Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно সংখ্যা আবিষ্কারের অজানা ইতিহাস | Invention of Numeral System | Invention of Zero или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
আমরা কি জানি সংখ্যা বা ডিজিটের আবিষ্কার কোথায় কীভাবে হয়েছিল? আমরা কি জানি "0" (শূন্য) বা ডিজিট জিরোর আবিষ্কার কে করেছিলেন? #সংখ্যাআবিষ্কার সেই ইতিহাসই আলোচনা করা হয়েছে এই ভিডিও-তে। প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদদের এই সংখ্যা আবিষ্কারের কীর্তির কথা আমরা নিজেরা অনেকেই না জানলেও, পশ্চিমা বিশ্ব কিন্তু ঠিকই জানে। আমাদের এই না জানার অন্যতম বড় একটি কারণ হচ্ছে colonial hangover, যে কারণে আমরা, বিশেষ করে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিতজনেরা মনে করি, বাঙালি তথা ভারতীয়রা বরাবর অশিক্ষিতই ছিল আর ইংরেজরা এসে আমাদের শিক্ষিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়ে গেছে। আমরা আরও মনে করি, ইংরেজরা আসার আগে আমাদের তৎকালীন ভারতে শিক্ষাব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না। #InventionofNumeralSystem দশম একাদশ শতকের দিকে আরব বণিক, পণ্ডিত এবং অভিযাত্রীদের ভারতে আগমনের মধ্য দিয়ে সংখ্যার এই ধারণা ভারত থেকে আরবদেশে চলে যায় এবং সেখান থেকে বেশ খানিকটা বিবর্তিত হয়ে ইউরোপে তার বিস্তার ঘটে। ভারতে আবিষ্কৃত এই Hindu-Arabic number system মূলত একটি Decimal system যেখানে বেইজ সংখ্যা হলো ১০ এবং 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9- এই 10 টি ডিজিটের প্রয়োজন হয়, যা দিয়ে কোনো সংখ্যা লেখা যায়। আর দশমিক ভগ্নাংশে হিসেব করতে হলে তার জন্য একটি বিন্দু বা (দশমিক পয়েন্ট) প্রয়োজন হয়। এটিই আমাদের আধুনিক সংখ্যা পদ্ধতি যা সারা পৃথিবীর মানুষ ব্যবহার করছে এবং আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি দাঁড়িয়ে আছে যার উপরে। এটি ভারতের গণিতবিদদের সৃষ্টি এবং পরে আরবের গণিতবিদদের মাধ্যমে তার পরিবর্ধন এবং ইউরোপ আরবদের মাধ্যমে এটি পেয়েছে বলেই এই পদ্ধতির নাম হয় Hindu-Arabic numerals। মানব সভ্যতায় গণনার ধারণা আানুমানিক ৫০,০০০ বছর আগে শুরু হলেও "0" (শূন্য) সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না। পশ্চিমাবিশ্বে তো "0" (শূন্য) বা নাথিং বলে যে কোনোকিছু থাকতে পারে তাই বিশ্বাস করা হতো না। উদাহরণস্বরূপ, ইউরোপে খ্রিস্টধর্মের প্রথম দিনগুলিতে একটি সময় ছিল যখন ধর্মীয় নেতারা শূন্যের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছিলেন কারণ তারা মনে করেছিল যে, ঈশ্বর যেহেতু সব কিছুতে রয়েছেন, তাই প্রতীক যা কিছুই উপস্থাপন করে না তাকে শয়তান বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। আর্যভট্ট ৪৭৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন আর মৃত্যবরণ করেন ৫৫০ সালে, তার মানে তিনি বেঁচে ছিলেন ৭৪ বছর। তাহলে ৪৭৬- ৫৫০- এই সময়ের মধেই তিনি এই আবিষ্কারটি করেন। এর মাধ্যমে আরেকটি বিষয়ও কিন্তু পরিস্কার হলো। আমাদের যা কিছু শিক্ষা সব ইউরোপ থেকে আসেনি কেবল, আমরাও ইউরোপকে শিখিয়েছি অনেক কিছুই। colonial hangover এ আটকে থাকা আমাদের মাথা সে সব জানার চেষ্টাই করে না খুব একটা। তথ্যসূত্র: http://www.bbc.com/travel/story/20180... https://www.britannica.com/topic/Hind... https://courses.lumenlearning.com/way...