У нас вы можете посмотреть бесплатно সাতটি রংয়ের মাঝে আমি (মিউজিক ভিডিও) или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
গানটির শিল্পী আঞ্জুমান আরা বেগম ১৯৬৮ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্ব তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে মুক্তিপ্রাপ্ত সুভাষ দত্তের ২য় অবদান সাদা কালো সোনালী দিনের সুপার হিট ছায়া ছবি আবির্ভাব বিস্তারিত পরিচালকঃ সুভাষ দত্ত প্রযোজকঃ সুভাষ দত্ত পি কে দাস ব্যানারঃশতাব্দী ফিল্মস্ কাহিনীঃ জহুরুল হক ও প্রশান্ত নিয়োগি অভিনয়শিল্পীঃ- রাজ্জাক কবরী আজীম শর্মিলী আহমেদ আনোয়ার হোসেন সুভাষ দত্ত নারায়ন চক্রবর্তী মাষ্টার ছোটু মাসুম অরুন কুমার আফজাল মেহেদী আহাদ আলী সুরকারঃ সত্য সাহা চিত্রগ্রাহকঃ আব্দুস সামাদ সম্পাদকঃ নূরন নবী পরিবেশকঃ ছায়াবাণী সংস্হা মুক্তিঃ ১৯৬৮ দৈর্ঘ্য ঃ ১১৭ মিনিট দেশঃ বাংলাদেশ ভাষা বাংলা গানঃ- ১) তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছো সেরা রোমান্টিক গান মাহমুদুন নবীর এই গানটি। ২) আমি নিজের মনে নিজেই যেন গোপনে ধরা পরেছি কন্ঠঃ খন্দকার ফারুক আহম্মেদ ৩) সাতটি বংয়ের মাঝে আমি মিল খুজে না পাই কন্ঠঃ আঞ্জুমান আরা বেগম ৪) কাছে এসো যদি বলি তবে দুরেই কেন থাক কন্ঠঃ সাবিনা ইয়াসমিন ও খন্দকার ফারুক আহম্মেদ ৫) ভাবী যেন লাজুক লতা ছলা কলা কিছুই বোঝে না কন্ঠঃ সত্য সাহা ৬) আয়রে আয় ঘুম আয় কন্ঠঃ এম এ হামিদ ও আঞ্জুমান আরা বেগম কাহিনী -------------------------------------------------------------- শহুরে আভিজাত্য এবং ঐশর্য্যরে অহংকারে গর্বিত বাবার কারণে একটা সংসার ভেঙ্গে যেতে। এখানেও আমরা পাই ঘটনার স্বাভাবিক গতিময়তা। যেন ঘটনাগুলো এভাবেই ঘটার কথা ছিলো। ছবিতে দেখা যায় শর্মিলী এবং আজিম দুজন স্বামী–স্ত্রী, কোনো সন্তান না হবার কারণে তারা বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। অন্যদিকে শাহানার (কবরী) সঙ্গে রাশেদের (রাজ্জাক) বিয়ে হলেও রাশেদের বাবা (নারায়ন চক্রবর্তী) তা মেনে নিতে পারেনা। শাহানা বিতাড়িত হয় তার সংসার থেকে। সন্তানকে কোনো এক রাতে কোথাও রেখে দিয়ে সে আত্মহত্যার পরিকল্পনা করে। সে তার সন্তানকে যখন আজিমের দাঁড়িয়ে থাকা গাড়িতে রেখে দেয়, ঠিক তখন আমাদের মনে পড়ে যায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান চলচ্চিত্র নির্মাতা জাফার পানাহির ‘সারকাল’ ছবির কথা। দারিদ্রের কারণে এভাবেই কত মা তাদের সন্তানকে ফেলে দিতে বাধ্য হয়। অথচ মাতৃত্বের মমতার কোনো কমতি থাকেনা তাদের মাঝে। যদিও সারকাল ছবিতে মা তার সন্তানকে আর ফিরিয়ে নিতে আসেনা কিন্তু আবির্ভাব ছবিতে আমরা দেখি শাহানা সন্তানকে ফেলে রেখে যখন আত্মহত্যা করতে যায়, একটা শিশুর তীব্র কান্নায় তার ঘোর ভাঙ্গে। সে আবার সেখানে ছুটে আসে, কিন্তু ততোক্ষণে গাড়িটি চলে যায়। ছবির শেষ দিকটি আমাদের আরও স্পর্শ করে। সেই শিশু একটু বড় হবার পর, শাহানা এবং রাশেদ তাদের নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির অবসানের পর সন্তানকে ফিরে পেলেও, সন্তান তার পালিত বাবা–মা অর্থাৎ আজিম আর শর্মিলীর কাছেই থাকতে চায়। শাহানা এবং রাশেদ তাদের সন্তানকে ফিরিয়ে দেয়। সন্তান শুধু পেটে ধারণ করলেই হয়না, পরম স্নেহ আর মমতায় যারা পালন করেন, তাদের অধিকারের প্রতি সম্মান রেখেই হয়তো ছবিটি এভাবে শেষ হয়। ফলে ছবিটি আরো মানবিক হয়ে ওঠে।