Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно জেনে রাখুন কোন কোন ফলে ফরমালিন মেশানো যায় না или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
আমরা যখন ফল কিনতে বাজারে যাই তখন মনে একটাই প্রশ্ন, ফলটি কি ফরমালিন মুক্ত? এই সংশয়ে আমরা অনেকেই ফল খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে চাই। ভয় একটাই, কারণ? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মানব শরীরের জন্য ফরমালিনের গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণ করেছে শূন্য দশমিক ১৫ পিপিএম। অথচ ডিএমপি, বিএসটিআই ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর সহনীয় মাত্রা বানিয়ে নিয়েছে ২ পিপিএম। যা আন্তর্জাতিক মানের চেয়ে প্রায় ১৪ গুণ বেশি! খাদ্যে ফরমালিনবিরোধী অভিযানে নিরাপদ খাদ্য আইনের (২০১৩) ২৩ ধারাকে ব্যবহার করা হয়। এতে উল্লেখ আছে, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য (যেমন— ক্যালসিয়াম কার্বাইড, ফরমালিন, সোডিয়াম সাইক্লামেট), কীটনাশক (ডিডিটি, পিসিবি তেল) বা অন্য কোনো বিষাক্ত দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্যদ্রব্য মজুদ, বিপণন বা বিক্রি করা যাবে না। সংশয় আর আতঙ্ক থেকে মুক্ত করতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে বিভিন্ন ফলের নমুনায় ক্ষতিকর মাত্রায় ফরমালিন পাওয়া যায়নি। আর এই প্রতিষ্ঠানটি মৌসুমি ফলের ওপর পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ চালায়। পরীক্ষায় তারা ধারণা করে যে, আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, তরমুজ, লেবু, পেঁপে, আনারস, পেয়ারা, জামরুল, বেল, কতবেল ও ডেউয়া ইত্যাদি মৌসুমি ফলের মধ্যে ফরমালিন মেশানো যায় না। তবে আমের মধ্যে মেশানো গেলেও তা খুব অল্প পরিমাণে মেশানো যায়। আর তা যদি খাওয়ার আগে পানিতে ভালভাবে ধুয়ে নেয়া যায় তাহলে আর কোনো ভয় থাকে না। জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে ২৭টি ফলের নমুনা পরীক্ষা করেছে। এর মধ্যে ১৬টি নমুনা আমের, ৬টি লিচুর ও কলা, খেজুর, আঙুর, আপেল ও মাল্টার একটি করে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এসব নমুনায় ফরমালডিহাইডের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। ফুড সেফটি ল্যাবরেটরির পরীক্ষক পান্না ওয়াহেদের ভাষ্য, ফরমালিনের ভয়ে মৌসুমি ফল খাওয়া বাদ দেওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ পরীক্ষায় মাত্রার চেয়ে বেশি ফরমালিন ধরা পড়ছে না। তবে যাঁরা আরো সতর্কতা অবলম্বন করতে চান তাঁরা ধুয়ে খেতে পারেন। যেভাবে ঘরে বসে খাবার থেকে ফরমালিন দূর করতে পারবেন:- মাছের শরীর থেকে ফরমালিন দূর করতে মাছটি অন্তত ১ ঘণ্টা ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরিক্ষায় দেখা গিয়েছে এতে করে মাছের শরীরে যে ফরমালিন থাকে সেটি প্রায় ৬১% কমে গেছে। আরও একটি কার্যকর উপায় হল মাছটি রান্না করার আগে কমপক্ষে ১ ঘণ্টা লবন পানিতে ডুবিয়ে রাখা, এতে করে মাছের ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯০% কমে যাবে। আরও একটি কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে, আপনি যখন চাউল ধুবেন এবং প্রথম বার চাউল ধোবার সময় যে পানি বের হবে সেটি দিয়ে প্রথমে মাছটি ধুয়ে নিন এরপর আবার সাধারণ কলের পানি দিয়ে ধুবেন। দেখবেন এতে করে প্রায় ৭০% ফরমালিন দূর হয়ে যাবে। কোন ফলমূল খাবার আগে সেটি হালকা গরম এবং লবন মিশ্রিত পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে করে ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯৮% ভাগ দূর হবে (পরিক্ষিত)। আমাদের দেশে এখন শুঁটকি মাছেও প্রচুর পরিমানে ফরমালিন মেশানো হচ্ছে। শুঁটকি মাছ থেকে ফরমালিন দূর করতে ঠিক একই রকম পন্থা অবলম্বম করবেন। প্রথমে ১ ঘণ্টা লবন মিশ্রিত হালকা গরম পানিতে পরে ১০ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ফরমালিন তো দূর হবেই পাশাপাশি মাছের স্বাদও বাড়বে। অনেক সময় ফলমুলে বিশেষ করে আম, লিচুতে স্প্রে করার মাধ্যমে ফরমালিন দেয়া হয়। সেজন্য গাড় বা উজ্জল রঙের ফল কেনা থেকে বিরত থাকুন। খাবার বা ফলমূল থেকে ফরমালিন দূর করার সব থেকে কার্যকরী উপাদান হল ভিনেগার। প্রথমে এক লিটার পানিতে এক কাপ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। মিশ্রিত পানিতে শাকসবজি, ফলমুল কিংবা মাছ ১৫ মিনিট রেখে দিন। এরপর সাধারণ পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। ব্যাস! এই পদ্ধতিতে খাদ্য দ্রব্য থেকে প্রায় ৯৮% ফরমালিন দূর করা সম্ভব।