Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб মহিষের মাংসের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে দেখুন। в хорошем качестве

মহিষের মাংসের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে দেখুন। 5 лет назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



মহিষের মাংসের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে দেখুন।

আসসালামু আলাইকুম যে যেখানে আছেন সবাইকে আমার শুভেচ্ছা রইল আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আমি আসছি রাঙ্গাবালী পটুয়াখালীর একবারে শেষ দক্ষিণ প্রান্তে সাগরের খুব নিকটে এখানে মহিষ গরু বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিভিন্ন প্রজাতির ফসল সবকিছু এখানে পাওয়া যায় বিষয়টা হচ্ছে আমি যেগুলো বললাম এগুলো সবই এখন বিলুপ্তির পথে আমার ভিডিওটি একটু দেখবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন সামনে আরো ভালো ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারি সেজন্য আপনাদের সহযোগীতা একান্তবরিশালের দক্ষিণ উপকূলের মানুষের খাবারের তালিকায় শীর্ষ স্থানটি আজও দখল করে আছে মহিষের দই। রূপ রস বর্ণ যে কোন দিক থেকেই হোক না কেন, এর খ্যাতি এতটুকু ম্লান হয়নি। বরং বেড়েছে। অতিথি আপ্যায়ন থেকে শুরু করে নানা অনুষ্ঠানে আজকাল মহিষের দই ব্যবহার হচ্ছে। বহু অভিজাত পরিবারের খাবার টেবিলে দেখা মেলে মহিষের দই। দূর শহর থেকে নতুন বদলি হয়ে কর্মস্থলে আসা কর্মকর্তাদেরও সবার আগে চাই মহিষের দই। সবমিলিয়ে দক্ষিণের বিশেষ করে চর-দ্বীপাঞ্চলের মহিষের দইয়ের পরিচিতি এখন আঞ্চলিকতার গ-ি ছাড়িয়ে গেছে। মহিষ বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশাল দেহধারী চতুষ্পদ প্রাণী। যার গায়ের রং কালো কুচকুচে। বড় দুটি শিং। কিছুটা হিংস্র স্বভাবের এ প্রাণীর দেখা মিলবে দখিনের যে কোন চর কিংবা দ্বীপ গাঁয়ে পা রাখলেই। খোলা সবুজ চর-দ্বীপগুলোতে দল বেঁধে ঘুরে বেড়ানো আর নদী-সাগরের পানিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গা চুবিয়ে গড়াগড়িতেই মহিষের আনন্দ। একটা সময়ে দক্ষিণ উপকূলে মহিষের সংখ্যা ছিল আরও। প্রায় প্রতিটি অবস্থাপন্ন কৃষকের ছিল মহিষের বাথান। একেকটি বাথানে তিন-চার শ’ কিংবা তার চেয়েও বেশি মহিষ ছিল। অবস্থাপন্নদের প্রভাব-প্রতিপত্তি অনেকটা নির্ভর করত মহিষের সংখ্যার ওপর। যার যত বেশি মহিষ, তার দাপট তত বেশি। সে সময় মহিষের দুধ, ঘি, দই এতটাই সস্তা ছিল যে, তা খাওয়ার মানুষ পর্যন্ত ছিল না। একমাত্র বাথান দেখাশোনাকারী রাখালদের পেটে কিছুটা যেত। বাকিটার হতো অপচয়। তবে মূলত রাখালদের হাত ধরেই এ অঞ্চলে মহিষের দই জনপ্রিয় খাবারের তালিকায় উঠে আসে। একেকটি মাদি মহিষ সর্বনিম্ন তিন-চার লিটার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দশ-বারো লিটার পর্যন্ত দুধ দেয়। বছরের অন্য সময়ের তুলনায় বর্ষায় মহিষের দুধ হয় বেশি। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ দু’ ভাবে মহিষের দই পাতে বা তৈরি করে। দুধ চুলায় জ্বাল দিয়ে ঠা-া করে যেমন দই পাতা যায়। আবার একেবারে কাঁচা দুধ দিয়েও দই পাতা হয়। তবে চুলায় জ্বাল দেয়া দইয়ের তুলনায় কাঁচা দইয়ের স্বাদ বেশি। বেশ টক টক লাগে। চব্বিশ ঘণ্টাতেই দুধ জমে ঘন দই হয়। দইয়ের ওপরে জমে ওঠে ননি বা মাখনের পুরো আস্তর। ননি দিয়ে তৈরি হয় ঘি। গরুর দুধের চেয়ে মহিষের দইয়ে অনেক ননি। ফ্রিজে মহিষের দই তেমন পুষ্ট হয় না। স্বাদও অনেকটা নষ্ট হয়ে যায়। দই পাতার জন্য নতুন মাটির পাতিল ব্যবহার সবচেয়ে ভাল। বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা এবং ভোলা অঞ্চলের মানুষের কাছে আবহমান কাল থেকে মহিষের দই সমান জনপ্রিয় হয়ে আছে। ছেলে বুড়ো সবার কাছেই রয়েছে এর সমান কদর। মোটা চালের ভাপ ওঠা গরম ভাত। সঙ্গে খেজুরের গুড় আর মহিষের দই। তুলনাহীন খাবার। এখনও চরাঞ্চলের বহু পরিবার পান্তা ভাতেও মহিষের দই খায়। চিড়া মুড়ি খেজুরের সঙ্গে মহিষের দই সকালের নাস্তা হিসেবেও উপাদেয় খাবার।

Comments