Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно নবম পে স্কেলসহ ৬ দফা দাবিতে সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের মানববন্ধন এর সম্পূর্ণ ভিডিও। или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
নবম পে-স্কেলসহ ৬ দফা দাবিতে সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের মানববন্ধনএর সম্পূর্ণ ভিডিও। বৈষম্য মুক্ত নবম পে-স্কেল ঘোষণাসহ ৬ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরাম। শুক্রবার (২৪ মে) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত কর্মীরা অংশ নেন। ফোরামের সভাপতি লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ২০১৫ সালে ৮ম পে-স্কেল দেওয়ার পর ৯ বছরে দ্রব্যমূল্য তিনগুণ বেড়েছে। এ ছাড়া ৮ম পে-স্কেলে টাইমস্কেল-সিলেকশন গ্রেড রহিতকরণসহ আকাশ-পাতাল বৈষম্য ছিল। মানববন্ধনে আলোচকেরা বলেন, ‘২০১৫ সালে ৮ম পে-স্কেল প্রদানের পর ৯ বছর পার হতে চলছে, দ্রব্যমূল্য তিন গুন বেড়েছে তাছাড়া ২০১৫ সালে ৮ম পে-স্কেলে টাইমস্কেল-সিলেকশন গ্রেড রহিতকরণসহ আকাশ-পাতাল বৈষম্য ছিল। দেশের মানুষের গড় আয় বেড়েছে অথচ নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের আয় বাড়েনি মোটেই, আমরা ১১-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও সেবা খাতের ব্যয় বৃদ্ধির কারণে মানবেতর জীবনযাপন করছি। দেশের মানুষের গড় আয় বাড়লেও নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের আয় বাড়েনি। তাই পে-কমিশন গঠন করে বৈষম্যমুক্ত ৯ম পে-স্কেল ঘোষণার এবং পে-কমিশনে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারী প্রতিনিধি রাখার জোর দাবি জানান নেতারা। চলমান জীবন বাস্তবতার নিরিখে প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের সমস্যা সমূহ নিরসনে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা। উল্লেখযোগ্য দাবির মধ্যে রয়েছে—পে-কমিশন গঠন করে বৈষম্য মুক্ত ৯ম পে স্কেল ঘোষণার মাধ্যমে বেতন বৈষম্য নিরসনসহ বেতন স্কেলের পার্থক্য সমহারে নির্ধারণ ও গ্রেড সংখ্যা কমাতে হবে, পে-কমিশনে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে। কর্মচারীরা মূল বেতনের শেষ ধাপে পৌঁছে গেলে তাদের বাৎসরিক বেতন বৃদ্ধি নিয়মিত করতে হবে। টাইমস্কেল, সিলেকশন গ্রেড, বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহাল, ব্লক পোস্ট নিয়মিত করণসহ সকল পদে পদোন্নতি বা ৫ বছর পর পর উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে। বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সঙ্গে সমন্বয় পূর্বক সকল ভাতাদি পুনর্নির্ধারণ ও ১১-২০ গ্রেডের চাকরিজীবীদের রেশন ব্যবস্থা প্রবর্তন অথবা ন্যায্য মূল্যে সরকারি ভাবে পণ্য সরবরাহ করতে হবে। বিদ্যমান গ্র্যাচুইটি এবং আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশর স্থলে শতভাগ নির্ধারণ ও পেনশন গ্র্যাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে ইত্যাদি। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন—১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরাম সভাপতি মো. লুৎফর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো. মাহমুদুল হাসান, কার্যকরী সভাপতি মো. ফাহাদুর রহমান রাজু প্রমুখ।