Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео




Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



পিরামিডের রহস্য: মানুষ, জিন না ইলুমিনাতি? Pyramids And Quran

Follow My website- www.dribrahim.com.bd I am dr muhammad ibrahim owner of true skills-muhammad ibrahim youtube channel..i always make video that has some information about the truth..i am a slave of Allah..i fear no one except Allah..Allah give me everything.. "আজও বিশ্বের সবচেয়ে বড় রহস্যগুলোর একটি — মিশরের পিরামিড! কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় — এগুলো তৈরি করেছিল কারা? মানুষ? নাকি অন্য কোনো অদৃশ্য শক্তি?" ভিডিও স্ক্রিপ্ট টপিক Breakdown: ১. পিরামিডের ভয়ংকর সঠিকতা ও প্রযুক্তি ৪,৫০০ বছর আগের কথা, অথচ এত নিখুঁত জ্যামিতি! ২.৫ টন ওজনের লক্ষ লক্ষ পাথর। আজকের আধুনিক প্রযুক্তিতেও এই নিখুঁততা পাওয়া কঠিন। ২. মানুষ কি সত্যিই এই কাজ করেছে? সেই সময় না ছিল ক্রেন, না কোনো হেভি মেশিনারি। প্রতিটি পাথর কয়েকশো কিমি দূর থেকে আনা হয়েছে। কত মানুষ কাজ করেছে, কত বছর সময় লেগেছে? ৩. জিনদের সম্ভাবনা – কুরআনের আয়াত রেফারেন্স সূরা নামল: জিন বলেছিল, "আপনি ওঠার আগেই আমি সিংহাসন নিয়ে আসতে পারি।" সোলায়মান (আঃ) এর সময় জিনরা রাজপ্রাসাদ তৈরি করত। তাহলে কি পিরামিডের পেছনেও তাদের হাত? ৪. ইলুমিনাতির রহস্য এক ডলারের নোটে কেন পিরামিডের ছবি ও এক চোখ? পিরামিডের মাথায় “অল-সিইয়িং আই” – এটা কি শুধু নকশা নাকি গোপন বার্তা? অনেক গবেষক বলেন, ইলুমিনাতিরা পিরামিডকে তাদের শক্তির প্রতীক ভাবে। ৫. আজকের যুগেও কেন আর পিরামিড বানানো যায় না? এত বড় পাথর কাটা ও সরানো এখনো অসম্ভব নয়, কিন্তু খরচ, রিসোর্স এবং সময় লাগবে অসম্ভব রকম বেশি। তবে পিরামিডের ভেতরের গঠন, গোপন পথ, রহস্যময় চেম্বার — সবই আধুনিক প্রযুক্তিকেও চমকে দেয়। শেষ প্রশ্ন: "তাহলে সত্যিই কি শুধু মানুষ বানিয়েছিল পিরামিড? নাকি ছিল কোনো অদৃশ্য জিনের সাহায্য, কিংবা ইলুমিনাতির কোনো গোপন প্ল্যান?" পিরামিডের পাথরের ওজন এবং পরিমাণ ওজন: একটি পিরামিডের প্রতিটি পাথরের গড় ওজন প্রায় ২.৫ টন (৫,০০০ পাউন্ড)। সামগ্রিক পাথরের সংখ্যা: গিজার পিরামিডের মধ্যে প্রায় ২.৩ মিলিয়ন পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। পাথরের আকার: এসব পাথরের আকারও ভিন্ন, কিন্তু বেশিরভাগ পাথরের আয়তন ১-২ মিটার (৩-৬ ফুট) দৈর্ঘ্য এবং ১ মিটার (৩ ফুট) প্রস্থ। এত বড় পাথর কীভাবে কাটা ও মাপা হতো? এবং এসব পাথর কীভাবে হাজার হাজার কিলোমিটার দূর থেকে আনা হয়েছিল, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আজও গবেষকদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। মিশরের প্রাচীন সভ্যতার প্রযুক্তি তখন ছিল সীমিত, তবে পাথর কাটার প্রক্রিয়া সম্ভবত ছিল হাতিয়ার এবং প্রাকৃতিক উপাদানগুলির সাহায্যে। পিরামিডের উচ্চতা এবং আয়তন উচ্চতা: গিজার পিরামিড বা খুপুর পিরামিড (The Great Pyramid of Giza) ছিল প্রায় ৪৮৬ ফুট (১৪৮.৫ মিটার) উঁচু। তবে আজ এটি কিছুটা নিচু হয়ে গেছে কারণ তার শীর্ষ অংশের কিছু পাথর নষ্ট হয়ে গেছে। আয়তন: এটি একটি সমকোণী ত্রিভুজ আকারের স্থাপনা, যার একপাশের দৈর্ঘ্য প্রায় ৭৫০ ফুট (২২৮.৫ মিটার)। একটা তুলনা দিলে, বর্তমানের যে কোনো আধুনিক ভবন, এমনকি অনেক অট্টালিকাও, এই উচ্চতাকে ছোঁয়া কষ্টসাধ্য। পিরামিডের এই আকাশছোঁয়া উচ্চতা তখনকার সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং এক ধরনের চমকপ্রদ কীর্তি। এই কাজটি কতটা কঠিন ছিল? যদি আধুনিক প্রযুক্তির কথা বলি, তখনো এই ধরনের বিশাল স্থাপনা তৈরি করা একটি বিশাল প্রকল্প। কিন্তু ৪,৫০০ বছর আগে, যখন মানুষের কাছে ছিল না আধুনিক নির্মাণ যন্ত্রপাতি বা প্রযুক্তি, তখন কীভাবে এটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছিল? প্রযুক্তি ও শ্রম: সে সময় পিরামিড নির্মাণে ব্যবহৃত প্রধান উপকরণ ছিল পাথর এবং মাটি। তবে, গড়ে প্রতিটি পাথর কাটা, মাপা, এবং স্থানান্তর করতে বিশাল সংখ্যক শ্রমিক এবং দক্ষ কারিগরদের প্রয়োজন ছিল। পাথরের স্থানান্তর: পাথরগুলো হাজার হাজার কিলোমিটার দূর থেকে আনা হয়েছে এবং স্থানান্তরের জন্য বিশাল কাঠামো এবং কাঠের র‌্যাম্প ব্যবহার করা হয়েছিল। তবে পুরো প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত জটিল ছিল এবং শ্রমিকদের বিশাল পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন ছিল। এছাড়া, পিরামিডের অঙ্গন, গোপন কক্ষ এবং চতুর্দিকে থাকা চিত্রকর্মগুলি, সব কিছু ছিল অত্যন্ত নিখুঁত এবং বিস্ময়কর। এমনকি আধুনিক সময়ে, পিরামিডের নির্মাণ প্রযুক্তি এক ধরনের রহস্যের মতো। কেন পিরামিড আজ তৈরি করা সম্ভব নয়? ১. আধুনিক প্রযুক্তির অভাব: যদিও বর্তমানে আমাদের কাছে আধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে, কিন্তু পিরামিডের মতো বিশাল স্থাপনা তৈরিতে এখনো অনেক বাধা রয়েছে, বিশেষ করে যেভাবে সে সময়কার প্রযুক্তি কাজে লাগানো হয়েছিল। ২. উচ্চ খরচ: পিরামিডের নির্মাণে যে বিশাল পরিমাণ অর্থ, সময়, এবং শ্রমের প্রয়োজন ছিল, সেটি আজকের দিনেও অত্যন্ত ব্যয়বহুল হতে পারে। ৩. মালিকানা ও ঐতিহ্যগত সীমাবদ্ধতা: প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস এবং ঐতিহ্য রক্ষা করতে চাইলে এই ধরনের স্থাপনা পুনরায় তৈরি করা অনেকভাবে অসম্ভব। keyword- dr muhammad ibrahim true skills ibrahim vai islamic video islam ke amra kotota jani

Comments