Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ২ মিনিটে শিখুন মাল্টা, কমলা ও সাতকরা গ্রাফটিং। Learn Malta, Kamala & Satkara grafting in two minutes или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
দুই মিনিটে শিখুন মাল্টা, কমলা ও সাতকরার গ্রাফটিং। Learn Malta, Kamala and Satkara grafting in two minutes. বাংলাদেশের মাল্টা, কমলা ও সাতকরা ফলের বংশবিস্তারে জোড় কলমের রুটস্টক হিসেবে জাম্বুরা, রংপুর লাইম, রাফলেমন ও কালামানসি চারা ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ অনাকাংখিত কিন্তু পরিবেশ উপযোগী গাছের বা স্থানীয় জাতের গাছের বীজ হতে চারা (রুটস্টক) তৈরী করতে হবে। গ্রাফটিং উপকরণ:- গ্রাফটিং করতে গ্রাফটিং চাকু, সিকেচার, পলিথিন ক্যাপ, পলিথিন ফিতা, সুতলী, পরিবেশ সহনশীল একটি ষ্টক গাছের চারা, কাংখিত গাছের ডগা বা সায়ন এবং দক্ষ মালি ইত্যাদি। কলম করার উপযুক্ত সময়:- মাল্টা, কমলা ও সাতকরা ফলের গ্রাফটিং করার উপযুক্ত সময় সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত। কারণ এ সময় বাতাসে আদ্রতা ও গাছের কোষের কার্যকারিতা বেশী থাকে। ফলে তাড়াতাড়ি জোড়া লাগে এবং সফলতার হারও অনেক বেশি। তবে উপযুক্ত সায়ন পাওয়া গেলে মোটামুটি সারা বছরও গ্রাফটিং করা যায় কিন্তু সফলতার হার অনেক কম হয়। রুটস্টক চারা তৈরির ধাপসমুহ:- পরিণত গাছ হতে সুস্থ ও সবল বীজ সংগ্রহ করা। রুটস্টক চারাটি সরাসরি মাটি বা পলিব্যাগে তৈরি করা। যদি চারাটি মাটিতে তৈরি করা হয় তবে মাটি ভালভাবে কুপিয়ে ঝুরঝুরা করে আগাছা পরিস্কার করে প্রয়োজনীয় জৈব সার মিশিয়ে বেড আকারে করতে হবে। বেডটির প্রস্থ্ যেন ১ মিটার এর বেশি না হয় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। এর পর বেডে ২৫ সেমিঃ পর পর লাইন করে প্রতি লাইনে ২০ সেমিঃ পর পর চারা/ বীজ রোপণ করতে হবে এবং কলম করার পূর্ব পর্যন্ত রুটস্টক চারাগুলোর সকল প্রকার পরিচর্যা নিশ্চিত করতে হবে। চারা পলিব্যাগে তৈরি করলে ২০ সেমিঃ x ১২ সেমিঃ পলিব্যাগ নিতে হবে। দোঁয়াশ মাটির সাথে অর্ধেক পচা গোবর ও কম্পোস্ট মিশিয়ে পলিব্যাগ ভরতে হবে। প্রতি ব্যাগে একটি করে বীজ বা চারা রোপণ করতে হবে। চারা গজানোর পর পলিব্যাগগুলো যেন কাত হয়ে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে অন্যথায় চারার গোড়া বাঁকা হয়ে যাবে। এবার ব্যাগটি বেডে ২৫ x ২০ সেমিঃ দুরত্বে রোপন করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে পলিব্যাগটি যেন মাটির সমান্তরালে থাকে। এতে খরা মৌসুমে পানি সেচ কম লাগে এবং চারাটি সুস্থ ও সবল হয়। সুস্থ, সবল এবং নিরোগ চারা পাওয়ার জন্য আগাছা, রোগ ও পোকা-মাকড় দমন করতে হবে। প্রয়োজনে গাছে সার ও সেচ দিতে হবে। রুটস্টক চারার বয়স ও সায়ন নির্বাচন:- স্টক চারার বয়স ৬-৮ মাস হতে হবে। সায়নের ব্যাসার্ধ্য স্টক চারার সম আকারের হলে ভাল হবে। লেবু ডালের ডগার কচি অংশে ৪টি ধার/খাজ থাকে। এই ধার বা খাজের ঠিক নিচের গোলাকার অংশটিকে সায়ন হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সায়নটি লম্বায় ১৫-১৮ সেমিঃ হওয়া ভাল। সায়নটি সংগ্রহের পর পরই সমস্ত পাতা অপসারন করে ভিজা ন্যাকড়া ও পলিথিন দিয়ে পেচিয়ে রাখলে সায়নটির সতেজতা অক্ষুন্ন থাকে। পদ্ধতি:- সাধারণত স্টক গাছের গোড়া হতে ১৫-২০ সেমিঃ উপরে একপাশে গ্রাফটিং করা হয় যাকে সাইট গ্রাফটিং বা পাশ্ব জোড়কলম বলা হয়। এতে যদি গ্রাফটিং না টিকে পরবর্তীতে পুনরায় একাধিকবার গ্রাফটিং করা যায়। ফলে রুটস্টক চারা নষ্ট হয় না। এবার নির্দিষ্ট উচ্চতায় রুটস্টক গাছের একপাশে চাকু দিয়ে ২-৩ সেমিঃ চিরে দিতে হবে এবং সায়নের গোড়ার এক পাশ একই ভাবে ২-৩ সেমিঃ তেরছা কাট দিয়ে জোড়া দিতে হবে । এবার স্টক গাছের কর্তিত অংশে সায়নের কর্তিত অংশ সমানভাবে প্রবিস্ট করাতে হবে। অতপর জোড়া লাগানোর জায়গাটি পলিথিন ফিতা দিয়ে পেচিয়ে শক্তভাবে বেধে দিতে হবে। এবার একটি পলিথিন পেপার দিয়ে সায়ন হতে জোড়ার নিচ পর্যন্ত ঢেকে বেধে দিতে হবে। পরবর্তী পরিচর্যা:- কলম করার সময় অতিরিক্ত রোদ থাকলে উপরে হালকা ছায়ার ব্যবস্থা করলে সফলতার হার বেড়ে যায়। স্টক গাছে অনাকাঙ্ক্ষিত কুশি বের হওয়ার পর পরই ভেঙ্গে দিতে হবে। কলমের বেড/ব্যাগে প্রয়োজনীয় রসের ব্যাবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সায়নের মাথায় কুঁড়ি গজানোর সাথে সাথেই পলিথিনের ক্যাপটি খুলে দিতে হবে। জোড়াটি স্থায়ী হয়ে গেলে অর্থাৎ কলম করার প্রায় তিন মাস পর পলিথিনের ফিতাটি খুলে দিতে হবে। বেডের/ ব্যাগের আগাছা, রোগ ও পোকা-মাকড় দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে। চারার বাড়-বাড়তি কম হলে উপরি সার প্রয়োগ করতে হবে। আরো নতুন ভিডিও পেতে চ্যানেলটি Subscribe করে রিং বাটনে ক্লিক করে All চেপে রাখুন। বাংলার প্রকৃতি ও বাংলার কৃষি / @বাংলারপ্রকৃতিওবাংলারকৃষি