Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб দশ বছর ধরে ‘মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা | в хорошем качестве

দশ বছর ধরে ‘মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা | 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



দশ বছর ধরে ‘মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা |

দশ বছর ধরে ‘মিথ্যা’ (   • দশ বছর ধরে ‘মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছে...  ) মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা | ✩ Subscribe Us: @VarendraTV If you have any concern or advise about this News please leave your comments. দশ বছর ধরে ‘মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজশাহীর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ১০ বছর ধরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের এক মামলার ঘানি টানছেন। মামলার হাজিরা দিতে দিতে তিনি এখন ক্লান্ত। এই বীর মুক্তিযোদ্ধার দাবি, মামলাটি মিথ্যা। জমি নিয়ে বিরোধ থাকায় শত্রুতা করে একই গ্রামের এক মাদক কারবারি তাঁকে ফাঁসিয়েছেন। তিনি এ মামলা থেকে মুক্তি চান। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। মিথ্যা’ মামলা থেকে মুক্তির আকুতি জানিয়ে শনিবার দুপুরে তিনি রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা জানান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে যাবার জন্য ২০১৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি তিনি বাসে চড়ে ঢাকা যাচ্ছিলেন। বাসে তার পেছন দিকে বসেছিলেন একই গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম। তার কাছে একটি বড় ট্রাভেল ব্যাগ ছিল। বাসটি রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছালে সাদাপোশাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পাঁচজন সদস্য গাড়িটির গতিরোধ করেন। এরপর বাসের পেছন দিকে বসে থাকা রবিউলের ব্যাগ তল্লাশি করলে ফেনসিডিল পাওয়া যায়। এ সময় রবিউলকে গাড়ির ভেতর থেকে নিচে নামানো হয়। সাথে বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমানকেও বাস থেকে নামিয়ে আনেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘এই ফেনসিডিলের ব্যাপারে আমি কিছুই জানতাম না। কিন্তু রবিউলের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ থাকার কারণে সে আমাকেও ফাঁসিয়ে দেয়। বলে, ওই ফেনসিডিলের সঙ্গে নাকি আমারও মালিকানা আছে। তিনি আরো জানান, সেদিন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিদর্শক পদের একজন কর্মকর্তা তার প্যান্টের পকেট থেকে ১ লাখ ২৪ হাজার ৭০০ টাকা ছিনিয়ে নেন। সেদিন মনজুর ও রবিউলকে দুপুরে নগরীর মতিহার থানায় সোপর্দ করেন মাদকদ্রব্যের কর্মকর্তারা। পরে পুলিশ তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠান। তিনমাস হাজতে থাকার পর মনজুর রহমান জামিনে বের হন।

Comments