Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно রানী পদ্মিনী (পদ্মাবতী) এর বাস্তব গল্প | A Real Story Of Rani Padmini (Padmawati) или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
রানী পদ্মিনী (পদ্মাবতী) এর বাস্তব গল্প | A Real Story Of Rani Padmini (Padmawati) পদ্মাবতী একটি রহস্যময় ঐতিহাসিক চরিত্র যিনি রাণী পদ্মিনী হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। পদ্মাবতির উল্লেখ যেসব গ্রন্থে পাওয়া যায় তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে মুহাম্মদ জায়াসির লিখিত পদ্মাবত নামক একটি মহাকাব্যে, যা বাঙ্গালি কবি আলাওল অনুবাদ করে ছড়িয়ে দেন। রাণী পদ্মিনী ছিলেন ১৩-১৪ শতকের একজন অত্যন্ত বিখ্যাত ভারতীয় রাণী। তিনি ছিলেন তৎকালীন ভারতের সিংহল রাজ্যের যা বর্তমানে শ্রীলংকা নামে পরিচিত। পদ্মিনী তার অসাধারণ রুপ সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন এবং অনেকের চোখে তাঁর এই সৌন্দর্য ধরা পড়ে। এমন সময় হীরা-মন নামে একটি কথা বলা পাখির কাছ থেকে চিতর রাজ্যের রাজা রতন সিংহ পদ্মিনির রুপ-সৌন্দর্যের কথা জানতে পারেন, তারপর তিনি সিংহল দীপ ভ্রমণে যান এবং পদ্মাবতীকে দেখে তার রুপে মুগ্ধ হয়ে তার প্রেমে পড়ে যান।পদ্মাবতীও বুঝতে পারেন রতন সিংহের মনের কথা। কিছুদিন পর রতন সিংহের গলায় জয়মাল্য পড়িয়ে দেন রাণী পদ্মাবতী। পদ্মাবতীর বাবা রাজা গন্ধর্ব্য সেন একথা জানতে পেরে ক্রুদ্ধ হন৷ তিনি রতন সিংহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন৷ এ সময় মহাদেবের আগমণ এবং তাঁর মধ্যস্থতায় যুদ্ধ বন্ধ করে শান্তি রক্ষার প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে সাড়ম্বরে রতন সিংয়ের সঙ্গে পদ্মাবতীর বিয়ে হয়। রতন সিংহ স্বামী হিসেবে পদ্মিনীর হাত জয় করেন। এক বছর পর তিনি নিজের রাজ্যে চিতরে ফিরে আসেন। রতন সিং এর সভায় রাঘব চেতন নামে এক সঙ্গীতকার ছিলেন। তিনি গোপনে জাদুবিদ্যা চর্চা করতেন৷ সে সময় রাজ্যে জাদুবিদ্যা চর্চা নিষিদ্ধ ছিল৷ একদিন জাদুচর্চার সময় হাতে নাতে ধরা পড়লে রাজা তাকে রাজ্য থেকে নির্বাসিত করেন৷ তখনকার দিল্লির বাদশাহ আলাউদ্দিন খিলজির কাছে পদ্মাবতীর রূপের কথা পৌছে দেন এই বিতাড়িত সঙ্গীতকার। কথিত আছে ওই সঙ্গীতকার রতন সিংহের দরবার থেকে বিতারিত হয়ে নিজের ক্ষোভ মেটাতেই আলাউদ্দিন খিলজির কাছে রতন সিংহের স্ত্রী রাণী পদ্মাবতীর রুপ আর সৌন্দর্যের নিখাঁদ বর্ণনা করেন। বর্ণনা শুনে সঙ্গীতকারকে সাদরে সম্ভাষন জানান বাদশা। পরবর্তীতে পদ্মিনীকে পাওয়ার আশায় চিতর রাজ্য দখল করার উদ্দেশ্যে সৈন্য নিয়ে বেড়িয়ে পড়েন খিলজি। তিনি চিতোরে এসে রতন সিংহের সাথে দেখা করেন এবং পদ্মিনীকে দেখতে চাওয়ার আশা ব্যক্ত করেন। রাণীকে এভাবে দেখতে দেওয়া রতন সিংহের জন্য ছিল লজ্জাকর এবং অপমান জনক, কিন্তু যুদ্ধ এড়ানোর জন্য এ ছাড়া উপায় ছিল না। অবশেষে আয়নায় পদ্মাবতীর প্রতিবিম্ব দেখার অনুমতি দেন রতন সিংহ। আয়নায় প্রতিবিম্ব দেখেই মুগ্ধ হয়ে যান আলাউদ্দিন খিলজি। তখন অনেক কৌশলের আশ্রয় নিয়ে খিলজি রতন সিংহকে বন্দি করেন। রাজার মুক্তিপণ হিসেবে তিনি দাবী করেন রাণী পদ্মাবতীকে। গোরা আর বাদল নামে বিশ্বস্ত দুই বীর রাজপুত সেনাপতি ছিলেন রতন সিংহের। সেনাপতি দ্বয় তখন আলাউদ্দিন খিলজীকে তার নিজের কৌশলেই হারাবার ফন্দি আঁটেন। তারা খবর পাঠান, পরদিন সকালে রাণী পদ্মাবতী তার দাসী-বাদিসহ পালকিতে করে খিলজীর শিবিরের দিকে রওনা দেবেন। পরদিন সত্যিই ১৫০ থেকে ২০০ পালকি খিলজির শিবিরের দিকে রওনা হয়। কিন্তু প্রত্যেকটি পালকি ছদ্মবেশে চারজন করে দুর্ধর্ষ রাজপুত যোদ্ধাদের দ্বারা বাহিত হচ্ছিল আর প্রত্যেক পালকিতে দাসীর বদলে লুকিয়ে ছিল আরও চারজন করে যোদ্ধা। এই প্রতিহিংসাপরায়ণ ভয়ানক সৈন্যদলটি খিলজির শিবিরে পৌঁছেই অতর্কিত হামলা করে বসে। আলাউদ্দিন খিলজীর শিবিরে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালিত করে এই সেনাদল রাজা রতন সিংকে মুক্ত করে নিয়ে যায়। এই ঘটনার পরবর্তীতে আলাউদ্দিন খিলজি প্রচন্ড আক্রোশে রতন সিংহের রাজ্যে আক্রমন করেন। কিন্তু রতন সিংহের দুর্গ ছিল অনেক দৃঢ়। দুর্গ ভেদ করতে না পারায় দুর্গের বাইরে অবরোধ করেন খিলজি। অপর দিকে কুম্ভালনারের রাজা দেবপাল নিজেও পদ্মাবতীর রূপমুগ্ধ ছিলেন। পদ্মাবতীকে না পাওয়ার আক্ষেপ থেকে দেবপাল খিলজিকে সহযোগিতা করেন। এই ধৃষ্ঠতার কথা জানতে পেরেই রতন সিংহ দেবপালের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। দুজনের মাঝে যুদ্ধ চলাকালীন রতন সিংহ আহত হয়ে কয়েক দিন পর মৃত্যুবরণ করেন এবং দেবপাল যুদ্ধক্ষেত্রেই মৃত্যুবরণ করেন। অবশেষে খিলজি দুর্গ দখল করতে সক্ষম হন। আলাউদ্দিন খিলজির দুর্গ দখলের আগেই পদ্মাবতী এবং তাঁর সঙ্গীরা আগুনে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন, নিজেদের সতীত্ব এবং সম্মান বাঁচানোর জন্য। বিভিন্ন তথ্য থেকে এমনি জানা যায়। সম্প্রতি পদ্মাবতীকে নিয়ে একটি বলিউড সিনেমা তৈরীর পর এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। তবে অনেক ঐতিহাসিক দাবি করছেন ইতিহাসে আলাউদ্দিন খলজি উজ্জ্বল হয়ে থাকলেও ঐ সময় পদ্মাবতী নামে কোন রাণী ছিলেন না। অনেকটা কাব্যের চরিত্র হিসেবেও দেখছেন অনেকে এই রাণীকে। my facebook link / atipusultan please subscribe my channel / @shopnobazz24 please subscribe my channel / @thefriendsltd4902 Fb fan page-- / eng.satipu fb fan page-- / thefriendsltd420