Скачать с ютуб সিলেট প্রদেশ চাই। ক্ষোভে ফুসছেন প্রবাসীরা। Sylhet Province Reality With Mahee в хорошем качестве

সিলেট প্রদেশ চাই। ক্ষোভে ফুসছেন প্রবাসীরা। Sylhet Province Reality With Mahee

গণ অভ্যুত্থানের পর নতুন বাংলাদেশে নানা প্রস্তাবনায় নতুন এক ধারণা রাজ্য সরকার ব্যবস্থা। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ স্থানীয় শাসন ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে প্রাদেশিক ব্যবস্থার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। এতে সুবিধার পাশাপাশি নানা অসুবিধা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। জাতীয় নির্বাচন বিলম্ব, অতিরিক্ত খরচের বোঝা, সংবিধান পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ, জাতীয় নিরাপত্তার হুমকিসহ নানা ধরনের সমস্যার সম্ভাবনাও রয়েছে। তরুণদের তর্কে, প্রবীণদের স্মৃতিচারণায়, নীতিনির্ধারকদের আভাসে আর বিজ্ঞজনদের কথায় বারবার উঠে আসছে প্রশ্ন—বাংলাদেশ কি সত্যিই প্রস্তুত প্রশাসনিক ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের জন্য? সিংক: BARRISTER NAZIR AHMED, FRSA POLITICAL ANALYSTS এই প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী এবং খুলনা নিয়ে হবে চারটি প্রদেশ। প্রস্তাবনা নিয়ে দেখা দিয়েছে অসন্তোষ। ভৌগোলিক অবস্থান, প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদে ভরপুর, শিল্প বাণিজ্য ও জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখা প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট বিভাগ নিয়ে আলাদা প্রদেশ করার দাবি উঠেছে। সবদিক বিবেচনায় চট্রগ্রামের সাথে যোগ না করে পৃথক প্রদেশের দাবি সিলেটবাসীর। সংক: BARRISTER ATAUR RAHMAN CHAIRPERSON, GSC UK MUHIBUR RAHMAN MUHIB PRESIDENT, GLOBAL JALALABAD ASSOCIATION, UK ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনায় ১২ হাজার,৫ শ ৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটারের সিলেট বিভাগ আলাদা প্রদেশ না হলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দের। সিংক প্রাদেশিক ব্যবস্থা বাস্তবায়ন দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোকে গভীরভাবে প্রভাবিত করা এবং অতিরিক্ত সরকারি ব্যয়ভারও একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ভৌগোলিক অবস্থান, পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক, রাজনৈতিক পরিপক্বতা ও ভূরাজনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনা করা জরুরি। এছাড়া দেশের আয়তনের জন্য এটিকে অযৌক্তিক বলছেন অনেকে। এতে করে বৈষম্য আরও বাড়বে। এছাড়া আমলাতন্ত্র চেপে বসার সম্ভাবনা রয়েছে। সিংক: ১৫ জানুয়ারি সংবিধান সংস্কার কমিশনের জমা দেওয়া প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী প্রদেশ গঠনে, প্রতিটি প্রদেশের নিজস্ব প্রশাসনিক কাঠামো ও শক্তিশালী সরকার থাকবে। এতে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও স্থানীয় সমস্যাগুলোর সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে। এছাড়া সরকারের দায়িত্ব অনেকটা স্থানীয় পর্যায়ে চলে আসবে। ফলে, সরকারের কাজ জনগণের কাছে পৌঁছাবে এবং কার্যক্রমের গতিও বাড়বে। নাগরিকদের কাছে সরকারের সেবা দ্রুত পৌঁছাবে, যা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন অনেকে।