Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি ও কবির দুঃখগাথা! Michael Madhusudan Dutta Memorial House или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি (Michael Madhusudan Dutta Memorial House) ও এর পিছনের ইতিহাস নিয়ে আমাদের আজকের এই ভ্রমণ ভিডিও। দর্শক আজকে আপনাদের নিয়ে যাব মহাকবি মাইকেল মধুসুদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে। আর এখানেই কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে কবির পৈত্রিক বাড়ি যা বর্তমানে একটি স্মৃতি যাদুঘর হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালে এই বাড়িতেই জন্ম গ্রহন করেন। তার শৈশবও এখানেই কাটে । ১৮৩০ সালে এই বাড়ী ছেড়ে কলকাতার খিদিরপুর চলে যান তিনি। ⏱ Timestamps 0:00 - Intro 1:30 - Introduction of Michael Madhusudan Dutta 3:11 - Kapotaksha River 4:28 - Memorial House short History 5:00 - Memorial House Museum 5:55 - Memorial House library 5:30 - Memorial House structures 6:28 - Michael Madhusudan Dutta statue 6:48 - How to go there? মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত। বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক তিনি। মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি ও প্রথম সার্থক নাট্যকার। মাইকেল মধুসুদন দত্তের পৈত্রিক বাড়ির পাশ দিয়েই বয়ে চলেছে কপতক্ষ নদ। আমরা সবাই কপতক্ষ নদ নিয়ে কবির লেখা কবিতাটিকে জানলেও বাস্তবে এ নদের সাথে জড়িয়ে আছে কবির জীবনে ঘটে যাওয়া এক করুন কাহিনী। ১৮৬২ সালে কলকাতায় থাকাকালীন সময়ে কবি তার মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে স্ত্রী-পুত্র, কন্যা সন্তানকে নিয়ে নদীপথে ফিরে আসেন এ সাগরদাঁড়িতে। যখন তিনি সপরিবারে এখানে এসেছিলেন তখন নিজ ধর্ম ছেড়ে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহন করার কারনে তার পরিবার তাকে এই বাড়িতে উঠতে দেয়নি । পরে তিনি কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী এক কাঠবাদাম গাছের তলায় তাঁবু খাটিয়ে সেখানে ১৪ দিন অবস্থান করেছিলেন । পরে ব্যর্থ হয়ে মনে কষ্ট নিয়ে সেখান থেকেই ফিরে যান কলকাতায় । এর পর কোনোদিন তিনি আর এ বাড়িতে ফিরে আসেন নি কবি। অপূর্ব ও দৃষ্টিনন্দন নির্মাণশৈলীর জন্য ১৯৬৮ সালে তৎকালীন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ মাইকেল মধুসুদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত এই বাড়িটি পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষনা করে। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে প্রবেশ গেট, সীমানা প্রাচীর, একটি মঞ্চ ও অভ্যর্থনার স্থাপনা তৈরি করলে বাড়িটি আজকের রুপ লাভ করে। বর্তমানে বাড়িটির ভিতরেই প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর সাহায্যে কবির কিছু স্মৃতি নিদর্শন ও আলোকচিত্র নিয়ে গড়ে তুলা হয়েছে একটি স্মৃতি জাদুঘর । এখানে আছে কবির ব্যবহৃত কাঠের খাট, চেয়ার, আলমারি, কাঠের বাক্স ও বিভিন্ন রকম জিনিসপত্র। বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সংস্কার করা এই দোতলা বাড়িটিতে রয়েছে মোট ছয়টি কক্ষ । এর মধ্যে উপরে রয়েছে তিনটি এবং নিচে রয়েছে তিনটি কক্ষ । এর নিচ তলায় রয়েছে কবির পরিবারিক একটি মন্দির । জাদুঘরের পাশেই রয়েছে একটি ছোট পাঠাগার, আপনি চাইলে এখানে কবির লেখা বইগুলোয় চোখ বুলিয়ে নিতে পারবেন । এই ভবনের একদম উত্তরদিকে আছে ছাদহীন-দেয়াল ঘেরা একটি অসাধারন নির্মাণশৈলীর একটি কক্ষ । এই কক্ষেরই কোণার দিকে রয়েছে একটি তুলসী গাছ । মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ির প্রবেশ পথের সামনেই রয়েছে কবির একটি ভাস্কর্য । ১৯৮৪ সালে শিল্পী বিমানেশ চন্দ্র বিশ্বাস এ ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন।