Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно জাল হাদিস বলে রাহুল দাস হাতে নাতে ধরা। দলিল সহ আলোচনা। মুফতি লুৎফর রহমান ফরায়েজী br rahol jaliyati или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
জাহরী কিরাতবিশিষ্ট নামাযে ইমামের সূরা ফাতিহা শেষে ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য আমীন বলা সুন্নত। . এখন প্রশ্ন হলো: আমীন শব্দটি নি:শব্দে বলবে; নাকি উচ্চস্বরে..? . হানাফীদের মাযহাব হলো: . জামাতের নামাযে ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য ‘আমীন’ শব্দটি অনুচ্চস্বরে বলা সুন্নত। . মালেকি মাযহাব হলো: . জামাতের নামাযে ইমাম মুক্তাদী উভয়ের জন্য 'আমিন' শব্দটি অনচ্চস্বরে বলা সুন্নাত। . পক্ষান্তরে শাফয়ি মাযহাবের অভিমত হলো: . ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য একটু শব্দ করে আমীন বলা সুন্নত। . . এক মাযহাব অন্য মাযহাবের আমল কে কখনো বাতিল বলেনা, কেননা সবাই জানে উভয়টা শরিয়ত সম্মত। . এখানে আহলে হাদিসের কোন দলিল নাই। তারপরেও তারা সমাজে নিজেদের আমল বের করতে গিয়ে অন্যটা বাতিল করে দেয়। . আফসোস লাগে, তাদের হাদিস অস্বীকার করা দেখে। . জোরে আমীন না বললে কটাক্ষ করা- নিতান্ত দু:খজনক . ‘আমীন’ শব্দটি কি আস্তে উচ্চারণ করবে, না জোরে..? এটা ছিলো মূলত তানাউয়ে সুন্নাহ বা সুন্নাহর ভিন্নতা; যাকে ইখতিলাফে মুবাহও বলা হয়। অর্থাৎ জোরে অথবা আস্তে উভয় পদ্ধতি জায়েয। . যে পদ্ধতিই অনুসরণ করা হোক না কেন, সুন্নাত আদায় হয়ে যাবে। একথাটি সালাফীদের মান্যবর ইবনুল কায়্যিম রহ.ও স্বীকার করেছেন। . তিনি লেখেছেন- . وهذا من الاختلاف المباح الذي لا يعنف فيه من فعله ولا من تركه وهذا كرفع اليدين في الصلاة وتركه অর্থ : এই ইখতিলাফটি মুবাহ পর্যায়ের। অতএব এক্ষেত্রে কোন পক্ষকেই নিন্দা করা যাবে না। যারা কাজটি করছে তাদেরও না; যারা করছে না তাদেরও না। এটা নামাযে রফয়ে ইয়াদাইন করা বা না-করার মতো মুবাহ পর্যায়ের বিষয়। . [যাদুল মাআদ, ১/৭০] . সুতারাং যে দেশে যে মাযহাব মেনে সুন্নাহ পালন করে , সেই দেশের লোকেরা সেই মাযহাবের সুন্নাহ পালন করতে হবে। নতুবা এর বিপরীত গেলেই সমাজে ফেতনা সৃষ্টি হবে।। . আর মানবসমাজে বিপর্যয় সৃষ্টিকারী কার্যকলাপকে ইসলাম সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করে পবিত্র কোরআনে ঘোষিত হয়েছে, 'পৃথিবীতে শান্তি স্থাপনের পর এতে তোমরা বিপর্যয় ঘটাবে না।' . (সূরা আল-আরাফ, আয়াত: ৫৬) . সমাজে অশান্তি সৃষ্টির মূল কারণ হলো ফেতনা ছড়ানো। এ কারনে কুরআনে ফেতনা তথা অশান্তি সৃষ্টির অপরাধকে হত্যার চেয়েও জঘন্য হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। . তাই কোন বিষয়ে সুন্নাহর ভিন্নতা থাকলে কোন পক্ষ তার প্রতিপক্ষের উপর আপত্তি উত্থাপনের অবকাশ থাকে না। . কারণ অভিযোগ-আপত্তি সুন্নাতে মুয়াক্কাদ বর্জন করার উপর হয়ে থাকে; মুস্তাহাব বিষয় গ্রহণ-বর্জনের উপর অভিযোগ-আপত্তি হয় না। . কিন্তু দু:খের বিষয় হলো: আমাদের দেশের সালাফীরা বিষয়টি নিয়ে খুবই বাড়াবাড়ি করে। . তারা একে জায়েয-নাজায়েয ও সুন্নাহ-বিদআতের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। তারা মসজিদে গিয়ে এতো উচ্চস্বরে আমীন বলে, যেন নামাযের মাঝেই অন্য মুসল্লিদের কটাক্ষ করেন যে, তোমরা সবাই সুন্নাহ বর্জনকারী কিংবা ফরয বর্জনকারী। বিষয়টি নিতান্ত দু:খজনক। . . শরীয়তের মূলনীতি হলো: . যেসব ক্ষেত্রে একাধিক সুন্নাহ আছে, যেহেতু দুটোই শরীয়তে স্বীকৃত, তাই যে অঞ্চলে যে সুন্নাহ প্রচলিত সেখানে সেটিই চলতে দেওয়া উচিত। . শাইখ উছাইমীন রাহ. বলেন, . فالعامي يجب عليه أن يقلد علماء بلده الذين يثق بهم، وقد ذكر هذا شيخنا عبد الرحمن بن سعدي رحمه الله، وقال: "العامة لا يمكن أن يقلدوا علماء من خارج بلدهم؛ لأن هذا يؤدي إلى الفوضى والنزاع" . অর্থ : সাধারণ মানুষের জন্য আবশ্যক হল নিজ দেশের আলিমদের তাকলীদ করা। এই বিষয়টি আমাদের উস্তায আব্দুর রহমান ইবনে সা‘দী রাহ. বলে গেছেন। . তিনি বলতেন : সাধারণ মানুষের জন্য অনুচিত নিজ দেশের আলিমদের পরিবর্তে অন্য দেশের আলিমদের তাকলীদ বা অনুসরণ করা। কেননা এর দ্বারা লাগামহীনতা ও বিবাদ-বিসংবাদের সৃষ্টি হয়। . লিকাআতুল বাবিল মাফতুহ ১৯/৩২ . . প্রচলিত সুন্নাহকে প্রত্যাখ্যান করে তদস্থলে ভিন্ন সুন্নাহ জারি করার প্রচেষ্টা শরীয়তের নীতি ও মেযাজ পরিপন্থি এবং মুসলমানদের ঐক্য-শৃংখলার পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ তো হয় বিদআতের ক্ষেত্রে; সুন্নাহর ক্ষেত্রে নয়। আবূ হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত সুনানে ইবনে মাজা’য় উদ্ধৃত অপর একটি হাদীসে বলা হয়েছে, লোকেরা আমীন বলা ছেড়ে দিয়েছে। অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতেহা শেষ করার পর এমনভাবে আমীন বলতেন যে, প্রথম কাতারের লোকেরা তা শুনে ফেলতো, ফলে মসজিদ আমীন ধ্বনীতে গুঞ্জরিত হয়ে উঠতো। (ইবনে মাজাহ, হাদীস ৮৫৩), আবু ইয়ালা (৬২২০)। এ হাদীসটিও সহীহ নয়। এর সনদে আবূ হুরায়রা রা. এর চাচাত ভাই আছেন, যার সম্পর্কে ভাল-মন্দ কিছুই জানা যায় না। তাঁর শাগরেদ বিশর ইবনে রাফে চরম দুর্বল। ইবনে হিব্বান র. তাঁর সম্পর্কে লিখেছেনيروى الموضوعات كأنه المتعمد لها : অর্থাৎ তিনি জাল হাদীস বর্ণনা করতেন, মনে হয় তিনি ইচ্ছা করেই এমনটি করতেন। আলবানী সাহেব নিজেও এটিকে যয়ীফ বা দুর্বল বলেছেন। (দ, যয়ীফে আবূ দাউদ) আবূ দাউদ শরীফেও একই সূত্র্রে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। তবে সেখানে ‘ফলে মসজিদ আমীন ধ্বনীতে গুঞ্জরিত হয়ে উঠতো’ কথাটি নেই। (হাদীস নং ৯৩৪) আবূ হুরায়রা রা. থেকে একটি হাদীস সহীহ ইবনে খুযায়মায় (৫৭১), সহীহ ইবনে হিব্বানে (১৮০৬), বায়হাকী (২৪২২) ও সুনানে দারাকুতনীতে (১/৩৩৫) উদ্ধৃত হয়েছে। উক্ত হাদীসে বলা হয়েছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতেহা শেষ করে উচ্চস্বরে আমীন বলতেন। এ হাদীসটি সহীহ নয়। এর সনদে ইয়াহ্ইয়া ইবনে উছমান সমালোচিত্র রাবী। তাঁর উস্তাদ ইসহাক ইবনে ইবরাহীম যুবায়দীও দুর্বল রাবী। আবূ দাউদ র. ও নাসাঈ র. তাঁকে যঈফ সাব্যস্ত করেছেন। হিম্সের মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে আওফ আত্ তায়ী র. তাকে মিথ্যুক আখ্যা দিয়েছেন। . আল্লাহ তায়ালা সবাইকে দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করুক।আমিন #আহলে_হাদিস #muftiarifbinhabibnewwaz #ভাইরাল #আহলে_সুন্নাত_ওয়াল_জামাত #মুজাফফরবিনমহসিন #রাহুলগান্ধী #ব্রাদার_রাহুল_হোসাইন #জালিয়াতি #লুৎফর_রহমান_ওয়াজ #আরিফ_বিন_হাবিব_নতুন_ওয়াজ #রেজাউলকরিমআবরার #ভাইরাল #ভাইরাল_ভিডিও #ইনশাআল্লাহ