Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб মঙ্গলদোষ বা মাঙ্গলিক অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার উপায় || মাঙ্গলিক দোষের শুভ অশুভ প্রভাব ও প্রতিকার в хорошем качестве

মঙ্গলদোষ বা মাঙ্গলিক অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার উপায় || মাঙ্গলিক দোষের শুভ অশুভ প্রভাব ও প্রতিকার 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



মঙ্গলদোষ বা মাঙ্গলিক অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার উপায় || মাঙ্গলিক দোষের শুভ অশুভ প্রভাব ও প্রতিকার

মঙ্গলদোষ বা মাঙ্গলিক অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার উপায় || মাঙ্গলিক দোষের শুভ অশুভ প্রভাব ও প্রতিকার 🚩=================🎌=================🚩 🏳️==== Video Information Description Box ====🏳️ Phone{contact) Number : 📱+91 8274896716 মাঙ্গলিক হতে গেলে কিছু মৌলিক মানদণ্ড (basic criteria) থাকে: একটা কথা আমরা বলে থাকি যে মাঙ্গলিক দোষ থাকলে সব সময়ে ২৮ বছরের পরেই বিয়ে করা বা দেওয়া উচিত। ভারতবর্ষে এমন অনেক পরিবার আছে, যাদের জ্যোতিষশাস্ত্রর প্রতি আস্থা নেই। তারা মাঙ্গলিক সন্তানের ২২ কি ২৪ বছরের মধ্যে বিয়ে দিয়ে দিলে দেখা যায় যে ২৮ বছরের মধ্যে হয়তো বৈধব্য যোগ এসে যায় কিংবা ডিভোর্সের আইনি ঝকমারি সামলাতে হয়। কখনও কোন এক জন সঙ্গীকে দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগতে দেখা যায় ও পরবর্তী কালে তার জীবনহানি ঘটতেও দেখা যায়। তাই সব সময়ে মাঙ্গলিক জাতক-জাতিকার বিয়ে মাঙ্গলিক জাতক বা জাতিকার সঙ্গেই দেওয়া উচিত এবং অবশ্যই তা ২৮ বছর বয়সের পরে। মাঙ্গলিক ব্যাক্তিদের বিয়েতে জীবন কি সুখের হয় না? এটা কিন্তু পুরোপুরি নির্ভর করে ছেলে ও মেয়ের জন্ম পত্রিকার উপর। আগে জন্ম পত্রিকা বিচার করে যদি দেখা যায় যে, দুই জনেরই মঙ্গলদোষ আছে, সে ক্ষেত্রে এই দোষ অনেকটাই প্রশমিত হয়ে যায়। সামান্য মতবিরোধ কিংবা তর্ক থাকলেও বিয়ে কিন্তু ভাল ভাবেই টিকে যায়। কারও জন্মছকে যদি তৃতীয় মাঙ্গলিক থাকে, আর তার বিয়ে যার সঙ্গে হচ্ছে তার জন্মছকে যদি একক মাঙ্গলিক থাকে, তা হলে সেই বিয়ে কিন্তু অশান্তি, মনোমালিন্য এবং শেষ অবধি বিচ্ছেদে গড়ায়। তাই মাঙ্গলিকের সঙ্গে মাঙ্গলিকের বিয়ে হলেও এককের সঙ্গে এককের, দ্বিতীয়ের সঙ্গে দ্বিতীয়, আর তৃতীয়র সঙ্গে তৃতীয়ের বিয়ে হলে সেই বিয়ে টিকে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। সম্বন্ধ করে বিয়েতে নিঃসন্দেহে জন্মছকের বিচার করে মাঙ্গলিক-অমাঙ্গলিকের বিচার করে বিয়ে কেমন ভাবে দেওয়া হবে, সে বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। তবে এমন অনেকে আছে, যাদের ছোটবেলা থেকে কিংবা কলেজ থেকে সম্পর্ক রয়েছে, এবং ভবিষ্যতে বিয়ে করবে বলে ঠিক আছে। সে ক্ষেত্রে যখন তারা হঠাৎ জানতে পারবে যে এক জন মাঙ্গলিক আর অন্য জন অমাঙ্গলিক, তখন তারা কী করবে? তাদের এত দিনের একটা স্থির সম্পর্ক কি তখন তারা শেষ করে দেবে? অনেক সময়ে দেখা যায় যে, মাঙ্গলিক জাতক বা জাতিকা বহু ক্ষেত্রেই প্রেমে ব্যর্থ হয়। তাদের পক্ষে যে কোনও সম্পর্কই বাঁচানো মুশকিল। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, ছক বিচার না করে বিয়ে হওয়ার বছর দুইয়ের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বলা যায় যে মানব জীবনে বিশেষ করে বিবাহিত জীবনে মঙ্গল বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই মঙ্গলদোষ বা মাঙ্গলিক অবস্থা থেকে কী উপায় উদ্ধার পাওয়া সম্ভব হবে? মঙ্গলদোষ সম্পূর্ণ ভাবে প্রশমিত করা সম্ভব। জন্মছক বিচার করে আগে দেখে নিতে হবে যে মাঙ্গলিক হালকা না ভারী প্রকৃতির। সেই অনুযায়ী পূজা-পার্বণ করতে হবে। এর মাধ্যমে সমাধান ও প্রতিকার করা যায়। কোনও বিচক্ষণ জ্যোতিষীর ও তান্ত্রিকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এ ক্ষেত্রে। সেই পরামর্শ অনুসরণ করে নিজের জীবনের এই গুরুতর সমস্যাগুলি থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হবে। 🚩=================🎌=================🚩 ©©[©]COPY RIGHT CLIMING NOTICE. ©107 of the copyright act 1976. 🚩=================🎌=================🚩

Comments