-mail : [email protected] Facebook : / prizebondchecker YouTube : / @prachurja2023 LinkedIn : / prachurja-com #prizebond #prize_bond #prachurja #prizebond_checker #প্রাইজবন্ড