Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно সাম্মাম চাষ পদ্ধতি A to Z. или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
বেড তৈরিঃ জিপসাম দেয়ার ১৫ দিন পর আবার চাষ দিতে হবে। প্রদত্ত টেবিল থেকে কীটনাশক ও সারের ৫০ ভাগ জমিতে দিয়ে শেষ চাষ দিয়ে বেড তৈরি করতে হবে। প্রথমে ক্ষেতের চারপাশে ১ ফিট চওড়া নালা থাকতে হবে। বেড হবে ৩.৫ ফিট চওড়া ও আধা থেকে ১ ফিট উচা। দুই বেডের মাঝে নালা থাকবে ২ ফিট চওড়া। অর্থাৎ সাড়ে চার ফিট পর পর জমিতে সুতা ধরে ছোট লাঙ্গল দিয়ে দাগ কেটে দাগে উভয় পাশে ১ ফিট করে মাটি উঠালে মাঝে হবে দুই ফিট নালা, আর বেড হবে সাড়ে তিন ফিট। এরপর বাকি ৫০ ভাগ সার বেডের উপর ছিটিয়ে দিতে হবে। এর উপর ম্যাগসালফ দিতে হবে। ভার্মি কম্পোস্ট (বিঘায় ২৫০ কেজি) বা আরও কিছু শুকনো গোবর (বিঘায় ১ টন) দিতে পারলে খুব ভালো হয়। এরপর বেডে ফাইনাল মাটি দিয়ে মই করে সমান করে নিতে হবে।সর্বশেষ টিমসেন স্প্রে কওে বেড ছত্রাকমুক্ত করতে হবে। মালচিং শিট বেড তৈরির পর বিছাতে হবে। রকমেলন করতে বিঘায় ২ টি মালচিং শিট প্রয়োজন যেগুলো ১.২ মিটার বা প্রায় ৪ ফিট চওড়া ও ৪০০ মিটার বা প্রায় ১৩০০ ফিট লম্বা। ১৬ সাইজের গুনা ৯-১০ ইঞ্চি করে কেটে দুই পাশ বাঁকিয়ে মালচিং পেপারের দুই সাইডে মাটির সাথে গেঁথে দিতে হবে। মাঝে মাঝে পেপারে অল্প মাটি তুলে দিতে হবে যাতে বাতাসে উড়ে না যায়। এরপর শাটারের ¯স্প্রিং ৪ ইঞ্চি ডায়াতে গোল করে ঝালাই করে রড লাগিয়ে কাটার তৈরি করে মালচিং পেপার ছিদ্র করতে হবে। এক মালচিং এর মাঝ বরাবর দুই সারিতে চারা লাগানোর জন্য ছিদ্র করতে হবে। চারা থেকে চারার দুরত্ব ২ ফিট। সারি থেকে সারির দুরত্ব ২ ফিট। চারা বপনঃ ট্রে থেকে চারা তুলে ছিদ্রে গর্ত করে বপন করতে হবে। এরপর ২ দিনের মাঝে আড়াআড়ি ক্রস করে প্রায় ৬ ফিট লম্বা কঞ্চি প্রতি গর্তে স্থাপন করতে হবে। ক্রস সেকশন গুনা দিয়ে বেঁধে গুনার দুই প্রান্তে বেডের দুই মাথায় মোটা বাঁশ স্থাপন করে আটকে দিতে হবে। প্রয়োজনে সাপোর্টের জন্য বেডের মাঝে আরো কিছু বাঁশ দিতে হবে। গাছের যত্নঃ চারা স্থাপনের পর ক্ষেতে পানি সেচ দিতে হবে। বেড বেশি উঁচা হলে পাত্র দিয়ে পানি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। টেবিল অনুসারে বালাইনাশক ও সার স্প্রে করতে হবে। রোগ বালাই ও পোকামাকড় দমনঃ বিদেশি ও মিষ্টি ফসল হওয়াতে রকমেলনে বেশ কিছু রোগ-বালাই আছে। জমিতে যা যা স্প্রে করা লাগবে- চারা বপন—–বালাইনাশক—–সার ও —- রমোন ০-২ দিন রিডোমিল গোল্ড, অটোস্টিন, রিপকর্ড, ইমিটাফ, সবিক্রন, ভার্টিমেক, টাফগর পাওয়ার (জি এ থ্রি) ৭ দিন রিডোমিল গোল্ড, অটোস্টিন, রিপকর্ড, ইমিটাফ, সবিক্রন, ভার্টিমেক, টাফগর প্রটোজিম, ম্যাগমা ১১ দিন পুরো জমিতে ও গাছে ডেসিস স্প্রে কুইক পটাশ ১৪ দিন রিডোমিল গোল্ড, অটোস্টিন, রিপকর্ড, ইমিটাফ, সবিক্রন, ভার্টিমেক, টাফগর ভেজিম্যাক্স, ম্যাগমা ২১ দিন রিডোমিল গোল্ড, অটোস্টিন, রিপকর্ড, ইমিটাফ, সবিক্রন, ভার্টিমেক, টাফগর, ডেসিস* প্রটোজিম, ম্যাগমা, সলুবোর, চিলেটেড জিংক ২৫ দিন … কুইক পটাশ, কপার হাইড্রোক্সাইড, ম্যাগমা সলুবোর, চিলেটেড জিংক, ভেজিম্যাক্স ৩০ দিন রিডোমিল গোল্ড, অটোস্টিন, রিপকর্ড, ইমিটাফ, সবিক্রন, ভার্টিমেক, টাফগর, ডেসিস* কুইক পটাশ, কপার হাইড্রোক্সাইড, ম্যাগমা, সলুবোর, চিলেটেড জিংক ৩৫ দিন … কুইক পটাশ, কপার হাইড্রোক্সাইড, ম্যাগমা, ভেজিম্যাক্স ৪০ দিন রিডোমিল গোল্ড, অটোস্টিন, রিপকর্ড, ইমিটাফ, সবিক্রন, ভার্টিমেক, টাফগর, ডেসিস* কুইক পটাশ, কপার হাইড্রোক্সাইড, ম্যাগমা ৪৫ দিন ….. কুইক পটাশ, কপার হাইড্রোক্সাইড ৫০ দিন ….. কুইক পটাশ, কপার হাইড্রোক্সাইড ৫৫-৬০ দিন ইথ্রেল ডেসিস গাছের সাথে সাথে পুরো জমিতেও স্প্রে করতে হবে। চারাকে গোড়া পঁচা থেকে বাঁচাতে বীজ ও মাটি শোধন করে নিতে হবে। বেশি সমস্যা হলে এমিস্টার টপ গোড়ায় স্প্রে করতে হবে। পোকামাকড় থেকে বাঁচাতে আঠালো ফাঁদ স্থাপন করলে ভালো। অন্যান্য সার ও স্প্রে টেবিল অনুযায়ী দিয়ে যেতে হবে। স্প্রে গুলো আলাদা দিতে পারলে ভালো। কিছু সার ও ওষুধ একসাথে দিতে চাইলে কৃষি অফিসের পরামর্শে করতে হবে। বিস্তারিত অন্য পোষ্টে আলোচনা করা হবে। ফলের যত্নঃ ফল ধরে গেলে নন-অভেন (NWF) টিস্যু ব্যাগ দিয়ে ব্যাগিং করলে মাছি পোকা ও কাটুই পোকা থেকে ফল ভালো থাকে। এছাড়াও কাটুই পোকা থেকে বাঁচাতে পুরো ক্ষেতে ডেসিস স্প্রে করে দিতে হবে। চারা বপনের ৪৫ দিনের পর আর সেচ দেয়া যাবে না। প্রয়োজন থাকলে আগেই সেচ দিয়ে নিতে হবে। ফল পাকা শুরু হলে ইথ্রেল স্প্রে করে ফল উত্তোলন করে সুন্দর করে বক্সে প্যাকিং করতে হবে। এক কার্টুনে ২ লেয়ারের বেশি ফল দেয়া যাবে না। প্রতিটি ফল পেপারে মুড়িয়ে নিতে হবে। দেরি না করে দ্রুত বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা নিতে হবে। পাইকারি ও খুচরা বিদেশি বিভিন্ন জাতের বীজ ক্রয় করতে যোগাযোগ করুন 01832407904 স্বপ্নচূড়া এগ্রো ফার্ম প্রোঃ খালেদ হাসান রিফাত সাম্মাম ফলের মিষ্টতা বাড়ানোর জন্য তরল পানীয় তৈরির পদ্ধতি : • খুব সহজ একটা পদ্ধতিতে সাম্মামের মিষ্টতা বা... কক্সবাজারের চাষ হচ্ছে বিদেশি ফল : • কক্সবাজারে চাষ হচ্ছে, বিদেশি ফল। সাম্মাম, ... কক্সবাজারের মাটিতে অবিশ্বাস্য মিষ্টি মাল্টার ফলন : • কক্সবাজারের মাটিতে মাল্টার চাষ/মাল্টা চাষ ... পেয়ারা গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি : • বাণিজ্যিক পেয়ারা চাষ পদ্ধতি । #পেয়ারা গা...