Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক মো. হাশেম || Noa Vision. নোয়া ভিশন || в хорошем качестве

একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক মো. হাশেম || Noa Vision. নোয়া ভিশন || 6 лет назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



একান্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক মো. হাশেম || Noa Vision. নোয়া ভিশন ||

বৃহত্তর নোয়াখালীর ভাষা, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ এবং বিশ্ব দরবারে তুলে ধরবে নোয়া ভিশন। +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান ও মোহাম্মদ হাশেম ------------------------------------------------------------------------------------------------------------- বাংলাদেশ বেতার, টেলিভিশন ও মঞ্চের শিল্পী মোহাম্মদ হাশেম। বৃহত্তর নোয়াখালী তথা ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর এবং পাশ্ববর্তী কুমিল্লা চাঁদপুর, চট্টগ্রামসহ প্রায় দুই কোটি মানুষ অধ্যুষিত এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন মানুষ। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, কন্ঠশিল্পী এবং অধ্যাপক। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি নোয়াখালী জেলার সুধারাম (সদর) থানার চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে তার জন্ম। গ্রামের মক্তব, প্রাইমারি স্কুল শেষ করে বাবার সাথে চলে যান রাজধানী ঢাকা। পুরানাপল্টন লাইন হাইস্কুল, সরকারি জগন্নাথ কলেজ শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতোকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে আত্মনিয়োগ করেন সঙ্গীত ক্ষেত্রে। সঙ্গীতের প্রতি গভীর অনুরাগ তাঁর অতি শৈশব থেকেই। তাই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি সমান তালে সাস্ত্রীয় শিক্ষাও তিনি লাভ করেছেন। তাই শিক্ষাজীবন শেষে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন ঢাকা সঙ্গীত কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে। শৈশবেই মোহাম্মদ হাশেম গ্রামের মাটি ও মানুষকে গভীরভাবে অবলোকনের প্রয়াস পেয়েছেন। অতি শৈশবেই গ্রাম-বাংলার জীবন ও সংস্কৃতি তাকে প্রবলরূপে প্রলুদ্ধ করেছিল। সে সময়েই মোহাম্মদ হাশেম আব্বাস উদ্দিনের কালোত্তীর্ণ সব পল্লীগীতি কণ্ঠস্থ করে নিয়েছিলেন। ঢাকায় তিনি সংস্পর্শে আসেন উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী আবদুল আলীম এর। আবদুল আলীমই তাঁর সঙ্গীতগুরু। সঙ্গীত নিয়ে কাজ করতে গিয়ে মোহাম্মদ হাশেম আবিষ্কার কররেন তাঁর আঞ্চলিক ভাষায় গণমানুষের কথা ও সুরকে লালিত্য দিয়ে কেউ সেভাবে বাঁধতে পারেনি। তাঁর হাতেই এ অঞ্চলের সঙ্গীতের সূচনা। বিশেষ করে নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় রচিত গানগুলির জন্য তাঁকে এক জীবন্ত কিংবদন্তী বলা যায়। কেউ কেউ তাঁকে নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের সম্রাট অভিধায় অভিহিত করেছেন। মোহাম্মদ হাশেম শুধু গান রচনা করে সুর দিয়েছেন ও গেয়েছেন তা নয়, এ সব গানের মধ্য দিয়ে এ জনপদের মানুষের জীবন যাত্রা, সুখ-দু:খ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ তথা জীবনাচরণের বিচিত্র দিক অত্যন্ত জীবন্তরূপে ফুটিয়ে তুলেছেন। সে কারণে সঙ্গতভাবেই মোহাম্মদ হাশেমকে নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের জনক বলা হয়। যখন তৎকালীন পূর্বপাকিস্তান ও পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে রেডিও ছাড়া মানুষের বিনোদনের কোনো মাধ্যম ছিল না সে যুগে মোহাম্মদ হাশেমের আঞ্চলিক ও পল্লীগানের সুরে এ অঞ্চলের বিনোদন প্রিয় লাখো প্রাণ খুঁজে পেয়েছে। শিল্পী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম,এ ডিগ্রির পর প্রথমে ঢাকা সঙ্গীত কলেজে, পরবর্তীতে রেডিওর প্রোগ্রাম অর্গানাইজার পদে সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়ে কিছুকাল চাকরি করে আবার সঙ্গীত কলেজেই ফিরে যান। এরপর নিজ জন্মভূমি নোয়াখালীর মাটি ও মানুষের টানে ১৯৭৬ সালে প্রত্যন্ত কবির হাট কলেজে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। পরে সেখান থেকে বদলি হয়ে দেশের বিভিন্ন কলেজে চাকরি করে ২০০৫ সালে নোয়াখালী সরকারি কলেজ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। কবির হাট কলেজে শিক্ষকতার পাশাপাশি এ শিল্পী একের পর এক রচনা করে চলেন গান। বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের নিবন্ধিত শিল্পী মোহাম্মদ হাশেম এ জনপদের মানুষের প্রাণের শিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। অধ্যাপনা তাঁর পেশা আর সঙ্গীত নেশা। এছাড়া পারিবারিক ও সমাজাকি জীবনেও তিনি নিরন্তর আপন কর্তব্যকর্মে একনিষ্ঠ ও সবার প্রিয় ‘হাসু ভাই’। তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের প্রিয় শিক্ষক এবং জনপ্রিয় শিল্পী। এরপর পিতামাতার বাধ্য ও স্নেহের সন্তান, ভাইবোনের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় বড়ভাই, স্ত্রীর কাছে দায়িত্বশীল ও প্রেমময় স্বামী, পুত্র-কন্যাদের কাছে দরদী ও সন্তান বৎসল পিতা হিসেবে অতুলনীয়। ইদানীং অবসর জীবনেও তিনি থেমে নেই সঙ্গীত সাধনায়। Follow Us: Facebook:   / noa-vision   Twiter :   / noavision1   Blogpost : https://noa-vision.blogspot.com ------------------------------------------------------------------------------------------------

Comments