Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб পর্ব ০৭ । বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড । বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড কিভাবে মুকাবেলা করতে হবে? । অডিওবুক в хорошем качестве

পর্ব ০৭ । বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড । বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড কিভাবে মুকাবেলা করতে হবে? । অডিওবুক 6 лет назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



পর্ব ০৭ । বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড । বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড কিভাবে মুকাবেলা করতে হবে? । অডিওবুক

আস সালামু আলাইকুম, আলহামদুলিল্লাহ্‌, এই চ্যানেলটিতে আমি বিভিন্ন ইসলামিক বইয়ের অডিও লেকচার তৈরি করে আপলোড করাবো ইনশাআল্লাহ। চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন(Subscribe us:    / asliabir   ) এবং শেয়ার করে অন্যদের জানার ব্যবস্থা করে দিন। সাথে বেল বাটনটিও চেপে রাখতে পারেন সকল নতুন ভিডিও এর নোটিফিকেশন জানার জন্যে। ফেসবুকে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুনঃ পেইজঃ   / iaudiobooks   গ্রুপঃ   / iaudiobooks   আমাদের ইসলামিক বই গিফট করতে আমাদের পেইজে মেসেজ করুন। জাযাকাল্লাহ খায়ের। বইয়ের নাম : বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড লেখক : ইসমাঈল রায়হান অনুবাদক : আবদুল্লাহ আল ফারুক প্রকাশক : শুদ্ধি পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১৭৪ মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা ব্যক্তিগত রেটিং : ৭/১০ রিভিউ : azher mahmud পৃথিবীতে যুদ্ধ দুই ধরণের। একটি হচ্ছে অস্ত্রের যুদ্ধ। অপরটি হচ্ছে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ। প্রথম যুদ্ধটির ফলাফল হচ্ছে রক্তপাত, ধ্বংস, উত্থানপতন। আর দ্বিতীয় যুদ্ধটির ফলাফল হচ্ছে একই সাথে আদর্শিক পতন যার পরিণতি প্রথম যুদ্ধের চেয়েও ভয়াবহ। বর্তমান যুগে ইসলামের সাথে সমগ্র বিশ্ব প্রকাশ্যে দ্বন্দ্বে লিপ্ত। সারাবিশ্ব আজ ইসলাম ও মুসলিমদের নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে। ইসলামকে খোদ মুসলিমদের কাছেই নেতিবাচক হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে। মুসলিমদের উপর সামরিক আগ্রাসনকে পর্যন্ত বৈধতা দেয়া হচ্ছে নীরবে। কিন্তু এসব আজ কিংবা গত কয়েক দশক আগে শুরু হয়নি। এসবের সূচনা হয়েছিল ইসলামের প্রথম যুগেই। ইসলামের প্রথম যুগ থেকেই সমস্ত বাতিল শক্তি ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। রাসুলুল্লাহর ( সাল্লাল্লাহু-আলাইহি ওয়া-সাল্লাম ) যুগ থেকে যা শুরু হয়ে আজও বিদ্যমান এবং হয়ত কিয়ামত পর্যন্ত তা চলবেই। রাসুলুল্লাহর ( সাল্লাল্লাহু-আলাইহি ওয়া-সাল্লাম ) যুগে আরবের পৌত্তলিকরা ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয় কিন্তু তাদের পতন ছিল অবধারিত। খোলাফায়ে রাশিদিনের যুগে ইসলামী খিলাফাত তৎকালীন দুই পরাশক্তি পারস্য সম্রাজ্য ও বাইজান্টাইন সম্রাজ্যকে পরাজিত করে। উমাইয়া খিলাফাতে মুসলিম সম্রাজ্য সর্বোচ্চ বিস্তার লাভ করে। আব্বাসীয় আমলে মুসলিমদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রভূত উন্নতি সাধণ হয়। কিন্তু মুসলিমদের শত্রুরা কখনোই বসে ছিল না। ক্রমাগত ব্যর্থতার বহিঃপ্রকাশ ছিল ক্রুসেড ও বর্বর মোঙ্গলদের আক্রমণ। কিন্তু মুসলিম উম্মাহ তখন রক্ষা পেয়েছিল চতুর্মুখী আক্রমণের মধ্যেও। ক্রুসেডের ব্যর্থতার পর ইউরোপ বিশ্বজয়ের জন্য নতুন উপায় খুঁজতে শুরু করে। তারা বুঝতে পেরেছিল যে মুসলিমদের আদর্শিক পতন ছাড়া তাদের পরাজিত করা অসম্ভবপ্রায়। ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দে উসমানী সুলতান মুহাম্মদ আল ফাতিহ কন্সট্যান্টিনোপল দখল করেন এবং ভূমধ্যসাগরে মুসলিমদের একক কতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলে ইউরোপ বানিজ্যের জন্য নতুন সমুদ্রপথের খোঁজে বের হয়। ১৪৯২ খ্রিস্টাব্দে আন্দালুসিয়ার শেষ মুসলিম সম্রাজ্য গ্রানাডার পতনের পর স্পেনীয় সম্রাজ্য পশ্চিম সমুদ্রপথ ধরে ভারতবর্ষ আবিষ্কারের চেষ্টা করতে গিয়ে আমেরিকায় পৌঁছে যায়। ব্রিটেন,ফ্রান্স ও অন্যান্য ইউরোপের দেশগুলো ব্যবসার নামে ভারতবর্ষ ও এশিয়ার মুসলিম জনপদগুলোয় হাজির হয়। দখলকৃত মুসলিম জনপদগুলোকে নিজেদের আদর্শে সাজানো শুরু করে, মুসলিমদের উপর চাপিয়ে দেয়া শুরু করে বিজাতীয়দের আদর্শ। একই সময়ে মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলসমূহও তাদের মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের সম্মুখীন হয়। মুসলিম দেশগুলোয় তারা জাতীয়তাবাদ ছড়িয়ে দেয়া শুরু করে। ইউরোপের দর্শন ও ধ্যানধারণা ছড়িয়ে দেয়ার ফলাফলে মুসলিম সম্রাজ্য দ্রুতই এক বিশৃঙ্খলার সম্মুখীন হয়। ইউরোপের আদর্শের ধারকবাহকরা মুসলিম জনপদগুলোয় তাদের আদর্শ ছড়িয়ে দেয়ার কাজ শুরু করে যার ফলশ্রুতিতে মুসলিম সম্রাজ্যের মধ্যে ভাঙ্গন ধরে। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে উসমানী খিলাফাতের পতন ঘটে, ইউরোপ মুসলিম বিশ্বের জনপদগুলোকে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেয়। ফ্রান্স দখল করে সিরিয়া, আলজেরিয়া, মরক্কোসহ উত্তর আফ্রিকার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশ। ইতালি দখল করে লিবিয়া, রাশিয়া দখল করে মধ্য এশিয়ার মুসলিম জনপদগুলোকে। ব্রিটেনের করতলগত হয় মিসর,ইরাক,লেভান্ত। ইউরোপ তাদের বিজিত অঞ্চলগুলো হতে যেমন সম্পদ, জ্ঞান লুঠপাট করে পাশাপাশি সেসকল অঞ্চলগুলোয় প্রতিষ্ঠা করে তাদের আদর্শ। মুসলিম জনপদগুলোকে সীমানা দিয়ে ভাগ করা হয়, সেসব দেশে নিজেদের অনুগত শাসক ও ইউরোপীয় আদর্শের লোকদের দিয়ে তারা এই প্রক্রিয়া চালায়। মুসলিম জনপদগুলোয় ছড়িয়ে দেয়া হয় জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, পশ্চিমা সংস্কৃতি ও বস্তুবাদী ধ্যানধারণা। এভাবেই পরাজিত হয় মুসলিমদের আদর্শের যার মাশুল দিতে হচ্ছে আজও। বইটি কেন পড়বেন : পাকিস্তানের মাওলানা ইসমাঈল রায়হানের বইটিকে এই ক্যাটাগরির বইগুলোর সূচিপত্র বলা যায়। কেননা বইটিতে খুব সংক্ষেপে বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেডের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বইটির শুরুতেই বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াইয়ের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। বইটি মূলত দুইটি অধ্যায়ে বিভক্ত। প্রথম অধ্যায়ে বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেডের বিভিন্ন দিক ও আমাদের করণীয় নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। দ্বিতীয় অধ্যায় বিভিন্ন ধর্ম, মতবাদ তুলে ধরা হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিকূলতার কারণে আমাদের অনেকেই এধরনের নানা ফিৎনায় পতিত হই। এইক্ষেত্রে একদম নতুনদের জন্য বইটি বেশ উপকারী হবে ইনশাল্লাহ। **Tags**: #বুদ্ধিবৃত্তিক ক্রুসেড #আব্দুল্লাহ #আল ফারুক #ইতিহাস #ইসলামি #ইসলামিইতিহাস #মাওলানা #যুদ্ধ #নতুনযুদ্ধ

Comments