Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно মেয়ের লাঠি খেলা পুরুষ থেকেও কম যায় না || দেখুন না দেখলে বিশ্বাস করবেন না || লাঠি খেলা | lathe khela или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
লাঠির ঠক ঠক আওয়াজ, ঢোলের শব্দ আর দর্শকদের মূহুর্মুহু করতালিতে মুখরিত কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ মাঠ। শুরু হয়েছে গ্রাম বাংলার প্রাচীণ ঐতিহ্য লাঠি খেলা উৎসব। দেশের দূরদূরান্ত থেকে আসা লাঠিয়ালরা উৎসবে যোগ দিয়ে তাদের কসরত প্রদর্শন করছেন। কুষ্টিয়া ছাড়াও নড়াইল, ঝিনাইদহ, পাবনা, নাটোর, মেহেরপুর, চুয়াডাঙা ও যশোরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার ২৫টি দলের প্রায় ৫০০ লাঠিয়াল এই উৎসবে অংশ নিয়েছে। এসব দলে পুরুষ সদস্যদের পাশাপাশি নারীদের সংখ্যাও কম নয়। কেউ পারিবারিক ভাবে কেউ আবার দীর্ঘদিন ধরে মনের খোরাক জোগাতে এ খেলা ধরে রেখেছেন। এই আধুনিক যুগে ফুটবল, ক্রীকেটের মত লাঠিখেলাকে তুলে ধরতে সরকারের কাছে প্রত্যাশা খেলোয়াড়দের। এই উৎসবে যোগ দিয়েছেন অগণিত দর্শক। গ্রাম বাংলার প্রায় হারিয়ে যাওয়া খেলা দেখে খুশী তারা। এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরার প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা। ১৯৩৩ সালে কুষ্টিয়া মজমপুরে ওস্তাদ ভাই সিরাজুল হক চৌধুরী লাঠিয়াল বাহিনীর সদর দপ্তর গঠন করেন অবিভক্ত বাংলায়। কুষ্টিয়ার মাটিতে বিদেশ থেকেও মানুষ লাঠি খেলতে এসেছে। আয়োজকরা জুডু, মার্শাল আর্টের মত এই খেলাকে ক্লাব ভিত্তিক করে আধুনিকায়ন করতে উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানালেন আধুনিক খেলাধুলার ভীড়ে এই ঐতিহ্যবাহী খেলা হারিয়ে যেতে বসা লাঠিখেলাকে বাঁচিয়ে রাখার পাশাপাশি সমাজের অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও উৎসাহ জোগাবে উপমহাদেশে জমিদার প্রথা চলাকালে লাঠিয়াল বাহিনীকে শুধু জবর দখল আর নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে ব্যবহৃত হত। কিন্তু বাংলা-বাঙ্গালীর ঐতিহ্য হা ডু হা ডু, গোল্লাছুটের মত লাঠিখেলাও আমাদের একটি ঐতিহ্য। একে ধরে রাখতে হলে প্রয়োজন সরকারী পৃষ্টপোষকতা এমন প্রত্যাশা কুষ্টিয়ার সচেতন মহলের।