Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно নগর বাউলের জীবন | James | দেশ রূপান্তর или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
#জেমস Stay Connected with us: ==================== Follow us on Social Media: Facebook: / deshrupantor নগর বাউল জেমসের পথচলা ১। বাংলা ব্যান্ড সংগীতের উজ্জ্বল তারকা নগরবাউল জেমস। ক্যারিয়ারের এত বছর পরও যখন স্টেজে ওঠেন ভক্তরা উন্মাদনায় অন্য ভুবনে হারিয়ে যায়। ভক্তদের ‘গুরু’ তিনি। তার পুরো নাম মাহফুজ আনাম জেমস। বাংলা গানের এই কিংবদন্তির জন্ম ১৯৬৪ সালের ২ অক্টোবর। নওগাঁয় জন্ম হলেও জেমস বেড়ে উঠেছেন দেশের নানা জেলায়। ২। জেমসের মিউজিক জীবন শুরু হয় আশির দশকের প্রথম দিকে। বাবার চাকরিসূত্রে চট্টগ্রামে চলে যান। কিন্তু বাবা যখন ঢাকা উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ডিরেক্টর জেনারেল হয়ে চলে আসেন, জেমস থেকে যান চট্টগ্রামে। আজিজ বোর্ডিং এর 'বারো বাই বারো'র একটি ছোট্ট রুমে চলে সংগ্রামী জীবন। সামনের একটা রেস্টুরেন্টে খাওয়া-দাওয়া আর সন্ধ্যায় চলে যেতেন আগ্রাবাদের হোটেলে। সেখানের নাইটক্লাবে বাজাতেন-গান করতেন। 'ফিলিংস' এর ভোকাল ছিলেন আরেক অসাধারণ প্রতিভাধর কণ্ঠের অধিকারী পাবলো। সে সময় ঘর ছাড়া জেমস ও 'ফিলিংস' ব্যান্ডের অনুশীলন থেকে শুরু করে থাকা, খাওয়া সব হতো সেই 'আজিজ বোর্ডিং' এর এক কামরায়। ৩। চট্টগ্রাম থেকে শুরু হওয়া ব্যান্ড দল ‘ফিলিংস’-এর মাধ্যমে তিনি প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন। পরে তিনি এহসান এলাহী ফান্টিকে নিয়ে নগর বাউল নামে ব্যান্ড দল গঠন করেন। তিনি নগর বাউলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বাংলা ভাষায় তিনিই প্রথম সাইকিডেলিক রক শুরু করেন। ৪। তারকা হওয়ার জন্য জেমস কখনও গান করেননি, মনের তাগিদ থেকেই মিউজিক নিয়ে পড়ে থাকতেন। ১৯৮৬ সালে ঢাকায় এসে প্রথম অ্যালবাম 'স্টেশন রোড' প্রকাশ করেন। ১৯৮৭ সালে প্রকাশ হয় জেমসের প্রথম একক অ্যালবাম 'অনন্যা'। এই এলবামের 'অনন্যা' কিংবা 'ওই দূর পাহাড়ে' গানগুলো এখনও জনপ্রিয়। ৫। নব্বই দশকের শুরু থেকেই জেমস এক উন্মাদনার নাম হয়ে ওঠেন। কনসার্টে উন্মাদনা শুরু জেমস থেকেই। জেমস যখন দেশের সংগীতবাজারে আলোচিত নাম সেই সময় তার বেশ কয়েকজন সমালোচক তৈরি হয়। তারা জেমসের গায়কীর ধরন নিয়ে সমালোচনা করেন।১৯৯৬ সালে সেই সব সমালোচকদের কড়া জবাব দেন 'মান্নান মিয়ার তিতাস মলম' অথবা কবি শামসুর রাহমানের 'সুন্দরীতমা আমার' আর 'আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেবো তুমি আমার গানগুলো গেয়ে । ৬। জেমসের উল্লেখযোগ্য একক অ্যালবামগুলো হচ্ছে অনন্যা পালাবে কোথায়, দুঃখিনী দুঃখ করোনা, ঠিক আছে বন্ধু, আমি তোমাদেরই লোক, জনতা এক্সপ্রেস, তুফান, কাল যমুনা। ৭। জেমসের গাওয়া উল্লেখযোগ্য গান হলো গানের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ,' তাজমহল গড়ো, 'মা' , 'ফুল নেবে না অশ্রু নেবে, ''কিছু ভুল ছিল তোমার, , 'পদ্ম পাতার জল', 'আরও কিছুক্ষণ রবে কি বন্ধু', সাদা কালো , 'কিছুটা আশা তুমি রেখো”, 'বর্ষা আমার চোখের প্রিয় ঋতু, 'যত দূরে যাও বন্ধু আমার' , লিখতে পারি না কোন গান', 'ভালবেসে চলে যেও না' , বৈশাখী ঝড়ে , জেল থেকে আমি বলছি, ’ ‘দুখিনী দুঃখ করো না’, ‘লেইস ফিতা লেইস’, ‘বাবা কতো দিন’, ‘বিজলী’, ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘মিরাবাঈ’, ‘পাগলা হাওয়া’, ‘গুরু ঘর বানাইলা কি দিয়া। বাংলা গানের পাশাপাশি হিন্দি গান গেয়েও জনপ্রিয়তা অর্জন করেন জেমস। ‘গ্যাংস্টার’ সিনেমার ‘ভিগি ভিগি’, ‘ও লামহে’ সিনেমার ‘চাল চালে আপনি ঘার’, ‘লাইফ ইন অ্যা মেট্রো’র ‘রিশতে’ ও ‘আলবিদা’ গানগুলো গেয়ে পেয়েছিলেন মানুষের ভালোবাসা। ৮। গানের বাইরে জেমসের সবচেয়ে ভালোলাগার কাজ ফটোগ্রাফি। স্টিল ছবি তুলতে তিনি খুব পছন্দ করেন। তার গানের গলা যেমন প্রখর, ছবি তোলার হাতও তেমন পাকা। এরই মধ্যে ভক্তরা সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে তা জেনে গেছেন। জয়া আহসান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা, মারিয়া নূর, শ্রাবণ্য তৌহিদা, সৈয়দ রুমার মতো জনপ্রিয় তারকাদের নিজের ক্যামেরার জাদুতে উপস্থাপন করেছেন একেবারে নতুন আঙ্গিকে । ৯। এমনিভাবেই সেই ১৯৮১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত নগর বাউল জেমস বাংলা রক গান নিয়ে সারা বাংলা চষে বেরাচ্ছেন, হয়েছেন বাংলা রকের গুরু, আমাদের প্রিয় নগর বাউল জেমস।