Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল নির্মাণ কাহিনী || Victoria Memorial Construction Story & History или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
#victoria_memorial #kolkata_victoria_memorial ফেসবুক পেজ লাইক করুন: https://www.facebook.com/roypapiya288... -------------------------------------------------------------------------------------------------------- আমাদের অন্যান্য ভিডিওগুলো দেখুন---- হাওড়া ব্রীজ নির্মাণ কাহিনী:: • হাওড়া ব্রীজ নির্মাণ কাহিনী | story behind ... এক্স রে আবিষ্কার হলো হটাৎ করে:: • এক্স রে আবিষ্কার হলো হটাৎ করে। History of ... ভয়ঙ্কর সুন্দরবন অজানা ইতিহাস:: • ভয়ঙ্কর সুন্দরবন অজানা অচেনা ইতিহাস || Hist... পৃথিবীর বৃহত্তম রাস্ট্রপতি বাসভবন:: • রাস্ট্রপতি ভবন | পৃথিবীর বৃহত্তম বাসভবন | ... আন্দামানের অন্ধকারে প্রস্তর যুগের মানুষ:: • Видео ---------------------------------------------------------------------------------------------- **** কলকাতার তাজমহল,ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল।শাহজাহান নির্মিত তাজমহল এর সাথে এর নির্মানগত দিক থেকে বেশ মিল থাকায়, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল কলকাতার তাজমহল নামে পরিচিত। কলকাতার অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল তৈরির পিছনের ইতিহাসটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। আজকের ভিডিওতে আপনাদের জন্য রইলো ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল তৈরির পিছনের গল্প। ব্রিটিশ ভারতে তখন রানী ভিক্টোরিয়ার রাজত্ব ছিল বিশ্বজুড়ে ব্রিটিশ শক্তির স্থায়ীত্বের এক অনন্য প্রতীক।১৯০১ সালের ২২ শে জানুয়ারি রানীর মৃত্যু হলে,সে খবর তখন কলকতাবাসী ইংরেজ গোষ্ঠীকে বিশাল ভাবে আঘাত করে,ব্রিটিশ ভারতে তখন বড়লাট ছিলেন লর্ড কার্জন।তিনি ১৯০১ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতার টাউন হলে এক স্মরণসভার আয়োজন করেন। ইতিহাস সচেতন কার্জন সাহেব সেই সভাতে রানির স্মৃতিতে একটি বিশাল স্মৃতি সৌধ তৈরির পরিকল্পনার প্রস্তাব পেশ করেন,এই প্রস্তাব ছাড়াও আরো কিছু পরামর্শ সেই সভায় রাখা হয়েছিল। কেউ কেউ সুপারিশ করেছিলেন যে শিয়ালদা স্টেশনের চারপাশে খালি জায়গাতে এই সৌধ তৈরি হোক আবার কেউ কেউ চেয়েছিলেন যে স্মৃতিসৌধটিতে ভারতীয় পুরাণ, নথিপত্র এবং ভারতের বিভিন্ন ঐতিহাসিক জিনিস থাকবে।কিন্তু কার্জন সাহেবের মাথায় অন্য কিছু ছিল, যেহেতু কলকাতা তৎকালীন ভারতের রাজধানী ছিল,তাই তিনি চেয়েছিলেন ব্রিটিশদের নির্মিত কোনও স্থাপত্য এই শহরে থাকুক।প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছিল স্থাপত্যটি নির্মিত হবে রানি ভিক্টোরিয়ার স্মৃতিতে এবং অন্যদিকে এটি একটি সংগ্রহালয়েরও কাজ করবে। মূলত কার্জন সাহেবের উদ্যোগেই এই স্থাপত্যটি তৈরির জন্যে কলকাতার ময়দান সংলগ্ন অঞ্চলের ৬৪ একর জমি বরাদ্দ করা হয়েছিলো। কিন্তু এত বড় স্মৃতি সৌধ নির্মাণের জন্য যেমন অনেক টাকার প্রয়োজন ছিল, সেই সঙ্গে প্রয়োজন ছিল অতি দক্ষ প্রযুক্তিবিদেরও, প্রায় ১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল এই ভবন নির্মানের জন্যে। এই বিশাল পরিমাণ অর্থের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে সাহায্যও নেওয়া হয়েছিল,অবশ্য প্রত্যেকেই এই আবেদনে সাড়া দিয়েছিলেন এবং অর্থ সংগ্রহ করতে বিশেষ অসুবিধা হয়নি। ব্রিটিশ ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট-এর প্রেসিডেন্ট স্যার উইলিয়ম এমারসন এই ভবনের পরিকল্পনা ও নকশা প্রস্ত্তত করেন। বিস্তৃত উদ্যানগুলি ডিজাইন করেছিলেন লর্ড রেডসডেল এবং ডেভিড প্যারেন।তবে আর্কিটেক্ট হিসেবে এর নির্মাণকাজ তত্ত্বাবধান করেন বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার ভিনসেন্ট জে ইস্চ (Vincent J Esch),তিনি ভবনের বাগানের গেটগুলির নকশা করেন।১৯০২ সালে এমারসন তাঁকে ভবনটির মূল নকশা এঁকে ফেলার দায়িত্ব দেন। প্রায় ১০৩ মিটার লম্বা, ৬৯ মিটার চওড়া এবং ৫৬ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট এই স্থাপত্যটি তৈরির ভার পরে কলকাতার মেসার্স মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানি।যেহেতু কার্জন সাহেবের কাছে তাজমহল অত্যন্ত আকর্ষণীয় ছিল, সেই কারণে তিনি ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল নির্মাণের ক্ষেত্রে কোন খুঁত রাখতে চাননি তাই তাজমহলে যে সাদা মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়েছিল এই ভবন নির্মাণেও সেই পাথর ব্যবহার করা হয়। ১৯০৫ সালে কার্জন যখন ভারত ছেড়ে যান তখন এই নির্মাণ কাজ ঠিক মতো শুরুই হতে পারে নি। কারণ কার্জন পরবর্তী ভাইসরয় এই ভবন নির্মাণের ব্যাপারে ততটা উৎসাহ দেখায় নি; তাই ভবন নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষাতেও অনেক দেরি হয়ে যায়। ভবনটির সাব-স্ট্রাকচার এর কাজ শুরু হয় ১৯০৪ সালে, ১৯০৬ সালে ওয়েলসের রাজা পঞ্চম জর্জ এই ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন,আর ভবনের সুপার স্ট্রাকচারের নির্মাণকাজ শুরু হয় আরও চার বছর পর মানে ১৯১০ সালে।এরপর কেটে যায় প্রায় ১১বছর। ১৯২১ সালের ২৮সে ডিসেম্বর এই ভবনটি উদ্বোধন করেন রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড। এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না। ** DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM ================================================== USING COPYRIGHT FREE MUSIC FROM YOUTUBE LIBRARY ---------------------------------------------------------------------------------------------- আমাদের চ্যানেলে কি বিষয়ে ভিডিও দেখতে চান ??? কমেন্টে লিখে জানান I -------------------------------------------------------------------------------------------------- ⚫️COPYRIGHT DISCLAIMER⚫️ Under section 107 of the copyright act 1976,allowance is made for FAIR USE for purposes such as criticism,comment,news reporting,teaching scholarship & research. Fair Use is a permitted by copyright dariye that might otherwise be infriging,non- profit,education or personal use tips the balance in favor of fair use. ------------------------------------------------------------------------ ----------------------------------------------------------------------------------------- #ochenachokhe @NONSTOP DESTINATION 🙏 Thank You🙏