Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно বজ্রপাতের সময় যে আলো দেখতে পাই এবং যে শব্দ শুনতে পাই তার আসল কারণ। Follow the description box also или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
Why does lighting emit light & sound? explanation the real facts মেঘের ওপরের অংশ ধনাত্মক চার্জগ্রস্ত হয় আর নিচের অংশ ঋণাত্মক চার্জগ্রস্ত হয়ে পড়ে। মেঘ কেন চার্জগ্রস্ত হয় তা নিয়ে মতভেদ আছে। একটি গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা হল- জলীয় বাষ্প ওপরের দিকে ওঠার সময় মেঘের নিচের অংশের সাথে সৃষ্ট ঘর্ষণে , ওপরের দিকে উঠতে থাকা জলীয় বাষ্পের কণা থেকে ইলেকট্রন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এই ইলেকট্রনগুলো মেঘের নিচের অংশে জমা হয় এবং ইলেকট্রন হারিয়ে ধনাত্মক চার্জগ্রস্ত হয়ে পড়া বাষ্প ওপরের দিকে উঠে যায়। ফলে মেঘের নিচের অংশ ঋণাত্মক চার্জগ্রস্ত হয় আর ওপরের অংশ ধনাত্মক চার্জগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এ প্রক্রিয়ায় অনেক সময় মেঘের নিচের অংশ এতটাই ঋণাত্মক চার্জগ্রস্ত হয়ে পড়ে যে তা ভূপৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলোকেও বিকর্ষণ করে গভীরে পাঠিয়ে দেয়। ফলে ভূপৃষ্ঠের ওপরের অংশ ধনাত্মক চার্জগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ভূপৃষ্ঠ আর মেঘের মধ্যে বিভব পার্থক্য সাংঘাতিক মাত্রায় হলে ঋণাত্মক তড়িৎ আধান নিজে থেকেই বাতাসকে আয়নিত করে বিদ্যুৎ প্রবাহের পথ করে নেয় যাকে বজ্রপাত বলা হয়। তবে বজ্রপাত কেবল মেঘ থেকে ভূমিতে হয় না, মেঘ থেকে মেঘেও হয়। বেগ আলোর বেগের চেয়ে কম বলে বজ্রপাতের শব্দ কিছুটা পরে শুনতে পাওয়া যায়। বজ্রপাতের সময় একটি সরু চ্যানেলের ভিতর দিয়ে প্রচুর উচ্চ তড়িৎ প্রবাহের জন্য উচ্চ তাপমাত্রার কারণে এর মধ্যেকার বায়ুর অনু গুলি খুবই উত্তপ্ত হয়ে পড়ে । এর ফলে তাদের গতিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং হঠাৎ প্রসারনের কারণে ওই অনুগুলি চ্যানেলের বাইরের বায়ুর অণুগুলিতে প্রচন্ড জোরে ধাক্কা মারে । এর ফলে ওই চ্যানেলের বাইরের বায়ুর অনুগুলির মধ্যে তীব্র কম্পনের সৃষ্টি হয় এবং ওই কম্পনের শব্দই আমরা শুনতে পাই বজ্রপাতের শব্দ হিসাবে। বজ্রপাতের সময় আমরা যে নীল সাদা আলোর ঝলকানি দেখি সেটি মূলত আলোক দ্যুতি(তাপোজ্জ্বল) এবং আলোর বিকিরণের জন্য। বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে উচ্চ তড়িৎ প্রবাহের জন্য উচ্চ তাপমাত্রার কারণে বায়ুর অনু গুলি এতটাই উত্তপ্ত হয়(শ্বেততপ্ত) যে ওই অনুগুলি থেকে সাদা আলোক দ্যুতি বের হয়। বায়ুমণ্ডলের বায়ুর প্রধান উপাদান নাইট্রোজেন। নাইট্রোজেন গ্যাসের ইলেকট্রন গুলি উচ্চ শক্তি সম্পন্ন তড়িৎ প্রবাহের জন্য উত্তেজিত হয়ে উচ্চতর শক্তি স্তরে উন্নীত হয়। যখন ওই ইলেকট্রনগুলি উচ্চতর শক্তি স্তর থেকে ভূমিস্তরে নেমে আসে তখন আলোর বিকিরণের মাধ্যমে শক্তি বর্জন করে। এর ফলে দৃশ্যমান সীমার মধ্যে নীল বর্ণের বর্ণালী সৃষ্টি হয়।