Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ধানের অতিরিক্ত চিটা হবার কারণ কি? প্রতিরোধের উপায় или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
স্বাভাবিক ভাবে ধানে শতকরা ১৫-২০% চিটা হয়ে থাকে। চিটার পরিমাণ এর চেয়ে বেশী হলে ভাবতে হবে থোর থেকে ফুল ফোটা এবং ধান পাকার আগ পর্যন্ত ফসল কোন না কোন বিপদের শিকার হয়েছে, যেমন- অতি ঠান্ডা, বা গরম, খরা অতি বৃষ্টি, ঝড় ঝঞ্ঝা, পোকা ও রোগ বালাই। ঠান্ডা: রাতে তাপমাত্রা ১২-১৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং দিনের তাপমাত্রা ২৮-২৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস কাইচ থোর থেকে থোর অবস্থা পর্যন্ত , ধান চিটা হওয়ার জন্য সংকট তাপমাত্রা। ৫-৬ দিন শৈত্য প্রবাহ চলতে থাকলে অতিরিক্ত চিটা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। রাতের তাপমাত্রা কমে গেলেও, যদি দিনের তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রী সেলসিয়াসের বেশী থাকে তা হলেও চিটা হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। গরম: ধানের অসহনশীল তাপমাত্রা হলো ৩৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস বা তার বেশী। ফুল ফোটার সময় ১-২ ঘন্টা এ তাপমাত্রা বিরাজ করলে অতিরিক্ত চিটা হয়ে যায়। খরা: খরার কারনে শাখা বৃদ্ধি কম হয়, বিকৃত ও বন্ধ্যা ধানের জম্ম দেয়ায় ধান চিটা হয়ে যায় ঝড়ো বাতাস: অতি ঝড়ো বাতাসে গাছের প্রস্বেদন প্রক্রিয়া বাধা পায়, এতে ফসলের অঙ্গ গঠনে বাধা পায়। ঝড়ো বাতাসে পরাগায়ন,গর্ভ ধারন,ও চালের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। ফলে ধানে খয়রি ও কালো দাগ পড়ে এবং ধান চিটা হয়ে যেতে পারে। শৈত্য প্রবাহ: ধানের চারা মারা যায় কুশির সংখ্যা কমে যায় ধান গাছ হলুদ হয়ে যায় থোর থেকে শিষ বের হতে পারে না শিষের আগার ধান চিটা হয়ে যায় গরম ও ঝড়ো বাতাসে ধান চিটা হয়ে যেতে পারে করনীয়: জমিতে সর্বদা পানি রাখতে হবে বিঘাপ্রতি ৫কেজি এমওপি সার উপরি প্রয়োগ করা যেতে পারে এমওপি সার ১০ লিটার পানিতে ১০০ গ্রাম মিশিয়ে ৫ শতকে স্প্রে করম্নন। উপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করম্নন। #ধান #চিটা #জমিতে #শৈত্য প্রবাহ #ঝড়ো বাতাস: