Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб বিবিচিনি শাহী মসজিদ || Bibichini Shahi Mosque || প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো মসজিদ в хорошем качестве

বিবিচিনি শাহী মসজিদ || Bibichini Shahi Mosque || প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো মসজিদ 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



বিবিচিনি শাহী মসজিদ || Bibichini Shahi Mosque || প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো মসজিদ

বিবিচিনি শাহী মসজিদ লোকেশনঃ বিবিচিনি,বেতাগী,বরগুনা। বিবিচিনি শাহী মসজিদ || Bibichini Shahi Masjid || মোঘল আমলের তৈরি মসজিদ || প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো মসজিদ || জ্বীন/পরীর দ্বারা তৈরি মসজিদ || বরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান ও প্রাচীন নিদর্শন ঐতিহাসিক বিবিচিনি শাহী মসজিদ। ঐতিহাসিক বিবিচিনি শাহী মসজিদের ইতিহাস —------------------------------------------------------------ ১৬৫৯ খ্রিস্টাব্দে দিল্লির সম্রাট শাহজাহানের শাসনামলে সুদুর পারস্য থেকে আধ্যাত্মিক সাধক হজরত শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে দিল্লীতে আসেন ঐ সময় মোগল সম্রাট শাহজাহানের পুত্র বঙ্গ দেশের সুবাহদার শাহ সুজা তার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) কয়েক শিষ্যকে সঙ্গে নিয়ে বজরায় চড়ে ইসলাম প্রচারের জন্য ভাটির মুলুকে প্রবেশ করেন। তিনি দিল্লী থেকে রওনা হয়ে গঙ্গা নদী অতীক্রম করে বিষখালী নদীতে (তৎকালীন চন্দ্রদ্বীপে) নোঙ্গর করেন। পরে শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) শিষ্যদের নিয়ে বিবিচিনিতে আস্তানা গাড়েন। পরবর্তীতে মোগল সম্রাট শাহজাহানের পুত্র বঙ্গ দেশের সুবাহদার শাহ সুজার অনুরোধে আধ্যাত্মিক সাধক হযরত শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) বর্তমান বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলার বিবিচিনি ইউনিয়নে মোঘল স্থাপত্য শৈলী দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে দৃষ্টিনন্দন এক গম্বুজ বিশিষ্ট ঐতিহাসিক শাহী মসজিদ নির্মাণ করেন। এ মসজিদের দৈর্ঘ্য ৩৩ ফুট, প্রস্থ ৩৩ ফুট। দেয়ালগুলো ৬ ফুট চওড়া বিশিষ্ট এবং উচ্চতা প্রায় ২৫ ফুট। দক্ষিণ এবং উত্তর দিকে তিনটি দরজা রয়েছে। তবে মসজিদটিতে মূল প্রবেশদ্বার একটি। মসজিদের প্রবেশদ্বারের মূল ফটক সংস্কার করা হলেও প্রবেশপথ এখনো অপরিসর। মসজিদের ব্যবহৃত ইটগুলো মোঘল আমলের তৈরি। যার দৈর্ঘ ১২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১০ ইঞ্চি এবং চওড়া ২ ইঞ্চি। সমতল ভূমি থেকে ৩০ ফুট সুউচ্চ টিলার উপর দিগন্তের মাঝে দাড়িয়ে আছে এ মসজিদ। শাহ নেয়মতউল্লাহ'র (রহঃ) কন্যা চিনিবিবির নামের সাথে মিল রেখে মসজিদের নাম দেওয়া হয় বিবিচিনি শাহী মসজিদ। শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) এ মসজিদকে কেন্দ্র করে এ অঞ্চলে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। ইসলাম প্রচারের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে এ মসজিদ। এ মসজিদটি নিঃ সন্দেহে একটি বিস্ময়কর স্থান হিসেবে গুরুত্ব বহন করে আসছে। মসজিদ ঘিরে রয়েছে অনেক অলৌকিক ঘটনার কাহিনী ও নানা ইতিহাস। তখনকার সময় বিষখালী নদীর পানি ছিল লবণাক্ত। সুপেয় পানির অভাবে জনগণ কষ্ট পেত। শাহ নেয়ামতউল্লাহর (রহঃ) মানুষের এ কষ্টের কথা অনুভব করে তার সাধকতার আশ্চর্য তসবিহটি বিষখালী নদীতে ধুয়ে দিলে পানি হয়ে যায় সুপেয়। আজো সেই পানি একই অবস্থায় রয়েছে। তাছাড়া সে যুগে সুন্দরবন-সংলগ্ন বিষখালী নদীতে অসংখ্য কুমীর ছিল। তার অলৌকিক প্রচেষ্টার বিবিচিনি সংলগ্ন বিষখালী নদী এলাকায় কোন কুমীর আসতো না।'এ কাহিনী এখনো এ এলাকায় প্রচলিত। এছাড়াও কেউ কেউ মনে করেন এ মসজিদ জীন পরীদের দ্বারা হযরত শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) নির্মাণ করেছে। এ মসজিদ পাঁচশ থেকে সাড়ে পাঁচশ বছর আগে যখন নির্মিত হয় তখন এখনকার মতো রাস্তাঘাট তো ছিলই না এমনকি নদীপথেও কোনো জাহাজ চলাচল ছিলো না। ইটের ভাটা তো দূরের কথা। মসজিদ নির্মাণের জন্য অসংখ্য ইট ব্যবহৃত হয়েছে। ধারণা করা হয় এ ইটগুলো হয়তো হযরত নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) জীন দ্বারা আনিয়েছেন। এটি হয়তো আল্লাহর ওলী হিসেবে তাঁর কারামত। লোকমুখে এও প্রচলিত আছে যে এ মসজিদটি তৈরি করেছিল পরীরা। তাই কেউ কেউ এই মসজিদকে পরীর মসজিদ বলেও জানেন। নেক মকসুদ পূর্ণতা লাভের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এ মসজিদে ইবাদত বন্দেগী করতে আসেন। -------------------------------------------------------------- ** ANTI-PIRACY WARNING ** This content is Copyright to Mohammad Al Imran ! Any unauthorised reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material Presented ! ----------------------------------------------------------------- Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purpose such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

Comments