Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно টালিগঞ্জের ফতোয়া। কাজ বন্ধ অনির্বাণ, পরম, সুদেষ্ণা, ইন্দ্রনীলদের। или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
ইতিমধ্যে সব্বাই জেনে গেছেন যে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের কাজ নেই, মানে তাঁকে কাজে ডাকা হচ্ছে না। শেষ জুন মাসে তিনি দেব এর রঘু ডাকাত ছবিতে কাজ করেছিলেন, সেখানেও প্রশ্ন উঠেছিল, কিন্তু ওটা দেব এর ছবি, দেব সামলিয়েছেন। কিন্তু অনির্বাণের মত অভিনেতার আগামী কোনও কাজের কোনও বুকিং নেই, যা অস্বাভাবিক। টলিপাড়ায় কান না পেতেও শোনা যাবে যে এক অঘোষিত ফতোয়ায় পরিচালক, প্রযোজকরা আপাতত টালিগঞ্জের, বাংলার, নাটক, সিনেমার অন্যতম অভিনেতাকে কাজে নেবার কথা মাথায় আনছেন না। দু একজনের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁরা বলেছেন তাঁদের জানলার পাশে কে বা কারা বলে গেছে মাস্টারমশাই আপনি কিছুই দেখেন নি। অতএব তাঁরা আপাতত এই উটকো ঝামেলা বাদ দিয়েই তাঁদের সৃষ্টিশীল কাজে মন দিয়েছেন। এবং অফিসিয়ালি বলছেন সেরকম চরিত্র এলে নিশ্চই ডাকবো, হঠাৎ করে অনির্বাণ এখন চরিত্রের বাইরে গোল্লাছুট খেলছেন, ওনার গানের ভিডিওর মতই, ফাঁকা খন্ডহরে দাঁড়িয়ে বকুলতলার মেলার ভিড়ের গান গাইছেন অনির্বাণ। ওদিকে পরমব্রত কী করছেন, সদ্য গর্বিত পিতা ইতিমধ্যেই বেশ কিছু হিন্দি ছবি করেছেন, সেইখানে তো ফতোয়া কাজ করবে না, অতএব সম্ভবত আমাদের বন্ধু দাদা সতীনাথ পুত্র পরম এখন তাকিয়ে আছেন মুম্বাই এর দিকে। ওদিকে বছরে দু তিন খানা ছবি বানাতেন সুদেষ্ণা রায়, শুনেছিলাম তিনি নাকি মমতা ঘনিষ্ঠ, শিশু কমিশনের কী একজন যেন ছিলেন ও, তো তিনি স্যুটিং এ গিয়ে দেখলেন বিলকুল সন্নাটা, কোনও টেকনিশিয়ানই আসে নি, তাঁদেরও জানলার পাশে কে যেন কী বলে গেছে। আমাদের কবি, ইন্দ্রনীল ভারি সুন্দর ছবি বানিয়েছিলেন ফড়িং, আমরা সোহিনীকে তো সেই ছবিতেই চিনেছিলাম তো তিনি মর্জি মেজাজ মত ছবি করেন, বছর বছর বিয়োনো ওনার ধাতে নেই, তো তিনিও নাকি ঐ ফতোয়ার আওতায় আছেন। রমাপ্রসাদ বণিকের ছাত্রী, বিপ্লবী মানসী সিনহা অবশ্য ফতোয়া জারর সঙ্গে সঙ্গেই শিবির বদলে জানিয়ে দিয়েছেন, উনি সিনেমার জন্যই বলিপ্রদত্ত, কাজেই ওনার এসব ক্যাঁচালে মন নেই। তবে সে লিস্টে তিনি একলা নন, অনেকেই আছেন, সে কথায় পরে আসছি। ক্যাচালের গোড়া ধরে একটু টানা যাক। প্রায়সই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির মাথারা মহান এবং বড় বড় পরিচালকেরা, নায়ক, নায়িকারা সাংবাদিক সম্মেলনে, বলে থাকেন, সিনেমা কেবল পরিচালকের নয়, একবল অভিনেতাদের নয়, সিনেমা এক টিম ওয়ার্ক, একজন ট্রলি পুলার, টি বয়, অ্যাসিসট্যান্ট আর্ট ডিরেক্টার বা প্রডাকশন বয়ের নাকি সাংঘাতিক অবদান আছে, সেসব বলার সময়ে তাঁদের আবেগ নায়েগ্রার মত ঝরে পড়ে, কিন্তু চ্যালেঞ্জ নিয়ে বলছি গত ৫ বছরে এই বক্তিমে মারা লোকজনেদের কজন স্যুটিং ব্রেকে ঐ ট্রলি পুলার, টি বয়, অ্যাসিসট্যান্ট আর্ট ডিরেক্টার বা প্রডাকশন বয়ের সঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেয়েছেন তা গুনতে এক আঙুলের কড় যথেষ্ট। কলকাতার বিখ্যাত চাইনিজ, মোগলাই, থাই, ইতালিয়ান বা কন্টিনেন্টাল খাবারের দোকান থেকে তাঁদের খাবার আসে। যদিও এটা সত্যি যে ঐ মানুষগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সিনেমা হয়ে ওঠা সম্ভব নয়, সিনেমা একক মেধার ফসল নয়। কিন্তু সেই খেটে খাওয়া লোকগুলোর, যাদের সিনে টেকনিসিয়ান বলা হয়, তাঁদের স্বার্থ দেখার জন্য তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ তো হতেই হবে, আবার তাদের বিভিন্ন ভাগ, বিভিন্ন কাজের জন্য, খুব সাধারণভাবে ভাগ করলেও প্রায় গোটা ১০/১২ ডিপার্টমেন্ট আছে, তাঁদের অ্যাসিসট্যান্টরা আছেন। কাজেই তাঁরা তাঁদের বিভাগ মেনে, মানে লাইট বা মেক আপ বা আর্ট দিরেকশন বা সহকারি পরিচালক, মেক আপ ইত্যাদি নানান ছোট ছোট অ্যাসোসিয়েশন করেছেন। আর তারপর সেই সবকটা ছোট সংগঠন একটা ছাতার তলায় এসেছেন। আপনি গিল্ড বলুন, অ্যাসোসিয়েশন বলুন, ইউনিয়ন বলুন মোদ্দা কথায় এক ছাতার তলায় সিনেমা শিল্পের মজুরদের জমায়েত। ফলে কী হয়েছে? নিশ্চিত ভাবেই তাঁদের বহু অভিযোগের সমাধান হয়েছে, টাকা পয়সা বাকি থাকা থেকে কাজের সময়, কাজের রেট, ওভারটাইম রেট সবকিছু নিয়েই এখন আলোচনা হয়, দিনের শেষে একে ৫০, তাকে ১০০ দিয়ে ছবি করার দিন তো কবেই চলে গেছে, এখন প্রতিটা কাজের জন্য আলাদা আলাদা রেট, যা প্রযোজক দিতে বাধ্য। এরপরে স্বাভাবিকভাবেই এসেছে সোশ্যাল সিকিউরিটির ব্যাপার, এখন তো ছেলেমেয়েদের পড়ার জন্য লোন থেকে হেলথ ইন্সিওরেন্স ও পাচ্ছেন তাঁরা, আমি বাংলার কথা বলছি। আমার জ্ঞান সেই পর্যন্তই সীমিত। এবার সিনেমার পাশাপাশি টেলিভিশনের বাণিজ্য বেড়েছে, সেখানেও হয়েছে একই সংগঠন। কিন্তু তা মুখে অরাজনৈতিক হলেও আদতে ১০০ % রাজনৈতিক। জামানা বদলালে যেমন রাসবিহারীতে অটো চালকরা ঝান্ডা বদলে নেন, তেমনিই টালিগঞ্জেও টেকনিশিয়ানরা শিবির বদলে নেন, বাম জামানার মাথারা সরে গেছেন, কিন্তু টেকনিশিয়ানরা এখন ঘোর তৃনমূল, এ জামানা বদলালে অনারা জয় শ্রী রাম হবেন, পাপি পেট কা সওয়াল, সবাই তো আর তপন থিয়েটারের সামনে চা চপ টোস্টের দোকান দিতে পারবেন না, অবশ্য সেই পরিচালক দোকানদারও তাঁর ভুল, হ্যাঁ কোট আনকোট ভুল বুঝতে পেরেই শিবির বদলে ভিডিওও ছেড়ে দিয়েছেন বাজারে, হাতে গরম রেজাল্ট, তিনি আবার ফ্লোরে, এখন দুটো রোজগার, তপন থিয়েটারের সামনে আহারে আহারে পরিচালকের চা চপের দোকান আবার তিনি ফ্লোরে যত্ন নিয়ে কাজ করছেন,