Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб সোয়াবিন তেলের ক্ষতি ও সরিষার তেল কেনো খাবো? Benefits of mustard oil в хорошем качестве

সোয়াবিন তেলের ক্ষতি ও সরিষার তেল কেনো খাবো? Benefits of mustard oil 4 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



সোয়াবিন তেলের ক্ষতি ও সরিষার তেল কেনো খাবো? Benefits of mustard oil

World Health Organization রিপোর্ট মতে বর্তমান সময়ে প্রায় সব বয়সী ২৬৪ মিলিয়ন মানুষ ডিপ্রেশন বা কমন মেন্টাল ডিসঅর্ডার ভুগছে। এই ডিপ্রেশন দিন দিন মানুষ কে অক্ষমতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে শুধু তাই না এরই প্রভাবে দিন দিন মানুষ সুইসাইড তথা আত্মহত্যার দিকে ধাবিত হচ্ছে। আপনি কি জানে যে এই ডিপ্রেশন মানুষ মধ্যে কিভাবে প্রবেশ করছে? মানুষ অনেক কারনে বা কোন এক বিশেষ কারনে এই ডিপ্রেশনে ভোগে।  আমরা আজকে আপনাকে জানাবো এমনি একটি বিশেষ কারন যার কারনে আমরা ক্ষতির মুখে পড়ছি আর তা হচ্ছে জিএমএফ যার ফুল ফর্ম মানে হচ্ছেঃ “জেনেটিক্যাল মডিফাইড ফুড”ঃ জিএমও হচ্ছে জেনেটিক্যালী মডিফাইড অর্গানিজম, আবার কখনো কখনো জিইও অর্থাৎ জেনেটিক্যালী ইঞ্জিনিয়ার্ড অর্গানিজম ও বলা হয়। সংক্ষেপে জিএমও বা জিই ব্যবহার হয়ে থাকে। কৃত্রিমভাবে কোন জেনেটিক ইনফরমেশন, অর্গানিজমে ঢুকিয়ে দিয়েই জিএমও তৈরী করা হয় অর্থাৎ কোন একটি অর্গানিজমে, কাঙ্খিত বৈশিষ্ট্যের নিউক্লিওটাইড সিকুয়েন্স অর্থাৎ ফরেন ডিএনএ পরীক্ষাগারে কৃত্রিমভাবে ঢুকিয়ে, অর্গানিজমকে জেনেটিক্যালি পরিবর্তন করে কাঙ্খিত বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন করা হলে ঐ অর্গানিজমকে জিএমও বলে।  জিএমও আমাদের দেহে প্রতিনিয়ত জায়গা করে দিচ্ছে বিভন্ন রোগ ব্যাধিকে বাসা বাঁধতে আর কমিয়ে দিচ্ছে রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা আমরা ভুগছি ক্যান্সার ডায়াবেটিস সহ বড় বড় জটিল রোগে. GM Food এর মদ্ধে অন্যতম ফুড হচ্ছে সয়াবিন তেল।  আসুন জেনে নেই কিভাবে সয়াবিন তেল আমাদের মাঝে আভির্ভাব হলঃ  ৮০ দশক পর্যন্ত বাংলাদেশে মুল ভোজ্য তেল ছিল সরিষার তেল। তারপর কম দামে রেশনে দেয়া শুরু হল পাম ওয়েল। কোথায় থেকে যেন সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে গেলঃ “পাম ওয়েল স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ”। তখনও বাজারে সয়াবিন তেল পাওয়া যেত, কিন্তু খুব একটা বিক্রি হত না। এর পর রেশনে দেয়া শুরু হল সয়াবিন তেল। তারপর যেন কীভাবে সরিষার তেল খাওয়া বন্ধ হয়ে গেলো, রান্না ঘরের শেলফ, দখল করলো সয়াবিন তেল। এখন চলছে সয়াবিন তেলের দুর্দান্ত দাপট। জাহাজ ভর্তি করে ক্ষতিকর GMO সয়াবিন তেল আমদানী হলো। সরিষার তেল আমাদের খাদ্য তালিকা থেকে উধাও হয়ে গেলো, আর উধাও হল এই শিল্পের সাথে জড়িত লক্ষ লক্ষ মানুষ।   এই উধাও হয়ে যাওয়ার সময়ের সাথে, আমেরিকার তিনটি গবেষণার যোগসূত্র আছে। গবেষনা গুলো হয়েছিল পর পর ১৯৭৬ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত। এই গবেষণায় দেখা হয়েছিল ইদুরের উপর সরিষার তেলের অন্যতম উপাদান ইউরেসিক অ্যাসিডের ক্ষতিকর প্রভাব আছে কিনা? ফলাফল আসলো হ্যাঁ আছে। এই গবেষণার ফলাফলের পর আমেরিকা, কানাডা এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, সরিষার তেল মানুষের খাবারের উপযোগী নয় বলে, ঘোষণা করে।   গবেষকরা অসৎ উদ্দেশ্যে ইঁদুরের উপর সরিষার তেলের প্রভাব নিয়ে গবেষণাগুলো করে। কারণ ইদুর কোন উদ্ভিতজাত তেল হজম করতে পারেনা, সেই ভোজ্য তেলে ইউরেসিক অ্যাসিড থাকুক আর না থাকুক। সয়াবিন তেল দিয়ে এই গবেষণা করলেও একই ফলাফল পাওয়া যেত।   পরবর্তীতে মানুষের উপর, ইউরেসিক অ্যাসিডের প্রভাব নিয়ে গবেষণায়, কোন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়নি। কিন্তু এখনো আমেরিকায় বিক্রীত সরিষার তেলের গায়ে লেখা থাকে “ফর এক্সটারনাল ইউজ অনলি”। কেন? কারণ ভারত ও বাংলাদেশে সরিষার তেল খাওয়া বিপুল জনগোষ্ঠীর বাজার, পশ্চিমের সয়াবিন বিক্রেতাদের হাত থেকে যেন ছুটে না যায়। অতিরিক্ত সয়াবিন তেল সেবনে ক্যানসার, হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।   সরিষার তেলের উপকারিতা:   সরিষার তেলে কোন স্বাস্থ্য ঝুকি নেই; এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত। এছাড়াও সরিষার তেলে রয়েছে হাজারো উপকারিতা। সয়াবিনের থেকে সরিষার তেলের রান্না অনেক মজাদার সুস্বাদু।  প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন   সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে। তাই সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল। তবে এই তেল যেহেতু ঘন, তাই ত্বকে লাগানোর পর ভালোভাবে ঘষে নিতে হবে, যেন অতিরিক্ত তেল লেগে না থাকে। অন্যথায় অতিরিক্ত ধুলাবালু জমা হয়ে ত্বকের ভালোর চেয়ে খারাপই হতে পারে বেশি।   চুল পড়া বন্ধ করে । সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।   রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে চুল রুক্ষ, শুষ্ক, নিষ্প্রাণ হয়ে গেলে নিয়মিত মাথার তালুতে সরিষার তেল মালিশ করুন।  উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে।   ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়  সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত। তাই এটি ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ক্যানসার থেকে সুরক্ষাও প্রদান করে।     ঠোঁটফাটা রোধ করে   কার্ডিওভাসকুলার উপকারিতা  সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ও পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ বলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে।     সতর্কতা  সরিষা তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় সরিষার তেল কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু যেকোনো সরিষার তেল কি আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে? মোটেও তা নয়। দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ–বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।  আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন: পাইকারি বা খুচরা হোম ডেলভারি সার্ভিস: 01706333153, 01911729366

Comments