Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно মতিঝিলের ঘসেটি বেগমের ষড়যন্ত্র প্রাসাদ || 𝑴𝒐𝒕𝒊𝒋𝒉𝒆𝒆𝒍 𝑷𝒂𝒓𝒌, 𝑴𝒖𝒓𝒔𝒉𝒊𝒅𝒂𝒃𝒂𝒅 || মতিঝিল পার্ক মুর্শিদাবাদ । или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
‘বাংলা বিহার-উড়িষ্যার মহান অধিপতি' নবাব আলীবর্দী খাঁনের ইন্তেকালের পর ১৭৫৬ খ্রিঃ মাত্র ২৩ বছর বয়সে তার আদরের দৌহিত্র তরুণ নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলা মসনদে আরোহণ করেন। নানাজনের আদর-স্নেহে পালিত যৌবনোদীপ্ত নবাব রাজত্বকারের প্রথম থেকেই কুচক্রী ইংরেজ বণিকদের অবাধ্যতা, শত্রুতা আর ষড়যন্ত্রের সম্মুখীন হন। বিদেশী ইংরেজদের সাথে যোগ দেয় স্বার্থান্বেষী, সুবিধাবাদী, দেশাত্মবোধহীন কিছু রাজ কর্মচারী আর হিংসুক কিছু নিকট আত্মীয়-স্বজন। আপন খালাতো ভাই শওকত জং এবং খালা ঘষেটি বেগমের ষড়যন্ত্র ছিল বেশী মারাত্মক এবং এতে ইন্ধন যোগাতে থাকে ঘষেটি বেগমের হিন্দু কর্মচারী দেওয়ান রাজবল্লভ। রাজনৈতিক জটিলতা-কুটিলতা বোঝার আগেই তরুণ নবাবকে নানাবিধ ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হয়। নবাবদের মহানুভবতার সুযোগে অনেক অমুসলিমদেরও রাজদরবারে বড় বড় পদ লাভের সৌভাগ্য হয়। এই অকৃতজ্ঞের দল হীনস্বার্থ চরিতার্থ করতে নবাবের ক্ষতি করতে গিয়ে দেশেরও ক্ষতি করে। এদিকে ছলে-বলে-কলে-কৌশলে অফুরন্ত সম্পদের ভান্ডার বাংলা তথা ভারতবর্ষের সম্পদ, ব্যবসা-বাণিজ্য আর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের নিমিত্তে কুচক্রী ইংরেজরা ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে থাকে। দেশীয় বিশ্বাসঘাতকদের সহায়তায় ধূর্ত ইংরেজরা এসব কাজে সফলতাও লাভ করে। তারই এক পর্যায়ে ১৯ মে, ১৭৫৭ খ্রিঃ ইতিহাস প্রসিদ্ধ মুর্শিদাবাদের মতিঝিল প্রাসাদের কুচক্রী ইংরেজদের প্ররোচনায় এক ষড়যন্ত্রমূলক গোপন চুক্তিতে আবদ্ধ হন লর্ড ক্লাইভ, নবাব দরবারের বিশ্বাসঘাতক ধনবান মাহতাব চাঁদ ওরফে জগৎ শেঠ, আগ্রার অধিবাসী মদ ও আফিম ব্যবসায়ী সুদখোর উর্মি চাঁদ, রাজা রাজ বল্লভ, সেনাপতি রায় দুর্লভ, মেহেরুন্নেছা ওরফে ঘষেটি বেগম এবং নবাবের নানার সৎ ভগ্নিপতি মীরজাফর আলী খান। ঐ সময়ে ইংরেজ আর হিন্দুরা মনে মনে মুসলমানদের সামরিক জাতি ভাবত। জগৎ শেঠের দল ষড়যন্ত্রে পাকাপোক্ত হলেও গুলি ফোটানোর সাহস ছিল না। তাই শেষ পর্যায়ে প্রদান সেনাপতি মীর জাফরের দরকার হয়েছিল। নবাব আলীবর্দী খানের ভ্রাতুুত্র ও বড় জামাতা ঢাকার শাসনকর্তা নওয়াজেশ আলী খান মুর্শিদাবাদে অনেক সুরম্য অট্টালিকা নির্মাণ করেছিলেন। তার মধ্যে মতিঝিলের তীরবর্তী ‘সাংহীদালান' সবচেয়ে সুন্দর, মনোরম ও সুরক্ষিত ছিল, যা নির্মিত হয়েছিল তাঁর স্ত্রী মেহেরুন্নেছা ঘষেটি বেগমের জন্য। এই সাংহীদালানই ইতিহাস প্রসিদ্ধ মতিঝিল প্রাসাদ। আর নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলার রাজ প্রসাদের নাম ছিল ইতিহাস প্রসিদ্ধ ‘হীরাঝিল প্রাসাদ'। ঘসেটি বেগমের এই সুন্দর প্রাসাদের অভ্যন্তরেই হয়েছিল ১৯ মে'র নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক গোপন চুক্তি-জঘন্য অসুন্দর কাজ। ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিল এবং নবাব দরবারের বিশ্বাসঘাতক অমাত্যবর্গের মধ্যে ১৯ মে গোপন চুক্তিতে সুবার ‘মীর বখশী' বা প্রধান সেনাপতি মীরজাফর আলী খানকে এই অভ্যুত্থানের নেতা নির্বাচন করা হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্রের কারণেই বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়েও মীরজাফর, ইয়ার লতিফ আর রায় দুর্লভ ২৩ জুন পলাশীর যুদ্ধে দেশ ও জাতির সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা করে।। Mr. Kabbo explore Facebook Page:- https://www.facebook.com/profile.php?id=61... YouTube:- / @mr.kabboexplore