Скачать с ютуб সহজে ও সবচেয়ে কম খরচে কবুতর পালন। Easy and cheapest pigeon rearing। with everything в хорошем качестве

সহজে ও সবচেয়ে কম খরচে কবুতর পালন। Easy and cheapest pigeon rearing। with everything

thanks for watching this video. #কবুতর_পালন #কবুতর #WiTHEverything 👉don't forget to subscribe, follow, share, comment & like to stay with us. Any comments and suggestions about this video and how we can make it more beautiful, please let us know in the comments. কবুতর পালনঃ আদিম কালে কি জন্য কবুতর পোষা হতো? • দেব-দেবীকে সন্তুষ্ট করার জন্য কবুতর উৎসর্গ করা হতো। প্রত্র প্রেরণ, চিত্ত বিনোদন ও সুস্বাদু মাংস হিসাবে ব্যবহৃত হতো। শান্তির প্রতীক হিসাবে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্ভোধনে কবুতর উড়ানো হয়। কবুতর আমাদের পুষ্টির চাহিদা মেটায় ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। কবুতরের লক্ষণীয় গুণাবলী কি? • কবুতর নিরীহ, শান্ত এবং সহজেই পোষ মানে। কবুতর পালনের সুবিধা কি কি? • অল্প স্থান ও কম খরচে কবুতর পালন করা যায়। কবুতর ছয় মাসে ডিম দেয়, বার মাসে তের জোড়া বাচ্চা দেয়, ১৮ দিনে বাচ্চা ফুটে, চার সপ্তাহে বাচ্চা খাওয়া যায়, বাচ্চা সুস্বাদু ও পুষ্টকর, খনিজ ও ভিটামিনসমৃদ্ধ, খাদ্য খরচ কম, রোগ-বালাই নেই ও কবুতর পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। পৃথিবীতে কত জাতের কবুতর আছে? • প্রায় ৬০০ জাতের কবুতর আছে। কি কি উদ্দ্যেশ্যে কবুতর পালা হয়? • মাংস উৎপাদন ও বিনোদনের জন্য কবুতর পালা হয়। বাংলাদেশে কবুতরের জাতের নাম কি কি? • জালালী, শিরাজী, গিরিবাজ, সোলা, লোটন, সিলভার কিং ও হোয়াইট কিং ইত্যাদি। কবুতরের ঘর কোথায় এবং কিসে তৈরি হয়? • টিন বা খড়ের চালার ঘরের কার্নিশে মাটির হাড়ি বা টিন বেঁধে রেখে কবুতর পালা হয়। কাঠের তৈরি ছোট খোপ করে কবুতর পালা যায়। কবুতরের বংশ বিস্তার কি ধরণের? • কয়েক জোড়া কবুতর থেকে অনেক জোড়া কবুতর হতে পারে। কবুতরের খামার কোথায় হওয়া দরকার? • উঁচু, শুষ্ক ও সমতল জায়গায়। ঘরের উচ্চতা কি রকম হওয়া উচিত? • বন্যপ্রাণী বা গৃহপালিত অন্যান্য প্রাণি যাতে আক্রমণ করতে না পারে তার জন্য বাঁশ বা খুঁটি দিয়ে উঁচু জায়গায় কবুতরের ঘর রাখতে হয়। ঘরের আয়তন কতটুকু হওয়া দরকার? • প্রতি জোড়া কবুতরের ঘরের জন্য একটি খোপ আবশ্যক। এক জোড়া কবুতরের ঘরের জন্য কতটুকু জায়গা দরকার? • (৩০×৩০×৩০) সে.মি. হওয়া দরকার। কবুতরের ঘরের ব্যবস্থাপনা কি রকম হওয়া দরকার? • অনেকটা মুরগীর বাচ্চা বা কোয়েলের ঘরের ব্যবস্থাপনার অনুরূপ হতে পারে। কবুতরের লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য্ কি কি? • কবুতর জোড়ায় জোড়ায় আজীবন একসাথে বাস করে, স্ত্রী ও পুরুষ একসাথে ডিম থেকে বাচ্চা ফুটায় এবং দানা-পানি দিয়ে ১৮ দিনে ডিম থেকে বাচ্চা ফুটায়। স্ত্রী ও পুরুষ কবুতর উভয়েই মুখে একজাতীয় দুধ উৎপাদন করে বাচ্চাকে খাওয়ায়। কতদিনে বাচ্চা পূর্ণতা পায়? • কবুতরের বাচ্চা ২৬-২৮ দিনে পূর্ণতা পায়। কবুতরের জীবনকাল কত বছর? • প্রায় ১৫ বছর। কবুতরের খাবার কি কি হতে পারে? • দৈহিক বৃদ্ধি ও ডিম প্রদানের জন্য সব শস্য-কণা খাওয়ানো যায় তবে সরিষা কবুতরের খুব পছন্দনীয়। প্রতিটি কবুতর প্রতিদিন কতটুকু খাবার খায়? • প্রায় ৩৫-৬০ গ্রাম। কবুতরের খাদ্যের পুষ্টিমাণ কিরকম হওয়া দরকার? • প্রায় ডিমপাড়া মুরগীর মতই (১৫-১৬% আমিষসহ ঝিনুকের গুঁড়া, চুনাপাথর, কাঠ কয়লা ও হাড়ের গুঁড়া হতে পারে)। কবুতরের বাচ্চাকে কি কি খাদ্য খাওয়ানো হয়? • প্রথম ৫-৭ দিন দুধ খাওয়াতে হয়। খাদ্যথলিতে সৃষ্ট হরমোনের প্রভাবে কবুতরের দুধ (পিজিয়ন মিল্ক) সে তার বাচ্চাকে খাইয়ে দেয় । কতদিন বয়সে বাচ্চারা নিজেদের খাদ্য খেতে পারে? • দশদিন বয়সে। কবুতর তাদের বাচ্চাকে কত দিন খাবার খাওয়ায়? • বাচ্চা নিজের খাদ্য নিজে সংগ্রহ না-করা পর্যন্ত কবুতর তাদের বাচ্চাকে খাবার খাওয়ায়। কবুতরের পানি কিভাবে সরবরাহ হরা হয়? • কবুতরের কাছাকাছি গামলায় পানি রাখতে হয় যাতে তৃষ্ঞায় নিজেরাই পানি পান করতে পারে। কবুতরের কি কি রোগ হয়? • হাঁস-মুরগীর প্রায় সব রোগই কবুতরের হতে পারে। Credit: Information source: https://iubat.edu/iaas/kobutor.html