Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно বি.এ সাজেশান 2018 - ন্যায় দর্শন | B.A Suggestion 2018 - Nyaya Philosophy или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
বি.এ সাজেশান 2018 - ন্যায় দর্শন | B.A Suggestion 2018 - Nyaya Philosophy ভারতীয় আস্তিক ষড়দর্শনের মধ্যে ন্যায়দর্শনের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ন্যায় দর্শনের দুটি শাখা- প্রাচীন ন্যায় ও নব্য ন্যায়। প্রাচীন ন্যায়দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মহর্ষি গোতম। কেউ কেউ বলেন গৌতম। মহর্ষি রচিত ‘ন্যায়সূত্র’ হলো ন্যায়দর্শনের মূল গ্রন্থ। গৌতমের অপর নাম অক্ষপাদ (২৫০ খ্রীঃ)। তাঁর এই নাম অনুসারে ন্যায় দর্শনকে অক্ষপাদ-দর্শনও বলা হয়ে থাকে। অক্ষপাদ গৌতমের ন্যায়শাস্ত্র বুদ্ধিবাদী বা যুক্তিবাদী। অক্ষপাদের জীবনী সম্বন্ধে বিশেষ কিছু জানা যায় না। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়নের ভাষ্য অনুযায়ী (দর্শন-দিগদর্শন) ডক্টর সতীশচন্দ্র বিদ্যাভূষণ মেধাতিথি গৌতমকে আন্বীক্ষিকী (= ন্যায়) শাস্ত্রের আচার্য বলেছেন, এবং প্রমাণ করতে চেয়েছেন যে, তিনি ৫৫০ খ্রীস্টপূর্বে জন্মেছিলেন ও তাঁর জন্মভূমি দারভাঙ্গার গৌতমস্থানে। ঋগ্বেদের ঋষি মেধাতিথি গৌতম এবং উপনিষদের ঋষি নচিকেতা গৌতমকে মিশ্রিত করে তিনি ন্যায়শাস্ত্রের মূল আচার্য মেধাতিথি গৌতমকে সৃষ্টি করেছেন বলে রাহুল সাংকৃত্যায়নের অভিমত। বস্তুত যে ন্যায়সূত্রকে অক্ষপাদের ন্যায়সূত্র রূপে পাওয়া যায়, তার আগে এমন কোনো সুব্যবস্থিত শাস্ত্র ছিলো বলে জানা যায় না। উদ্যোতকর (৫৫০ খ্রীঃ)-এর ‘ন্যায়বার্তিক’ এবং বাৎস্যায়ন (৩০০ খ্রীঃ)-এর ‘ন্যায়ভাষ্যে’ অক্ষপাদকেই ন্যায়সূত্রের কর্তা হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। তবে এটা নিশ্চিত যে, অক্ষপাদ শূন্যবাদী বৌদ্ধ দার্শনিক নাগার্জুনের (১৭৫ খ্রীঃ) উত্তরসূরী ছিলেন। কেননা, নাগার্জুন তাঁর ‘বিগ্রহব্যবর্তণী’ গ্রন্থে প্রমাণকে চূড়ান্ত বা পরম বলে না মানার যে যুক্তি দেখিয়েছেন, অক্ষপাদ ন্যায়সূত্রে তা খণ্ডন করে চূড়ান্ত প্রমাণকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেছেন। অর্থাৎ ন্যায়সূত্র নাগার্জুনের পরে লেখা হয়েছিলো। ---------------------------------------- আমাদের ফেসবুক পেজ - https://m.fb.com/JNTDSK.OFFICIAL -----------------------------------------