Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб মহাদেব কেন কালভৈরব কে সৃষ্টি করেছিলেন? নন্দী ও ভৃঙ্গী কিভাবে মহাদেবের দুই ছায়া সঙ্গী হলেন? в хорошем качестве

মহাদেব কেন কালভৈরব কে সৃষ্টি করেছিলেন? নন্দী ও ভৃঙ্গী কিভাবে মহাদেবের দুই ছায়া সঙ্গী হলেন? 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



মহাদেব কেন কালভৈরব কে সৃষ্টি করেছিলেন? নন্দী ও ভৃঙ্গী কিভাবে মহাদেবের দুই ছায়া সঙ্গী হলেন?

মহাদেব কেন কালভৈরব কে সৃষ্টি করেছিলেন? নন্দী ও ভৃঙ্গী কিভাবে মহাদেবের দুই ছায়া সঙ্গী হলেন? #হিন্দুশাস্ত্রকথা #hindushastra #shiva #shiv শিব পুরান বলে, কোনো একসময় ব্রহ্মা নাকি কোনও ধর্মবিরোধী কাজ করেছিলেন যার ফলে শিব অত্যন্ত রেগে যান ব্রহ্ম দেবের উপর। তাই সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মাকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য কালভৈরবকে সৃষ্টি করেছিলেন করেছিলেন শিব। অর্থ্যাৎ শিবের ক্রোধ থেকে জন্ম কাল ভৈরবের আর সেই কালভৈরবই ব্রহ্মার একটি মাথা কেটে নিয়েছিল। কিন্তু তারপর সেই ছিন্ন মস্তক ছুঁড়ে ফেলতে চাইলেও কালভৈরনের হাতেই আটকে ছিল সেটি।সেই অবস্থায় কিছু কাল ভ্রাম্যমান অবস্থায় কাটান তিনি |একদিকে ব্রহ্ম হত্যার পাপ অন্য দিকে এই অসহায় অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে কপাল ব্রত পালন করতে হয় তাঁকে।তাতেও তেমন ফল হয়না, অবশেষে কাশীতে আসার পর তাঁর হাত থেকে হটাৎ খোশে পড়ে যায় সেই মস্তক। তার পর শিব কাল ভৈরব কে নিষ্ঠা সহকারে কাশী তেই স্থাপন করেন এবং কাশীকে রক্ষা করার দায়িত্ব দেন কালভৈরবকে। তাই শিব হলেন কাশীর রাজা আর কালভৈরব তাঁর কোতোয়াল। তিনিই আশীর্বাদ করেন, তিনিই অভিশাপ দেন। এমনকি স্বয়ং যমরাজেরও নাকি কাশীবাসীকে শাস্তি দেওয়ার কোনও অধিকার নেই।কাশী তে কাল ভৈরব ই শেষ কথা | কাশীর কালভৈরব মন্দির ঘিরে রয়েছে অসংখ্য রহস্যময় আচার ও প্রথা,কথিত আছে কাল ভৈরব এর অনুমতি ছাড়া কাশী প্রবেশ বা এখানে থাকা সম্ভব নয়| অনেকের কাছেই কালভৈরব শান্তি, সমৃদ্ধি ও সাফল্যের দেবতা, তার বাহন কুকুর, অনেকে বিশ্বাস করেন গভীর রাতে কোথাও যাত্রা করার সময় কালভৈরবের নাম নিলে নাকি তিনি সব বিপদ কাটিয়ে দেন।হিন্দু পুরাণ মতে, কালভৈরব কাল বা সময়ের শাসক। প্রতিটি হিন্দু মন্দিরে কালভৈরবের মূর্তি রয়েছে। এবং তিনি সেই মন্দিরের রক্ষক হিসেবে বিবেচিত হন। শিব মন্দিরে কালভৈরব এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ওই মন্দিরের চাবির রক্ষক বলে বলে মনে করা হয়| দেবাদিদেব মহাদেব কে নিয়ে বলতে যখন শুরু করেছি তার দুই ছায়া সঙ্গী নন্দী ও ভৃঙ্গী কে নিয়ে কিছু কথা স্বাভাবিক ভাবেই এসে পড়ে কারন শিবের পাশে সর্বদা থাকেন এই দুজন, এমনকি অনেক শিবমন্দিরের সামনে নন্দীর মূর্তিও থাকে, বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতে। তবে সে মূর্তি সচরাচর বৃষ বা ষাঁড়ের। তবে এটা নন্দীর আসল রূপ নয়, নন্দী ও ভৃঙ্গী কে নিয়ে পুরানে অনেক কথাই বলা আছে। কূর্মপুরাণে নন্দী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, মহাদেবের এই প্রধান অনুচরটি করালদর্শন, বামন, বিকটাকার, মুণ্ডিতমস্তক, ক্ষুদ্রবাহু ও মহাবল।পূর্বে নন্দী মহারাজ পৃথক দেবতা হিসেবেও পূজিত হতেন পরবর্তীতে তিনি শিবের বাহন হিসেবে স্থান পান| শিব মহাপুরাণ মতে, নন্দী শিলাদ মুনির পুত্র। শিলাদ ছিলেন ভগবান শিবের পরম ভক্ত এবং শিবের আশীর্বাদেই নন্দীর জন্ম হয়েছিলো এবং শিব স্বয়ং তাকে চিরঞ্জীবী হওয়ার বর দেন ও নিজের বাহন হিসেবে স্থান দেন|রামায়ণেও নন্দীর উল্লেখ পাওয়া যায় যেখানে অহংকারী রাবন কৈলাশ এসে নন্দীকে তার চেহারার জন্যে অপমান করেন ও বানর বলেন, নন্দী তাকে অভিশাপ দিয়েছিলো যে এক বানর তার পতন ডেকে আনবেন, পরে তাই হয়েছিলো| নন্দীর ন্যায় ভৃঙ্গীও শিবের অনুচর। নন্দী যেমন হৃষ্টপুষ্ট, ভৃঙ্গী তেমনই রুগ্ন , কঙ্কালসার। ভৃঙ্গী আগে ছিলেন এক মুনি, শিবের উপাসক। তিনি শিবের সাথে পার্বতীর পুজো করতে অরাজি ছিলেন। এতে ক্রুদ্ধ হয়ে পার্বতী ভৃঙ্গী কে অভিশাপ দিলেন। সেই অভিশাপে ভৃঙ্গী কঙ্কালে পরিণত হলেন। দু’পায়ে আর দাঁড়াতে পারেন না তিনি, তখন শিবের আশীর্বাদে তাঁর তৃতীয় চরণের সৃষ্টি হল। কিন্তু তবু ভৃঙ্গী পার্বতীর পুজো করবেন না। তখন শিব তাঁকে নিজের অর্ধনারীশ্বর রূপ দেখালেন, যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে পার্বতী শিবেরই অংশ। পরবর্তীতে তিনিও হয়ে উঠলেন শিবের অনুচর, একত্রে উচ্চারিত হতে শুরু হয় নন্দী ও ভৃঙ্গীর নাম| All The Images And Pictures In The Video Shows Belonges Respected Owners And Not Me DISCLAIMER:- Copyright disclaimer under section 107 of the Copyright Act 1976, allowanec is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news, reporting, teching, schoolarship, education, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.

Comments