Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно কুরবানীর সময় সুস্থ গরু চিনবেন কিভাবে ? // How to recognize a healthy cow at the time of sacrifice? или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
স্টেরয়েড কী? এটি গরুতে ব্যবহার করলে কী ঘটে? স্টেরয়েড মূলত হাঁপানির রোগে ব্যবহৃত একধরনের ঔষুধ। তবে এ জাতীয় ঔষুধ যেমনঃ ডেক্সামেথাসন, বেটামেথাসন, পেরিঅ্যাকটিন ইত্যাদি গরুতে অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যবহারের ফলে গরুর প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায় এবং কিডনি ও যকৃতের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে শরীর থেকে পানি বের হতে পারেনা। এ পানি শোষিত হয়ে সরাসরি গরুর মাংসে চলে যায়। ফলে গরুকে মোটা দেখায়। স্টেরয়েড আক্রান্ত গরু কিভাবে চিনবেন ? ১/ আঙুলের চাপঃ এ ধরনের পশু খুব চুপচাপ থাকবে। এদেরকে দেখেই নির্জীব মনে হয়। এ ধরনের পশুর উরুতে অনেক মাংস দেখা যায় কিন্তু আঙুল দিয়ে চেপে ধরলে স্থানটি দেবে যাবে এবং আগের অবস্থানে ফিরে আসতে অনেক সময় লাগবে। কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে লালনকৃত গরুর কোনো স্থানে চেপে ধরলে তা অনেক বেশি দেবে যাবে না। এবং পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে সময় লাগবে না। ২/ তাপমাত্রাঃ গরুর শরীরে হাত দিয়ে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে যদি বেশি থাকে তাহলে গরুটি অসুস্থ। এ ধরনের গরুকে সবসময় বাতাসে রাখতে হয় এবং এরা রোদ সহ্য করতে পারে না। কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে লালনকৃত মোটা গরুর ক্ষেত্রে এই সমস্যা হয় না। ২/ ক্লান্তিঃ স্টেরয়েড প্রয়োগকৃত গরু অনেক নির্জীব থাকে। এরা নড়াচড়া কম করে। এরা এমনকি মাছি তাড়ানোর জন্যও লেজ নড়াতে চায় না। প্রাকৃতিক উপায়ে পালিত গরু চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। এদের গায়ে হাত দিলে এরা তেড়েও আসতে পারে। ৩/ ঘনঘন শ্বাসপ্রশ্বাসঃ এ ধরনের গরু শ্বাসপ্রশ্বাস অনেক ঘনঘন। এরা একটু হাটলেই হাঁপাতে থাকে। এদের চোখ ফ্যাকাশে থাকে এবং সর্বদাই ক্লান্তি ভাব কাজ করে। ৪/ হাড় বেরিয়ে না থাকাঃ স্টেরয়েড প্রয়োগকৃত গরুর পাজরের হাড় দেখা যায় না। অন্যদিকে প্রাকৃতিক উপায়ে লালনকৃত গরুর চেহারা স্বাভাবিক উষ্কখুষ্ক এবং চামড়ার ওপর দিয়ে হাড় বেরিয়ে থাকে। ৫/ নাকের ওপরের অংশ ভেজাঃ অসুস্থ গরুর নাকের ওপরের অংশ থাকবে শুকনা। অন্য দিকে সুস্থ গরুর নাকের ওপরের অংশে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমা থাকবে। ৬/ রানের মাংসঃ স্টেরয়েড দেওয়া গরুর রানের মাংস স্বাভাবিক গরুর তুলনায় অনেক নরম থাকে। স্টেরয়েড আক্রান্ত গরু এবং সুস্থ গরুর মধ্যে পার্থক্য ।