Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно CR CASE | থানা মামলা না নিলে আদালতে মামলা দায়েরের পদ্ধতি । নালিশি মামলা | Nalishi mamla| Law TV । или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
This channel is all about law sometimes we made funny videos because of far away monotonous. we hope all of people like this spontaneously, we try to make different category videos to make people conscious about law . law for all people *C.R case stands for Compliant Registered Case and G.R case stands for General Registered Case. When FIR instituted in the police station a number is put against every FIR to be called as FIR No. 6, 7 etc. or Police Station Case No. 6, 7 which later on pass to the court and in the court, court officer gave another number in the general register. This is known as G.R case. Moreover, NGR case stands for Non Registered Case, where the case is instituted through the prosecution report of a police officer. Whereas in C.R case complain was directly given in the Magistrate court. Once the complaint is received by the Magistrate court a Complaint Registered Case number will be given against such a complaint. The Magistrate having received such information will examine the complainant upon oath under section 200. Upon such examination, the Magistrate may take cognizance of the case; or he may dismiss it or he may order for inquiry or investigation on the matter.Please note that if the compliant is made on affidavit then there is no requirement of examination of the compliant on oath under section 200 by the Magistrate. * কোনো অপরাধের শিকার হলেন এবং আইনি প্রতিকার নিতে কাছের থানায় গেলেন মামলা করতে। আপনি অভিযোগটি লিখেও নিয়ে গেলেন। কিন্তু পুলিশ গড়িমসি শুরু করল মামলা নিতে বা এজাহার রুজু করতে। শেষ পর্যন্ত এজাহার রুজু করতে পারলেন না। এদিকে অভিযোগের বিষয়ে মামলা না করতে পারলে আপনি হয়তো আরও বড় বিপদে পড়তে যাচ্ছেন। কী করবেন আপনি? থানা যদি কোনো কারণে এজাহার করতে রাজি না হয়, তাহলে এর কি কোনো বিকল্প উপায় খোলা আছে? কী উপায়? সাধারণত কেতাবি নিয়ম হচ্ছে, কোনো আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের পর কেউ থানায় মামলা করতে চাইলে পুলিশ বিনা মূল্যে সেই মামলা নিতে বাধ্য। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতেরও নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু অনেক সময় শোনা যায়, পুলিশ মামলা নিতে চায় না। কোনো কারণে পুলিশ যদি মামলা নিতে না চায়, তাহলে এর বিকল্প পথ খোলা আছে। অভিযোগটি নালিশি অভিযোগ আকারে সরাসরি সংশ্লিষ্ট চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়ের করার সুযোগ রয়েছে। অনেক জেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের এখতিয়ার দেওয়া হয়ে থাকে মামলা আমলে নেওয়ার। এলাকা অনুযায়ী ভাগ করে দেওয়া থাকে। সে ক্ষেত্রে যে এলাকায় অপরাধটি সংঘটিত হয়েছে, সেই এলাকার এখতিয়ারাধীন আদালতের শরণাপন্ন হতে হবে। অভিযোগ লিখিত আকারে আইনজীবীর মাধ্যমে দায়ের করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ২০০ ধারায় শপথ নিয়ে অভিযোগকারীর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করতে হয়। জবানবন্দির ভিত্তিতে আদালত অভিযোগটি আমলে নিয়ে সমন বা ওয়ারেন্ট ইস্যু করতে পারেন। কখনো মামলাটি থানায় প্রাথমিক তদন্তের জন্য পাঠাতে পারেন। আবার এমনও হতে পারে, মামলার ধরন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট থানায় আবেদনটি এজাহার হিসেবে গণ্য করার জন্য নির্দেশ দিতে পারেন। আদালত আদেশ দিলে থানার এজাহার নিয়ে গড়িমসি করার সুযোগ নেই। আদালতে সরাসরি অভিযোগ আকারে মামলা দায়ের হলে সাধারণত এই মামলাগুলোকে সিআর (কমপ্লেইন্ট রেজিস্টার) হিসেবে গণ্য করা হয়। এখানে নালিশকারী ফরিয়াদি বা বাদী হিসেবে থাকেন। ফরিয়াদিকে প্রতি তারিখে হাজিরা দিতে হবে। না হলে ফরিয়াদির অনুপস্থিতিতে মামলাটি খারিজ হয়ে যেতে পারে। অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিন নেওয়ার জন্য আদালতে হাজির হওয়ার পর মামলাটি বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়। যদিও জানি, দেওয়া বা না দেওয়ার বিষয়টি আইন অনুযায়ী আদালত বিবেচনা করেন। নারী ও শিশু নির্যাতনের অভিযোগ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা থানা এজাহার হিসেবে না নিলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে নালিশি মামলা হিসেবে দায়ের করা যায়। তবে নালিশি মামলা দায়ের করলে হলফনামা করে বলতে হবে যে থানা এজাহার হিসেবে মামলাটি গ্রহণ করেনি বিধায় ট্রাইব্যুনালের আশ্রয় নিয়েছেন। ট্রাইব্যুনাল তখন মামলার ফরিয়াদির শপথ গ্রহণপূর্বক জবানবন্দি নেবেন, তবে মামলাটি সরাসরি আমলে নেবেন না। মামলাটি প্রাথমিক অনুসন্ধানের জন্য তাঁর অধীনস্থ কোনো আদালতে পাঠাবেন। এই বিচারকের কাছ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন আসার পরই ট্রাইব্যুনাল মামলাটি আমলে নিয়ে ওয়ারেন্ট ইস্যু করবেন। পরে আদালতে বিচার শুরু হয় । #CR_CASE #থানা_মামলা_না_নিলে_আদালতে_মামলা_দায়েরের_পদ্ধতি #নালিশি_মামলা #Nalishi_mamla #Law_TV #Jony_Rahman #CR_CASE_2019