Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно জ্বিন জাতির সৃষ্টি ও ধ্বংসের কাহিনি ।জ্বীন জাতি সৃষ্টির ইতিহাস জ্বীন জাতির ইতিহাস или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
জ্বিন জাতির সৃষ্টি ও ধ্বংসের কাহিনি ।জ্বীন জাতি সৃষ্টির ইতিহাস জ্বীন জাতির ইতিহাস ___________________________________________________________________________ জিন মহান রাব্বুল আলামীনের এক বিষ্ময়কর সৃষ্টি। মহান রাব্বুল আলামিনের যত সৃষ্টি আছে, তারমধ্যে কিয়ামতের দিন মানুষ ব্যাতিত শুধুমাত্র জিনদেরই আমলের হিসাব নেওয়া হবে। মানুষকে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন মাটি দিয়ে, আর জিনকে সৃষ্টি করেছেন আগুন দিয়ে। তবে আগুনের সৃষ্টি হলেও আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে বিশেষ কিছু গুণ দিয়েছেন। যেমন, তারা সর্বক্ষণ অদৃশ্য থাকতে পারে। তারা কোনো কিছুর সাহায্য ছাড়াই বাতাসের বেগে একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে মুহুর্তের মধ্যে চলে যেতে পারে। তারা যেকোনো কিছুর আকৃতি ধারণ করতে পারে। তাদের এমন ক্ষমতা থাকার ফলে তারা কি মানুষের উপরও সেই ক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারে? মানুষের উপর জিনের প্রভাব কতটুকু? জিন কি মানুষের সাথে সহবাস করতে পারে নাকি এগুলো শুধুই গালগল্প হিসেবে প্রচারিত সবকিছু বিস্তারিত জানতে হলে দেখতে থাকুন সম্পূর্ণ ভিডিওটি। কুরআনে কারিমে মানুষকে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। তবুও মানুষের মধ্যে বেশকিছু সীমাবদ্ধতা আছে। কিন্তু জিনদের মধ্যে অনেক কিছু করার ক্ষমতা দেওয়া আছে। তবে তারা যদি সীমালঙ্ঘন করে তাহলে তাদের জন্যও রয়েছে কঠোর শাস্তি। জিন থেকে মানুষ শ্রেষ্ঠ হলেও জিনদের মধ্যে ক্ষমতা আছে মানুষের উপর প্রভাব বিস্তার করা। যেমন কুরআনে কারিমে মহান রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, “যারা সুদ খায়, তারা তার ন্যায় দাড়াবে, যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল বানিয়ে দেয়।“ [সূরা আল বাকারা: ২৭৫] এই আয়াতের তাফসীরে আলেমগণ এভাবে ব্যাখা দেন যে শয়তান জিনের প্রভাবে মানুষ যেরকম পাগলাটে আচরণ করে কিয়ামতের দিন ঠিক সেরকম আচরণ করবে সুদখোররা। অর্থাৎ জিন চাইলেই মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। যেভাবে শয়তান মানুষের শিরা-উপশিরায় চলাচল করে ঠিক সেভাবে। তবে জিন কোনো কারণ ছাড়া কারো উপর ভর করে না। আল্লাহ বলেন, আদমের নিমিত্তে সিজদা কর সুরা আরাফ ৭ঃ১১/ সুরা বাকারা ২ঃ৩৪ /সুরা হিজর ১৫ঃ২৯/ সুরা বনি ইসরাইল ১৭ঃ৬১/সুরা কাহাফ ১৮ঃ৫০/সুরা ত্বোহা ২০১১৬ /সুরা সাদ ৩৮ঃ৭২। অনেকেই মনে করেন এই সকল আয়াতে আদম সত্তাকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে ফেরেস্তারা ব্যক্তি আদমকে সিজদা দিয়েছে। এই বুঝটা ঠিক নয়। কারণ সিজদা একমাত্র আল্লাহর হক সুরা হামিম সিজদা ৪১ঃ৩৭। আল্লাহ ছাড়া সিজদা হারাম। অর্থাৎ সকল সিজদা একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে সুরা জিন ৭২ঃ১৮। সেক্ষেত্রে ব্যক্তি আদম সিজদা পাওয়ার অধিকারী এমন বিশ্বাস করলে আদমের নিমিত্তে সিজদার আয়াতগুলোর সাথে সুরা জিন ৭২ঃ১৮ আয়াত পরস্পর বিরোধী বলে গণ্য হয়, কিন্তু না এই কুরআনের কোনো আয়াত অন্য কোনো আয়াতের সাথে পরস্পর বিরোধী নয়, অর্থাৎ এই কুরআনের এক আয়াত আরেক আয়াতের পরিপন্থি নয় বরং এক আয়াত আরেক আয়াতের পরিপূরক এতে কোনো সন্দেহ নেই। অনেকেই মনে করন যে, আদম হয়ত ফেরেস্তাদের থেকে উত্তম ছিল, তাই ফেরেস্তারা ব্যক্তি আদমকে সিজদা দিয়ে শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে আদমকে। কিন্তু কথাটা ঠিক নয়, কারণ যদি আয়াতে বলা হত, ওয়াসজুদুলি ইনসানা তাহলে ফেরেশতা ও জিন থেকে ইনসান শ্রেষ্ঠ আর তাই ইনসানকে সিজদা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু না, কিন্তু এখানে এমন আয়াত নেই বিধায় শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে আদমকে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ঐ সিজদার হুকুম ছিল না এটা নিশ্চিত। আদম ফেরেস্তার দলভুক্ত হওয়ার আশায় ইবলিসের ধোঁকায় পড়ে নিষিদ্ধ বৃক্ষ থেকে ভক্ষণ করেছিল সুরাআরাফ ৭ঃ২০ আয়াত। ____________________________________________________________________ This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but the contents used here fall under “Fair Use”. Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. If you have any issue, problem or query feel free to mail us.