Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно "ফারাক্কা বাঁধের সম্পূর্ণ তথ্য ইউটিউবে প্রথম-First Complete History of Farakka Dam Now on YouTube или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
ফারাক্কা বাঁধ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা গ্রামে পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত একটি বৃহৎ বাঁধ। এটি ভারত সরকারের জলসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন ফারাক্কা ব্যারেজ প্রকল্পের অংশ। বাঁধটি মূলত নদীশাসন এবং পানি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়েছিল, যাতে নদীর নিম্ন অংশে জলপ্রবাহ বজায় রাখা যায় এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ইতিহাস 1. *উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা:* ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য ছিল গঙ্গা নদীর নিম্নাংশে পানি প্রবাহ বৃদ্ধি করা, যাতে বাংলাদেশের খুলনা এবং বরিশাল অঞ্চলে জলাবদ্ধতা হ্রাস এবং বন্যার ক্ষতি কমানো যায়। এছাড়াও, বাঁধটির মাধ্যমে দক্ষিণ পশ্চিম ভারতের কৃষি অঞ্চলগুলিতে সেচের সুবিধা প্রদান করা হয়। 2. *নির্মাণ ও উদ্বোধন:* ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯৬১ সালে এবং ১৯৭৫ সালে এটি সম্পন্ন হয়। প্রকল্পটির কাজ ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সমস্যা, কারণ এটি নদীশাসনের সাথে সাথে প্রতিবেশী বাংলাদেশে পানি প্রবাহের প্রভাব ফেলেছিল। 3. *বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক:* ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণের কারণে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে জলবন্টন নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে বাঁধটির কারণে তাদের নদীসমূহের পানি প্রবাহ কমেছে, যা তাদের কৃষি এবং পরিবেশের উপর প্রভাব ফেলেছে। দুই দেশের মধ্যে এই সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন সমঝোতা ও আলোচনা হয়েছে। প্রকল্পের কার্যক্রম 1. *বাঁধের গঠন:* ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য প্রায় ২,৩০০ মিটার এবং উচ্চতা ২৪ মিটার। বাঁধের মাধ্যমে একটি বিশাল ক্যানেল (ফারাক্কা ক্যানেল) খনন করা হয়েছে যা পদ্মা নদীর পানি গঙ্গার দিকে প্রবাহিত করতে সাহায্য করে। 2. *বন্যা নিয়ন্ত্রণ:* বাঁধটি মূলত বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি উত্তরের ভারী বর্ষণের সময় অতিরিক্ত পানি ধারণ করে এবং নিচু অঞ্চলে ধীরে ধীরে ছাড়ে। 3. *সেচ সুবিধা:* বাঁধটি কৃষি জমির সেচের জন্য প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ করে, যা বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার কৃষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 4. *পানি বিতরণ:* বাঁধটির মাধ্যমে পানির বিতরণ নিশ্চিত করা হয় যা ভারতের গঙ্গা, হুগলি, যমুনা এবং অন্যান্য নদীগুলির জলসম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে। পরিবেশগত প্রভাব ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণ এবং কার্যক্রমের ফলে পরিবেশগত কিছু পরিবর্তন হয়েছে। এতে: *নদীর জীববৈচিত্র্য:* বাঁধের কারণে নদীর জীববৈচিত্র্য পরিবর্তিত হয়েছে, বিশেষ করে মাছ এবং জলজ উদ্ভিদগুলির ওপর প্রভাব ফেলেছে। *বন্যা:* কিছু ক্ষেত্রে বাঁধের কারণে বন্যা কমেছে, তবে অন্যদিকে বন্যার অবসান ঘটে এবং এটি কখনও কখনও নদীর নিম্ন অংশে শুকিয়ে যায়। সার্বিক গুরুত্ব ফারাক্কা বাঁধ ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প যা বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং কৃষি সেচের সুবিধা প্রদান করে। তবে এর আন্তর্জাতিক প্রভাব এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সম্পর্কের কারণে এটি একটি বিতর্কিত প্রকল্প। এই বাঁধটির প্রভাব এবং কার্যকারিতা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা এবং গবেষণা হয়ে থাকে, এবং এটি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।