Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно বিরিশিরি ভ্রমণ ও দর্শনীয় স্থান । Birishiri Vromon Guide | Mymensingh to Birishiri | Day Tour или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
হঠাৎ প্লানে ভোরবেলায় কুয়াশা ভেদ করে ট্রেনের ছুটে চলা। আর অসাধারণ শীতের সকাল এবং প্রকৃতির নানা রূপ দেখতে দেখতে বিরিশিরির উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া😌। ঢাকা বা অন্য জেলা থেকে যারা আসবেন তারা ময়মনসিংহ আসার পথটা আলাদা যোগ করে নিবেন😊। ঘুরাঘুরি স্থানঃ রাণীখং, সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী, বিজিবি ক্যাম্প ( আপাতত এটা বন্ধ আছে), সোমেশ্বরী নদী, জিরো পয়েন্ট, রাণীর গুহা, কমলা বাগান, চিনামাটির পাহাড়। উপযুক্ত সময় ঘুরারঃ শীতকাল যাওয়াঃ ট্রেনঃ ময়মনসিংহ টু জারিয়ার ট্রেনের সময়সূচি - ভোর ৬ঃ০০, সকাল ১১ঃ০০, বিকালঃ ৪ঃ০০, রাতঃ ৮ঃ০০ টা আসাঃ ট্রেনঃ জারিয়া টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচি - দুপুর ১ঃ০০, সন্ধ্যা ৬ঃ০০ টা।( আপাতত দুইটা সময়সূচিই জানি তবে আরো দুইটা থাকতে পারে) খাওয়া দাওয়াঃ আশেপাশে বিভিন্ন বাজারে বা ঘুরার জায়গায় খাবারের হোটেল আছে। ভারি খাবার থেকে( যেমন- মুরগির বিরিয়ানি) শুরু করে স্ন্যানকস ( পুরি, চা, কেক বিস্কুট) দোকান আছে। থাকার জায়গাঃ দুর্গাপুরে নাকি থাকার হোটেল আছে। আর বিজয়পুরে স্বপ্নপুরি নামে একটা রিসোর্ট আছে। এখন বিস্তারিত বর্ণনায় আসিঃ যাওয়াঃ প্রথমে ভোরবেলায় ৬ঃ০০ টায় ট্রেন দিয়ে ময়মনসিংহ থেকে জারিয়া আসলাম। ট্রেন কিন্তু ঠিক টাইমে ছেড়ে দেয়। দেরি করলে কিন্তু ট্রেন মিস। ট্রেন ৭ঃ৩০-৭ঃ৪৫ এর মধ্যে জারিয়ে স্টেশনে নামিয়ে দিবে। সেখানে সকালের নাস্তা রুটি, ডিম, ডাল,হালুয়া দিয়ে সেরে নিতে পারেন😋। পরে অটো দিয়ে যেতে হবে দুর্গাপুরে শিবগঞ্জ ঘাটে। অটো ভাড়া জনপ্রতি ৩০/৩৫ টাকা নিবে। পরে সেখান থেকে নদী পাড় হতে হবে। সেখানে বাঁশ কাঠের ছোট ব্রিজ আছে। ব্রিজ পার হতে ৫ টাকা লাগবে জনপ্রতি। বিজ্র পার হয়েই পেয়ে যাবেন অটো বা মোটরসাইকেল। সেখানে রিজার্ভ ও নিতে পারেন বা ভেংগে ভেংগে সব জায়গায় যেতে পারেন। তবে রিজার্ভ না নেওয়ায় ভালো। ভেংগে গেলে নিজেদের মতো জায়গাগুলা ঘুরতে পারবেন আর খরচও অনেক কম হবে। অটোর রিজার্ভ ভাড়া [৬০০-৭০০](tel:600700)৳ আর মোটরসাইকেল ৪০০৳ জনপ্রতি। রিজার্ভে গেলে তারাই সব জায়গা ঘুরিয়ে দেখাবে। তবে আমরা ভেংগে ভেংগে গেছিলাম সেই বর্ণনায় আসি। রাণীখংঃ প্রথমেই আমরা জনপ্রতি ৩০৳ অটো ভাড়া দিয়ে রাণীখং আর সাধু যোসেফের ধর্ম পল্লী ঘুরতে যায়। এই জায়গায় আগেই যাওয়া ভালো কারণ এটা বিকালের দিকে বন্ধ থাকে। আর ছোট জায়গা তাড়াতাড়ি ঘুরে শেষ করে বাকি যে আসল ঘুরার জায়গা আছে সেখানে বেশি সময় দেওয়া যায়। রাণীখং এ একটা চার্চ আছে আর একটা ধর্ম পল্লী আর স্কুল আছে। তবে স্কুলের পিছন দিকে নদীর দিকে নামলে নদী আর পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এইখানেও একটা নৌকার ঘাট আছে। তবে এখান থেকে নৌকা নেওয়ায় ভালো। আচ্ছা রাণীখং যাওয়ার পথেই রাণীরাসমণির স্মৃতিসৌধ পরবে। সোমেশ্বরী নদীঃ এখন রাণীখং ঘুরা শেষে একটু সামনে হাটলেই বিজিবি ক্যাম্প আর কমলাবাগান। কেউ হাটতে না চাইলে এখানে অটো নিতে পারেন ১০৳ জনপ্রতি ভাড়া নিবে। তো সেখানে পৌঁছে বিজিবি ক্যাম্প দিয়ে বাংলাদেশ ভারত সীমানার কাছাকাছি যেতে পারবেন। এখন সেই বিখ্যাত নীল পানির সোমেশ্বরী নদীর কথায় আসা যাক। বিজিবি ক্যাম্পের পাশ দিয়েই ঘাটের রাস্তা চলে গেছে। সেখান থেকে সহজেই নৌকা নিয়ে নিতে পারবেন। তবে দামাদামি করা লাগবে উনাদের সাথে। এখানে আসলে তারা দুইটা জায়গা দেখায় একটা জিরো পয়েন্ট আরেকটা রাণীর গুহা। আর সাথে উপভোগ করবেন একদম স্বচ্ছ জলের নীল পানির সোমেশ্বরী নদীর সৌন্দর্য😌। এই নদীর পানি এতটাই স্বচ্ছ যে একদম তলদেশে কি হচ্ছে সেটাও দেখা যায়। এখানে মোটামুটি ছোট নৌকায় ঘুরতে [২০০-৩০০](tel:200300)৳ খরচ হবে টোটাল। তবে মাঝিরা খুবই আন্তরিক। উনারও খুবই ভালো ব্যবহার করেন😌। নিজে থেকেই অনেক কিছু দেখাবেন। নদীর ওইপাড়ে ভারত। ওইপাড়ের পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখে আফসোসই লাগে যে এত সৌন্দর্য দেখতে পারছেন কিন্তু যেতে পারছেন না😞। যাইহোক সেখানে স্থানীয়দের কয়লা উত্তোলন এর দৃশ্যও চোখে পরবে। নদীতে বিকালবেলাটা কিন্তু দারুন উপভোগ্য। কমলা বাগানঃ আচ্ছা সোমেশ্বরী নদীর সৌন্দর্য দেখে চলে যেতে পারেন কমলাবাগান। নদীতে ঘুরাও আগেও যেতো পারেন কমলা বাগানে। এইটা আসলে নামে কমলাবাগান হলেও এখানে কিন্তু কোন কমলা গাছ নেই😅। এখানে একটা টিলা আছে আর টিলার সম্পূর্ণ এলাকাজুড়ে পাম্প গাছ। আসলে এই জায়গার নাম পাম্প বাগান দেওয়ার দরকার ছিলো😃। টিলার উপরে উঠেই দেখবেন ওইদূরে পাহাড় আর পাহাড়। কিন্তু সবগুলাই ভারতের। জায়গাটা অনেক উঁচুতেই তাই মোটামুটি অনেক জায়গা দেখা যায় এখান থেকে। এখানে একটা ওয়াচ-টাওয়ার আছে। তবে সেটা বন্ধ। দুপুরের খাবারঃ কমলাবাগান ঘুরে আমরা হালকা নাস্তা করলাম বিজিবি ক্যাম্পের সামনে। এখানে ১/২ টা খাবারের দোকান আছে। হালকা-পাতলা নাস্তা করে নিতে পারেন। কেউ কমলাবাগানের ওখানে খেতে চাইলে সেখানে হালকা ভারী দুই টাইপের খাবারেই ব্যবস্থা আছে। আরেকটা কথা এখানে কিন্তু অনেক ইন্ডিয়ান প্রোডাক্ট পাওয়া যায়। তবে সব জায়গার প্রোডাক্ট কিন্তু অথেনটিক না। তাই জেনে বুঝে কিনবেন। তবে স্থানীয় একজন বললেন যে বিজিবি ক্যাম্পের সামনে যে দোকানগুলা আছে সেখানে সবচেয়ে ভালো আর অথেনটিক প্রোডাক্ট পাওয়া যায়। তাই কেউ কিনতে চাইলে সেখান থেকে কিনতে পারেন। চিনামাটির পাহাড়ঃ এখন আমরা বিজিব ক্যাম্পের সামনে থেকে ৩০৳ জনপ্রতি অটো ভাড়া দিয়ে চলে গেলাম সেই গোলাপি চিনামাটির পাহাড় দেখতে। এই পাহাড়ের লেকেও কিন্তু পানি নীল। এই এলাকাটা অনেক বড় আছে। কেউ শুধু সামনের অংশ দেখেই চলে যাবেন না। চেষ্টা করবেন আরেকটু ভিতরে ঢুকে সময় নিয়ে ঘুরাঘুরি করতে। চারপাশ গোলাপি চিনামাটির পাহাড়। আর জায়গায় জায়গায় যেখানে পানি জমে আছে সেখানে নীল পানির সৌন্দর্য😌। তবে কেউ এই পানিতে নামবেন না। জায়গাটা অনেক গভীর। আসাঃ আপনাকে মোটামুটি ১.৫ ঘন্টা হাতে রেখে সেখান থেকে রওনা দিতে হবে ট্রেনের জন্য। কারণ সন্ধ্যা ৬ঃ০০ টার দিকে জারিয়া থেকে ট্রেন ময়মনসিংহের উদ্দেশ্যে আবার চলে যায়। তাই আবার অটো নিয়ে ব্রিজ পার হয়ে আবার অটো নিয়ে স্টেশনে চলে আসতে পারেন। যাওয়া আসা একই তাই আসা নিয়ে বিস্তারিত লিখলাম না। FB: https://www.facebook.com/profile.php?... #birishiri_vromon #travel #bangladesh