Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ইরাম শহর যা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল ৪৩’শত বছর আগে II The lost city eram или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
ইরাম শহর যা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল ৪৩’শত বছর আগে II The lost city eram Video highlights: ইরাম শহরের মানুষ সর্বপ্রথম এ জাতীয় অট্টালিকা নির্মাণ করে। দুনিয়ায় তারাই সর্বপ্রথম উঁচু উঁচু স্তম্ভের ওপর ইমারত নির্মাণ করার কাজ শুরু করে। কুরআন মজীদের অন্য জায়গায় তাদের এই বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বলা হয়েছে: হূদ আলাইহিস সালাম তাদেরকে বললেন, “তোমাদের এ কেমন অবস্থা, প্রত্যেক উচু জায়গায় অনৰ্থক একটি স্মৃতিগৃহ তৈরি করছে এবং বড় বড় প্রাসাদ নির্মাণ করছে, যেন তোমনা চিরকাল এখানে থাকবে।” [সূরা আশ শু'আরা: ১২৮–১২৯] অন্য আয়াতে আছে, “আর তারা পাহাড় কেটে ঘর নির্মাণ করত নিরাপদ বাসের জন্য। [সূরা আল-হিজর: ৮২] মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন আমাদের মানব জাতিকে অনেক ভালবেসে সৃষ্টি করেছেন। উনার সব সৃষ্টির ভিতর মানব জাতিকে বুদ্ধিমান জাতি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। তার পরও কিছু কিছু জাতি মহান আল্লাহ পাকের সাথে শিরীক করত, তাদের পথে আনার জন্য মহান আল্লাহ যুগে যুগে সারা পৃথিবীতে ১লক্ষ ২৪ হাজার মতান্তরে ২লক্ষ ২৪ হাজার নবী ও রাসূল প্রেরন করেছেন। হযরত নূহ (আঃ) ছিলেন প্রথম রাসূল, ওনার জাতিরা মহান আল্লাহ পাকের সাথে শিরীক করত। তারা ওয়াদ, সূয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নসর নামক দেবতাদের পুজা করত। হরযত নূহ (আঃ) অনেক বুঝিয়েছেন কিন্ত তারা আমল করত না। অনেক দাওয়াতের পর মাত্র ১৪ জন নূহ (আঃ) ডাকে সারা দেয়। তার পর শুরু হয় মহা প্লাবন। হযরত নূহ (আঃ) এর পর হরযত হুদ(আঃ) ও হযরত সালেহ(আঃ) কে নবী হিসেবে পাঠান। পৃথিবীর সব নবী-রাসূল পবিত্র মক্কা শরীফে এসেছিলেন কিন্ত হুদ(আঃ) ও সালেহ(আঃ) পবিত্র মক্কা শরীফ দেখে যেতে পারেননি। তার পর দীর্ঘ বছর পর হরযত ইব্রাহিম(আঃ) ও হযরত ইস্মাইল(আঃ) পবিত্র মক্কা শরীফ পূনর নির্মাণ করেন। আদ জাতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আর্কিটেক, ডিজায়নার ও প্লানার। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইঞ্জিনিয়ার জাতি ছিল আদ। তারা ইরাম শহর বানিয়েছিল। কোরান মাজিদের ভাষ্যকারগণ বলেন, ‘আদ ইরাম’ হল আদ জাতির প্রথম দিককার একটি গোত্র, যারা ‘আদে উলা’ বা পূর্ববর্তী আদ নামে পরিচিত। পূর্বেকার আরব ঐতিহাসিকদের কাছে তারা ছিল সম্পূর্ণ অজ্ঞাত। সর্বপ্রথম কোরান মাজিদই তাদেরকে উল্লেখ করেছে, এভাবে- ‘আদ জাতি, যারা বসবাস করে ইরাম শহরে।’ National Geography পত্রিকার ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর সংখ্যায় একটি প্রাচীন শহর ‘মলবা’, যা ১৯৭৩ সনে সিরিয়ায় খননকার্যের মাধ্যমে আবিষ্কৃত হয়েছে, তার ব্যাপারে একটি মজাদার বিবরণ দিয়েছে। শহরটি প্রায় তেতাল্লিশ শত বছরের প্রাচীন। ম্যাগাজিনটি আরও লিখেছে, শহরটিতে একটি লাইব্রেরি ছিল। তাতে পাশ্ববর্তী শহরগুলির একটি তালিকা ছিল, যাদের সঙ্গে এলবার অধিবাসীরা বাণিজ্য করত। আরও বিস্ময়কর ব্যাপার হল, সেই শহরগুলির তালিকায় ‘ইরাম’ নামক একটি শহরের নামও লিপিবদ্ধ ছিল। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিভাবে ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে এমন একটি শহর সম্পর্কে জানতে পারেন যা ছিল তেতাল্লিশ শত বছরের পুরনো এবং যা অতি সম্প্রতি ১৯৭৩ সালে ভূতত্ত্ববিদদের মাধ্যমে আবিষ্কৃত হয়েছে? আল্লাহ তাআলা ব্যতীত আর কে তাঁকে এই জ্ঞান দান করেছেন? এই সভ্যতা আবিস্কার হল ১৯৭৩ সালে, এর আগে কেউ জানত না। কিন্ত পবিত্র আল-কোরাআনে জানিয়ে দিয়ে গিয়েছে ১৪০০ বছর আগে। পুরো শহর ছিল একটি পাহাড়ের ভিতর। সেখানে ছিল শপিংমল। সেখানে ব্যবসায় বিপণন, বাসস্থান সবই ছিল।বিশ্বজাতি ইরাম শহরের মত কোন শহর তৈরি করতে পারেনি।আল-কোরাআনে ১৪০০ বছর আগে তথ্য দিয়েছে সিরিয়ায়, মাটির নিচে একটা শহর ঢুকে পড়েছে তার নাম ইরাম শহর ৩ বছর আগে ৩ হাজার ক্যাথোলিক সিরিয়ার এই শহর খুজে পায় তারা মিলিয়ে দেখে আল-কোরআনের সাথে পুরোপুরি মিলে যায়। তারা দেরি না করে কলেমা পড়ে মুসলিম হয়ে যায়। আদ জাতির বংশধর ইরাম জাতি এই শহর তৈরি করেছে। playlisht: • হযরত নূহ আঃ এর নৌকায় কাফেরদের পায়খানা করা... #ইরাম_শহর #ইরাম_নগরী #ইরাম_নগরীর_গল্প