Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ycliper.com Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно আজ কাল পথ শিশুর জীবন নিয়ে তেমন কেউ ভাবেনা или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
#পথ_শিশুর_জীবন_নিয়ে_তেমন_কেউ_ভাবেনা# শহরের অতি পরিচিত দৃশ্য হচ্ছে, বস্তা হাতে টোকাই বা পথ শিশুদের বিচরন। মূলতঃ রাস্তায় যত্রতত্র পড়ে থাকা বস্তু গুলো কুড়ানোই এদের মূল কাজ। প্রায়শই খালি গায়ে কিংবা ছেড়া জামাকাপড় পরে ঘুরে বেড়ায় এই সব শিশুরা। নিছক জীবিকা বা বাবা-মাকে বেঁচে থাকার রসদ যোগানোর জন্য বাল্য বয়সে তাদের এই রকম জীবন যাপন। আচ্ছা আমাদের কি কিছুই করার নেই এদের জন্য? আমরা দেশের জন্য কত কিছুই তো করতে চাই। সকলের সম্মিলিত একটু চেষ্টায় এই সকল পথ শিশু পেতে পারে একটু মানবিক জীবন যাপনের সুযোগ। পথ শিশুদের একটি বড় অংশ তাদের পরিবার ছাড়াই দিনে এবং রাতে রাস্তায় অবস্থান করে। কিছু শিশু সারাদিন ভিক্ষা করে রাতে পরিবারে ফিরে আসে। অপরদিকে দেশের নগর বন্দর শহরে দিনে দিনে ছিন্নমূল শিশুদের মিছিল প্রসারিত হচ্ছে। চোরাচালান মাদক বিক্রি সমাজ বিরোধী কার্যকলাপে শিশুদের ব্যবহার আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়ে গেছে। প্রতিবছর ২৫ হাজার শিশু পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের বাইরে। জন্ম নিবন্ধনে আওতায় এদের অধিকাংশ আনা সম্ভব হয়নি। এদের একটি অংশের প্রতিদিন রাত কাটে রাস্তা ও ফুটপাতে। বাবার কোলে অপার স্নেহ আর মায়ের আঁচলে মুখ লুকানোর স্বর্গীয় সুখ তাদের কপালে জোটেনি। ভূমিষ্ট হওয়ার পর থেকেই ওরা অনাদর, অবহেলা আর বঞ্চনার শিকার হয়েছে ধাপে ধাপে। রাস্তার পাশে জেগে উঠা আবর্জনার স্থূপ, বাস টার্মিনাল-রেলস্টেশন এখানে-সেখানে নোংড়া অপরিচ্ছন্ন স্থানটুকুই আশ্রয়স্থল হিসেবে বেছে নেয় ওরা । কাগজ কুড়ানো কিংবা ভিক্ষাবৃত্তি দিয়েই ওরা জীবন শুরু করে। সব্যসাচী মানুষের ধিক্কার, চড়-থাপ্পরসহ নানা শারীরিক নির্যাতন সহ্য করতে হয় প্রতিনিয়ত। ওরা যেন সমাজের সর্বোচ্চ অবহেলিত মানুষ। ওদের নিয়ে ভাবনার সময় হয় না কারো। রোদ-বৃষ্টি-ঝড় সহ সকল প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও ওরা কারো সহানুভূতি পায় না কখনো। বেঁচে থাকার আহার টুকু কখনো রোজগার করতে না পারলে পেটের জ্বালায় ওরাই বেছে নেয় চুরি, ডাকাতিসহ নানা সামাজিক অপরাধমূলক কাজ। সমাজের এসব পথ শিশুরা কারো কাছে ‘টোকাই’ আবার কারো কাছে ‘পিচ্চি’ হিসেবে পরিচিত। রেলস্টেশন ছিন্নমূল পথশিশু বা টোকাইদের একটি বড় অংশের বিচরণস্থল। এছাড়া বাজারের আশেপাশে বিভিন্ন রাস্তার পাশে, কল-কারখানার আবর্জনার স্থূপে অনেক টোকাই ছেলে-মেয়েদের কাঁধে একটা প্লাস্টিকের ব্যাগ ঝুলিয়ে কাগজ কুড়াতে দেখা যায়। তাছাড়া বাসস্ট্যান্ডে অনেক পথ শিশুকে বাসের কন্টাক্টারের সাথে সাথে যাত্রী হাঁকতে দেখা যায়। কিন্তু শিক্ষা বঞ্চিত, সমাজ সভ্যতার তিমিরে নিমজ্জিত, এসব ছিন্নমূল টোকাই-পিচ্চিদের সামাজিকভাবে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে ওদের মেধা ও শ্রমের সুষ্ঠু বিকাশ ঘটিয়ে দেশের সম্পদে পরিণত করা সম্ভব। ভিক্ষা নয়, দেশের উৎপাদনের বড় একটি অংশের যোগান দেয়া যেতে পারে ওদের দ্বারা। সেই সম্ভাবনাকে সামনে রেখে ছিন্নমূল টোকাই শিশুদের জন্য শিক্ষা গ্রহণের একটি সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে। সচেতন মহলের কাছে অনুরোধ, এসব ছিন্নমূল অসহায় পথ শিশুদের পাশে এসে দাঁড়ান, তাহলে এরা উপযুক্ত শিক্ষা গ্রহণ করে দেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে পারে। পথ শিশুদের আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে উঠলে ঠিকানাহীন নিরাশ্রয় এসব শিশুরা মানুষ হবে। দেশ হবে সমৃদ্ধশালী। দেশে নতুন করে আর কোন টোকাই, পিচ্চি সন্ত্রাসী সৃষ্টি হবে না।