Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно শাহ্ মখদুম রূপোশ মাজার শরীফ দরগাহ রাজশাহী, Shah Makhdum Rupos Shrine Rajshahi или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
শাহ্ মখদুম রূপোশ মাজার শরীফ দরগাহ রাজশাহী, Shah Makhdum Rupos Shrine Rajshahi ➤ || P L E A S E|| ➤ https://tinyurl.com/aholidaytour ✅ Like |✅ Comment |✅ Share | ✅ Subscribe হযরত মখদুম শাহ (রহঃ) এর জীবনী এবং কারামতঃ ইতিহাস বলে - পুর্ব বাংলায় কোন নবী রাসূল আসেন নি ইসলামের অমীয় বানী প্রচার করতে। কিন্তূ, যাদের পবিত্র পদধুলিতে বাংলার মাটি নূরের আলোতে উদ্ভাসিত হয়েছে তারা হলেন পীর, আউলিয়ায়েকেরাম। তাদের উদারতা, মহত্ত্ব, মহানুভবতা এ দেশের মানুষকে করেছে মুগ্ধ। যার ফলশ্রুতিতে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে শোষিত ও নির্যাতিত মানুষেরা দলে দলে ইসলাম এর পতাকাতলে আশ্রয় নিয়ে শান্তি আর সমৃদ্ধির সন্ধান পায়। হজরত শাহ মখদুম (রহঃ) ছিলেন ঐ সকল আউলিয়া, পীর দের মধ্যে অন্যতম। তার আগমনে উত্তরবঙ্গ বিশেষ করে রাজশাহী অঞ্চলে ইসলামের বিস্তৃতি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। হযরত মখদুম শাহ (রহঃ) ছিলেন বড়পীর হজরত আব্দুর কাদের জিলানী (রহঃ) এর নাতি, উনার মাজার শরীফ রাজশাহী জেলার দরগাপাড়ায় অবস্থিত (পদ্মার তীরে এবং রাজশাহী কলেজের পশ্চিম পাশে )। শাহ মখদুম (রহঃ) এর প্রকৃত নাম আব্দুল কুদ্দুস। তিনি সুদূর বাগদাদ শহর থেকে ইসলাম প্রচারের নিমিত্তে হিজরি ৬৮৫ সনে এদেশে তার আগমন ঘটে। অবদান: আজ রাজশাহী অঞ্চলে মুসলমান দের যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা তার পটভুমিতে শাহ মখদুম (রহঃ) এর অনবদ্য ভূমিকা রয়েছে। তার ইসলাম প্রচারের এ অবদান এর জন্যে বিভিন্ন সময়ে তিনি বিভিন্ন উপাধি তে ভুষিত হয়েছেন। ইসলাম প্রচারের এ অবদান এর জন্য 'শাহ', 'মখদুম', 'রুপোশ' প্রভৃতি উপাধিতে তিনি ভুষিত হন। প্রাচীন বরেন্দ্র এবং গৌড় অঞ্চলে ইসলামের ভিত কে শক্তিশালী করতে তার মুখ্য ভূমিকা রয়েছে। শান্তি ও কামিয়াবির চলার পথে সাহায্যের জন্য হুজুরে পাক (সঃ) এর পরও যুগে যুগে বহু পীর অলি আওলিয়া এসেছেন, যাঁরা ছিলেন সংসার ত্যাগী, সংগ্রাম করেছেন অন্যায় আর অসত্যের বিরুদ্ধে এবং এ পৃথিবীতে করেছেন সত্য প্রতিষ্ঠা। এ ব্রত নিয়েই হযরত শাহ্ মখদূম রুপোশ (রহঃ) এদেশে এসে ছিলেন সুদুর বাগদাদ থেকে। ‘রুপোশ’ শব্দটি ফার্সী শব্দ। এর অর্থ মুখ আবরণকারী ব্যক্তি। এটি তার উপাধি ছিল। তার আসল নাম ছিল সৈয়দ আব্দুল কুদ্দুস। তিনি শিক্ষা লাভ করে বিদ্যাসাগর, বিদ্যাবিশারদ হন এবং মহাবুযূর্গী লাভ করে মখদুম শাহ্ রুপোশ “কুদ্দুশা শারাহ্” নামে অভিহিত হন। ‘কুদ্দুশা শারাহ’ মানে চিরস্থায়ী হোক তার রহস্য। তিনি ৬১৫ হিজরীল ২রা রজব বাগদাদ শরীফে জন্ম গ্রহণ করেন। শাহ মখদুম (রহঃ) এর জন্ম ও বংশ পরিচিতিঃ হযরত শাহ মখদুম (রহঃ) ছিলেন বড় পীর হযরত আবদূল কাদের জিলানী (রহঃ) এর পুত্র আজাল্লা শাহের মেজ পুত্র। সে হিসেবে বড় পীর হযরত আবদূল কাদের জিলানী (রহঃ) ছিলেন হযরত শাহ মখদুম (রহঃ) এর দাদা। ইসলামের এক সঙ্কটময় মুহুর্তে আল্লাহর করুনায় ন্যায় ও সত্যের প্রতীক পবিত্র ইসলামের পূনরুজ্জীবনকারী মহাপুরুষ হযরত আবদুল কাদের জিলানী আল হোসেনী আল হোসায়নী (রহঃ) এর জন্ম হয়।আল্লাহ পাক হযরত আদম (আঃ) কে এক খোশ খবরী দিয়েছিলেন যে, নবুয়াতের দরজা বন্ধ হওয়ার পর পৃথিবীর বুকে তোমার এক সন্তানের জন্ম হবে। তিনি হবেন আউলিয়াকুল শ্রেষ্ঠ ও মারেফতের সর্বগুনে গুণান্বিত। সর্বাপরি তাঁর পৃষ্ঠদেশে অঙ্কিত থাকবে আখেরী নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর পদচিহ্ন, সে তাঁর স্বীয় প্রতিভা ও সাধনার দ্বারা পবিত্র ইসলামের গৌরব ও মহিমাকে সঞ্জীবিত করে তুলবে। তিনি হলেন বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ)।আল্লাহ পাকের প্রিয় হাবীব হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (দঃ) তাঁর প্রাণপ্রীয় দৌহিত্র হযরত হাসান (রাঃ) কে উদ্দেশ্যে করে বলেছিলেন, হে ভাই হাসান। আল্লাহ পাকের রহমতে তোমারই বংশে পরবর্তীকালে আগমন করবে আওলিয়াকুল শ্রেষ্ঠ এক মহাতাপস। যার নাম হবে সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী। তিনি প্রথিবীর মানুষকে মুক্তির পথ দেখাবেন। তিনি যাবতীয় কাজ কর্মে, চিন্তায় ও আদর্শে উজ্জল কীর্তি স্থাপন করবেন। পরবর্তীকালে বিশ্বনবী (দঃ) এর ভবিষ্যত বানী সত্যে পরিণত হল এবং হযরত হাসান (রাঃ) বংশে গাওছুল আযম বড় পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) জন্ম গ্রহণ করেন।শেরে খোদা হযরত আলী (রাঃ) হ’তে বর্ণিত আছে যে, বিশ্ব নবী (দঃ) আল্লাহ পাকের দরবারে আরজ কে ছিলেন যে, ওগো দ্বীন দুনিয়ার মালিক, তুমি আমার সেই প্রতিনিধির উপর রহমত ও করুণা বর্ষণ কর, সে আমার পরে পৃথিবীতে আগমন করবে এবং আমার হাদীস যথার্থ ও সঠিকভাবে বর্ণনা করবে আর আমার তরীকাকে পুনরুজ্জীবিত করে মৃত প্রায় ইসলামকে পুনঃজীবন দান করবে। বিশ্বনবী (দঃ) এর উল্লেখিত প্রতিনিধি রূপে বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) এর আবির্ভাব হয়েছিল বলে অনেকে মনে করে থাকেন।মাতৃ-পিতৃ উভয় সুত্রেই হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) ছিলেন জগদ্বিখ্যাত সৈয়দ বংশের উজ্জল জ্যেতিঙ্ক। তাঁর পুন্যবান পিতার বংশ সুত্র উর্দ্ধতন পর্যায়ে আওলাদে রাসুল (দঃ) হযরত হাসান (রাঃ) এর সহিত মিলিত হয়েছে, অপর দিকে সতী সাধবী মাতার বংশক্রম উর্দ্ধতন পর্যায়ে মিলিত হয়েছে হযরত হোসেন (রাঃ) এর সংগে। এজন্যই তিনি ‘আল হাসানী এবং আল হোসেনী’ উভয়বিধ উপাধিতেও বিভুষিত হতেন। তাঁর আদি পিতৃপুরুষ ছিলেন হযরত আলী (রাঃ) সুতরাং পিতা এবং মাতা উভয় সুত্রেই তিনি বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (দঃ) এর সংগে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। বড়পীর হযরত আবদূল কাদের (রহঃ) ছিলেন হযরত শাহমখদুম (রহঃ) এর দাদা। #শাহমখদুমরূপোশএরমাজারশরীফ #ShahMakhdumRuposShrine #হজরতশাহমখদুমরূপোষেররহদরগা #রাজশাহীতেতুরকানশাহ