Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসায় ত্রিফলা | ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় Home remedies of Diabetes или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসায় ত্রিফলা ভারতীয় উপমহাদেশের আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসা ব্যবস্থা ৩০০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন | এত প্রাচীন চিকিৎসা ব্যবস্থায় ডায়াবেটিসের চিকিৎসা থাকবে না , তা কি কখনো হয় ! আসুন আজ আপনার জন্য ৩০০০ হাজার বছরের পুরানো একটি ব্লাড সুগার কমানোর উপায় তুলে আনি | এটি আসলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের একটি Polyherbal Medicine | আপনি ভাবছেন পলিহার্বাল মেডিসিন আবার কি ? পলিহার্বাল মানে একাধিক ভেষজের মিশ্রণ , যা একসাথে কাজ করে আপনার রোগকে অনেক কার্যকারিভাবে নিরাময় করবে | ত্রিফলা এমনই একটি পলিহার্বাল যেটিকে আপনি ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন | ত্রিফলা আসলে আমলকি, বহেরা ও হরিতকী নামে তিনটি প্রাচীন ফলের মিশ্রণ | Dr biswas চ্যানেলের এই ভিডিওতে আমরা তিনটি পয়েন্টের উপর আলোচনা করব - এক - ত্রিফলা কিভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে ? দুই - ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসায় ত্রিফলার তিনটি ফলের মিশ্রণে কোন ফল কতটা মেশাবেন ? তিন - ত্রিফলা কখন ও কিভাবে খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে | এক) ত্রিফলা কিভাবে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসাবে কাজ করে ? i) ত্রিফলার মধ্যে ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসার অন্যতম ফলটি হলো বহেড়া | বহেড়াতে Gallic acid ও elagic acid নামে দুটি বিশেষ রাসায়নিক থাকে যা একদিকে ইনসুলিন রেজিস্টান্স কমিয়ে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়ায় ও অন্যদিকে ইনসুলের ক্ষরণ বাড়ায় ফলে ব্লাড সুগারের ব্যবহার বেড়ে যায় - আর তাতে ব্লাড সুগারও সহজে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে | শুধু বহেরা নয় , আমলকি ও হরিতকীতেও বিভিন্ন রকম শক্তিশালী ফাইটোকেমিক্যালে ঠাসা থাকে যা সামগ্রিকভাবে ইনসুলিন রেজিস্টান্স কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে | ii) গবেষণা থেকে দেখা যাচ্ছে নিয়মিত ত্রিফলা খেলে পেটের ফ্যাট উল্লেখযোগ্যভাবে কমে | পেটের ফ্যাট কমলে inflammation কমে যা ইনসুলিন রেজিস্টান্স কমায় | এছাড়া ত্রিফলা সামগ্রিকভাবে inflammation কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে | iii) ডায়াবেটিস রোগীর অন্যতম মারাত্মক সমস্যা হলো ডায়াবেটিসজনিত নার্ভের ড্যামেজ ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি | গবেষণা থেকে দেখা গেছে নিয়মিত ত্রিফলা খেলে গ্লাইকেশন এনজাইমের কার্যক্ষমতা কমে ফলে ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির সম্ভাবনা কমে | অর্থাৎ ডায়াবেটিস রোগীর ঘরোয়া চিকিৎসায় ত্রিফলাকে আপনি অবশ্যই ব্যবহার করতে পারেন | তবে ডায়াবেটিসের মতো রোগের ক্ষেত্রে যেকোন কিছু খাওয়ার আগে নিজের ডাক্তারবাবুর সাথে পরামর্শ আবশ্যক | দুই) ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসায় কিভাবে ত্রিফলা ব্যবহার করবেন ? i) ত্রিফলার মতো শক্তিশালী পলিহার্ব কখনো বেশি খাওয়া উচিৎ না | সুগার কমানোর উপায় হিসাবে আপনি দিনে ১ গ্রাম পর্যন্ত ত্রিফলা খেতে পারেন | ii) বাজারে আপনি রেডিমেড ত্রিফলা পেয়ে যাবেন , ত্রিফলা চূর্ণ, ক্যাপসুল বা লিকুইড আকারে পেতে পারেন - ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসাবে প্রতিটিই কার্যকারি | iii) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বেশি লাভ পেতে গেলে ত্রিফলা খালি পেটে খাওয়া উচিৎ | iv) বাজার থেকে নিজেই আমলকি বহেরা ও হরিতকি কিনে ৩:২:১ অনুপাতে মিশিয়ে ত্রিফলা তৈরি করে ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যবহার করতে পারেন | অর্থাৎ আলোচিত নিয়ম মেনে ও ডাক্তারবাবুর পরামর্শে ডায়াবেটিসের ঘরোয়া চিকিৎসায় ত্রিফলা ব্যবহার করতে পারেন | তবে গর্ভবতী, বাচ্চাকে দুধ খাওয়ান এমন মা, শিশুদের ডায়াবটিস কমানোর উপায় হিসাবে ত্রিফলা না দেওয়াই উচিৎ | এছাড়া যাদের ব্লিডিং ডিসঅর্ডারের মতো সমস্যা আছে , বা যারা ব্লাড থিনার মেডিসিন খান , সুগার নিয়ন্ত্রণে তাদের ত্রিফলা না খাওয়াই উচিৎ | আশা করি ত্রিফলা নিয়ে আলোচনাটি আপনার ভালো লাগল Dr Biswas