Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно বিক্রমপুর বৌদ্ধ বিহার| বিক্রমপুর বিহার| Bikrompur Bihar| মাটির নিচে এক হাজার বছরের নগর সভ্যতা| ২০২৫| или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷ বিক্রমপুর বৌদ্ধ বিহার৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ যোগাযোগ মোঃ হৃদয় মোল্লা কেয়ার টেকার ( অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন) মোবাঃ 01981410728 বিস্তারিত বিক্রমপুর বৌদ্ধ বিহার বিক্রমপুর বিহার হলো বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার, বিক্রমপুরের অন্তর্গত রোঘুরামপুর গ্রামে অবস্থিত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। অবস্থান এই বৌদ্ধ বিহারটি মুন্সিগঞ্জ জেলার, সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নের অন্তর্গত রোঘুরামপুর গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাস এটি মহারাজ ধর্মপালের শাসনামলে (অনুমানিক ৮২০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ) নির্মিত ৩০টি উল্লেখযোগ্য বিহারের মধ্যে অন্যতম। ধর্মপাল ছিলেন পাল সম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট। ঐতিহাসিকভাবে এই মঠটি, অতীশ দীপঙ্করের সাথে সম্পর্কিত, যিনি তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের ইতিহাসে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। অতীশ দীপঙ্করের জীবদ্দশায়, এই অঞ্চলটি ছিল বৌদ্ধ ধর্ম শিক্ষার কেন্দ্রবিন্দু এবং চীন, তিব্বত, নেপাল ও থাইল্যান্ডের মত দূরবর্তী অঞ্চল থেকেও প্রায় ৮০০০ অধ্যয়নকারী ও অধ্যাপক এখানে অধ্যাপনা করতে আসতেন। অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন (Agrasar Bikrampur Foundation) নামক একটি স্থানীয় সমাজ-সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্তৃক চালানো দীর্ঘ ৪ বছরব্যাপী এক প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানের পর ২০১৩ সালের ২৩শে মার্চ তারিখে, অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ যৌথভাবে এই নিদর্শনটি আবিষ্কারের ঘোষণা দেয়। বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এই প্রত্নতাত্ত্বিক খননের জন্য অর্থের যোগান দেয়। ২৩শে মার্চ, ২০১৩ তারিখে, বিক্রমপুর অঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক খনন ও গবেষণা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ১০০০ বছর পুরোনো এই বৌদ্ধ বিহারটি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। মার্চ ২০১৩ পর্যন্ত, এখান থেকে প্রায় ১০০ এরও বেশি মূল্যবান মূর্তি ও ভাস্কর্য সংরক্ষণ করা হয়েছে।