Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб যৌবনকালের সময়ের গুরুত্ব | হে ভাই বোনেরা আমার যৌবনের সময়কে মূল্যায়ন করো। মনে রেখো | এ সময় ফুরিয়ে যাবে в хорошем качестве

যৌবনকালের সময়ের গুরুত্ব | হে ভাই বোনেরা আমার যৌবনের সময়কে মূল্যায়ন করো। মনে রেখো | এ সময় ফুরিয়ে যাবে 2 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



যৌবনকালের সময়ের গুরুত্ব | হে ভাই বোনেরা আমার যৌবনের সময়কে মূল্যায়ন করো। মনে রেখো | এ সময় ফুরিয়ে যাবে

যৌবনকালের সময়ের গুরুত্ব | হে ভাই বোনেরা আমার যৌবনের সময়কে মূল্যায়ন করো। মনে রেখো | এ সময় ফুরিয়ে যাবে যৌবনকালের গুরুত্ব কত বেশি তা হজরত ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল রাহমাতুল্লাহি আলাইহির কথা থেকেই প্রমাণিত। তিনি বলতেন- ‘যৌবনকাল হলো এমন এক বস্তু যা হাতের তালুতে রাখা ছিল কিন্তু পড়ে গেল। ইবাদতে সময় দেওয়ার উপযুক্ত কাল হচ্ছে তোমার যৌবকন কালের দিনগুলো। তুমি কি জান; যৌবনের দিনগুলো তোমার কাছে আগত মেহমানের মতো! খুব দ্রুত তা তোমার কাছ থেকে বিদায় নেবে। আর তাই যা করার তা যদি এখনি না কর, তবে অনুশোচনা তোমাকে দীর্ঘদিন দগ্ধ করবে।’ একথা সর্বজন স্বীকৃত যে, স্থান-কাল নির্বিশেষে বিশ্বমানবতার উৎকর্ষ সাধনে যৌবনকালের বিকল্প নেই। যে কোনো জাতির উত্থান-পতন, জাতীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, কৃষ্টি-সভ্যতা, শিক্ষা-দীক্ষা, উন্নতি অগ্রগতি ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সংরক্ষণে যুবকরাই মূল শক্তি। যুবকদের উপরই নির্ভর করে দেশ ও জাতি, ধর্ম-বর্ণের উজ্জ্বল ভবিষ্যত। হাদিসের এ বর্ণনাগুলো তা-ই স্মরণ করিয়ে দেয়= ১. আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের মাঠে ঠায় দাঁড় করিয়ে এই নেয়ামতের কথেই মনে করিয়ে দেবে আর জিজ্ঞাসা করনে- ‘তোমার যৌবনে তুমি কী করেছো? কোথায় কোন কাজে তা ব্যয় করেছো?’ (তিরমিজি) ২. আবার কেয়ামতের কঠিন ময়দানে ৭ শ্রেণির মানুষ নিরাপদে থাকবে এবং অত্যন্ত সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে আরশের নিচে রহমতের শীতল ছায়ায় অবস্থান করার সৌভাগ্য লাভ করবে। তাহলো- ‘তাদের মধ্যে অন্যতম হবে ওই সব যুবক!, যারা যৌবনের তাড়না সংযত রেখে বস্তু ও জড়বাদী বন্ধন ছিন্ন করে ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণ, যারা যৌবনকালে অত্যন্ত একগ্রতা ও মনোযোগের সাথে নিজেদেরকে আল্লাহ পাকের ইবাদত ও রিয়াজতে নিমগ্ন রেখেছে।’ যুবকদের যে ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত থাকতে হবে মুসলিম যুবকদের মূলশক্তি হলো- তাদের ঈমানি চেতনা, শরীয়তের পুরোপুরি অনুশীলন ও দ্বীনী ইলম শিক্ষার অদম্য স্পৃহা। ইসলামের দ্রুত উন্নতির কারণও এটা। তবে দুটি বিশেষ কারণে যুবকের যৌবনের সোনালী সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কুলষিত হতে পারে যৌবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়। যা থেকে বেঁচে থাকা খুবই জরুরি। তাহলো- ১. ইসলাম ও মুসলমানদের চিরশত্রু ইয়াহুদী-খ্রিষ্টানরা কৌশলে মুসলিম যুব সমাজকে ইসলামের প্রকৃত মূল্যবোধ ও চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য খুব সুক্ষ্ণ কূট-কৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করে। প্রশাসনিক কূট কৌশিলের মাধ্যমে শিক্ষাগত ধারায় পরিবর্তন সাধন করে মুসলমান যুবকদের বিভ্রান্তির শিকারে পরিণত করে। ২. যৌবনকালের উন্নতি-অগ্রগতির উপযুক্ত সময় ধ্বংসাত্মক চারিত্রিক ঘৃণ্য আক্রমণ করে বসে। এ সময় ঈমানি দৃঢ়তা যেমন জরুরি তেমনি চরিত্রগত পরিশুদ্ধতা আরও বেশি জরুরি। আমল-আখলা, চারিত্রিক পরিশুদ্ধি না আসলে যৌবনের সোনালী সময় ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। আর ইয়াহুদি-খ্রিস্টানরা মুসলিম যুবকদের ঈমানি চেতনার মূলে কুঠারাঘাত করার লক্ষ্যে তাদেরকে চারিত্রিক অধঃপতনের অতল গহ্বরে তলিয়ে দিতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টায় লিপ্ত থাকে। আবার কিছু কিছু অভিভাবকের অদুরদর্শীতা ও অবহেলার কারণে বাস্তুবাদী মোহে পড়ে যুব সমাজও ক্রমান্বয়ে যৌবনের উত্তাল তরঙ্গে ভেসে যেতে শুরু করে। এভাবেই শুরু হয় মুসলিম যুব সমাজে চরিত্রহীনতা, নাস্তিকতা ও ধর্মদ্রোহীতার কালো অধ্যায়। যার ফলশ্রুতিতে মুসলমানরা আজ শিক্ষা-দীক্ষা, কৃষ্টি-সভ্যতা, ঐতিহ্য ও জাতীয় ঐক্য সবকিছুতেই নিজের ধ্বংস ও অধঃপতন ডেকে আনছে। এগুলো শুধু ইয়াহুদি-খ্রিস্টানদের শত্রুতার কারণেই নয় বরং নিজেদের অযোগ্যতা ও অসচেতনতাও এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। সুতরাং যৌবনের সোনালী সময়কে কাজে লাগতে; দুনিয়া ও পরকালে নিজেদের জীবনকে সফলতায় ভরে দিতে হাদিসের উৎসাহ-উদ্দীপনা গ্রহণের বিকল্প নেই। যে উৎসাহে অন্ধকার যুগেও ১০ থেকে ৩৭ বছর বয়সী কিশোর-যুবকরা ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যা মুসলিম উম্মাহর সব যুবকদের জন্য হবে সেরা অনুপ্রেরণা। জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় যৌবনকাল ‪@La-ilahailAllahu‬

Comments